আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভাষাসৈনিক গাজীউল হক, ভুলে যাওয়া বিপ্লবী। আজো যার গল্প শুনলে শিরদাঁড়া দিয়ে শীতল রক্তের স্রোত বয়ে চলে

আমি ঘুরিয়া ঘুরিয়া সন্ধানো করিয়া স্বপ্নেরও পাখি ধরতে চাই আমি স্বপ্নেরও কথা বলতে চাই আমার অন্তরের কথা বলতে চাই... আমাদের দেশে কোনও কোনও মানুষের একটি-দুটি কীর্তি কোনও কারণে বহুল উল্লিখিত হলে সেই মানুষটিরই জীবনের অন্যান্য উজ্জ্বলতা এই একটি কীর্তিরই বহুল উচ্চারণের নামাবলিতে ঢাকা পড়ে যায়। শুধু তাই নয়, বহুল উল্লিখিত কীর্তিটিও যথেষ্ট পরিচ্ছন্নভাবে বিশ্লেষিত বা ব্যাখ্যাত হয় না বলে সেই মানুষটি শেষ পর্যন্ত একটা অস্পষ্ট কিংবদন্তী হয়ে বেঁচে থাকেন। ভাষাসৈনিক গাজীউল হকের বেলাতেও এমনটিই ঘটেছে। গাজীউল হক যে ভাষাসৈনিক ছিলেন সে-কথাটিই কেবলমাত্র প্রচারিত তথ্য, কিন্তু ভাষাসৈনিক হিসাবে তাঁর ভূমিকাটি বাহান্নোর ভাষা-আন্দোলনে ঠিক কী ছিল তা তাঁর সমসাময়িক রাজনৈতিক কর্মীদের কারও কারও জানা থাকলেও উত্তর প্রজন্মের এমনকী সচেতন মানুষদেরও অনেকেরই তেমন জানা নেই। এর জন্য আমাদের সমাজের সামগ্রিক ইতিহাস-চেতনার অভাবই দায়ী।

তাঁর সাহসিকতার পরিচয় কেবল ভাষা আন্দোলনের সময়ই দেখা যায় নি। পরবর্তী সকল অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরতান্ত্রিক শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আন্দোলন, সাংস্কৃতিক ও জাতীয় সংগ্রামে গাজীউল হক অংশ নিয়েছেন। ১৯৬২-র শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৪-র সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণ আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের সময়ে প্রথমে স্থানীয় পর্যায়ে সংগঠক হিসাবে ও পরে জাতীয় পর্যায়ের লেখক এবং সংগঠকের ভূমিকায় তাঁকে পাওয়া গেছে। তাঁকে পাওয়া গেছে ১৯৮০-র দশক জুড়ে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে। এ-কথা ঠিক যে ভাষা আন্দোলনে গাজীউল হকের ভূমিকা ছিল তাঁর সমগ্র জীবনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অধ্যায়।

সেটা ছিল এমন এক সময় যখন নেতৃত্বের ভূমিকা পালনের ক্ষেত্র ছিল প্রস্তুত। কিন্তু কে হবেন ঐ যুদ্ধক্ষেত্রের নায়ক? এ প্রশ্নে আমরা যদি ১৯৫২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারিতে ফিরে যাই তাহলে দেখতে পাব যে গাজীউল হকের ভূমিকা সেখানে উজ্জ্বল! সেদিন রাতে ‘সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ’১ যে বৈঠকে বসেছিল তাতে গাজীউল হক উপস্থিত না হয়ে অপেক্ষা করছিলেন ফজলুল হক হলে। ঐ বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয় তা জেনে ঠিক করবেন তাঁর কর্মপন্থা। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হল যে, সরকার ঘোষিত ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে না। তাঁদের সিদ্ধান্ত এই কারণে যে, তাহলে গোটা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের ওপর জেল-জুলুম নেমে আসবে।

এতে আসন্ন নির্বাচন পিছিয়ে যাবে। তাঁরা ভেবেছিলেন ভাষা আন্দোলনের পক্ষে জনসাধারণের ব্যাপক জমায়েত হবার সম্ভাবনা কম। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের ঐ সভার অধিকাংশ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতেই [১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে ১১, বিপক্ষে ৪] এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছিল। এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন অলি আহাদ ও আবদুল মতিন। তাঁরা ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে মত দিয়েছিলেন।

১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে থাকলেও মোহাম্মদ তোয়াহা ভোটদানে বিরত থাকেন কমিউনিস্ট পার্টির সিদ্ধান্ত না থাকায়। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে ফজলুল হক হলে অবস্থানরত গাজীউল হক রাত সাড়ে বারোটার দিকে এই খবর পান। সর্বদলীয় সিদ্ধান্তে আওয়ামী মুসলিম লীগ, ছাত্রলীগ এবং সমস্ত রাজনৈতিক দল ১৪৪ ধারা ভঙ্গের বিরোধিতা করেছিল। শুধুমাত্র যুবলীগ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রভাষা পরিষদের প্রতিনিধিগণ মত প্রকাশ করেন ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে। পরিষদের প্রতিনিধি তোয়াহার মতও ছিল ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে।

কিন্তু কমিউনিস্ট পার্টির সিদ্ধান্ত না পাওয়ায় তিনি সরাসরি ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে ভোট দিতে না পারলেও ভোট দেয়া থেকে বিরত ছিলেন। এখান থেকে শুরু হয় গাজীউল হকের ঐতিহাসিক ভূমিকার সূচনা। বাহান্নোর ঘটনার অন্যতম নায়কে পরিণত হন তিনি। তিনি তখন কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না, রাজনৈতিক কোনো ছাত্র সংগঠনের সঙ্গেও নয়। কিন্তু বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে যে সব রাজনৈতিক তৎপরতায় তিনি সে-সময় সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন তাতে তাঁর সমসাময়িক ছাত্র মহলে এবং রাজনৈতিক মহলে তিনি যথেষ্ট পরিচিত ও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিলেন।

তখন তিনি পরিচিত ছিলেন তার নিজ জেলা বগুড়া ও ঢাকায় সমানভাবে। ফলে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে কি হবে না তা নিয়ে রাজনৈতিক দলসমূহের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ২০ ফেব্রুয়ারি রাত বারোটার পরে, মানে ২১ ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে বিভিন্ন হলের ছাত্র নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁদের ফজলুল হক হলে ডাকেন। রাত প্রায় একটার দিকে ফজলুল হক এবং ঢাকা হলের মাঝামাঝি পুকুরের পূর্বপাড়ে সিঁড়ি বাঁধানো পাকা ঘাটের ওপর সে-সময়কার ১১ জন ছাত্র মিলিত হন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ১. মোহাম্মদ সুলতান, ভাষা আন্দোলনের স্মারক কবি হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত বিখ্যাত একুশে ফেব্রুয়ারি সংকলনের তিনি ছিলেন প্রকাশক; ২. এস এ বারি এটি, পরবর্তীকালে বি এন পি সরকারের উপ প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন; ৩. আনওয়ারুল হক খান, পরবর্তীকালে যুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের প্রেস সচিব হয়েছিলেন; ৪. মনজুর হোসাইন, পরবর্তীকালে চিকিৎসক; ৫. হাবিবুর রহমান শেলী, পরবর্তী কালে প্রধান বিচারপতি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা; ৬. জিল্লুর রহমান, বর্তমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি; ৭. গাজীউল হক; ৮. আবদুল মমিন, আওয়ামী লীগের নেতা ও পরবর্তী কালে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী; ৯. মোস্তফা রওশন আখতার মুকুল, এম আর আখতার মুকুল নামে পরিচিত, পরবর্তীকালে সাংবাদিক ও মুক্তিযুদ্ধকালীন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত চরমপত্রের জন্য বিখ্যাত; ১০. সৈয়দ কামরুদ্দীন হোসাইন শহুদ, পরবর্তী কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক; ১১. আনওয়ার হোসেন, পরবর্তী কালের পরিচয় জানা সম্ভব হয় নি। ২১ ফেব্রুয়ারির গভীর রাতের সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা হবে।

যদি ২১ ফেব্রুয়ারিতে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা না হয় তাহলে ভাষা আন্দোলন চিরকালের জন্য ব্যর্থ হয়ে যাবে এই ছিল ছাত্র নেতাদের মত। ঐ বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে, ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রদের চিঠি দিয়ে ৪ জন ৪ জন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জড়ো হবার ব্যবস্থা করতে হবে। চিঠি দেয়ার দায়িত্ব গাজীউল হকের ওপরই অর্পিত হয়েছিল। গাজীউল হক ও মোহাম্মদ সুলতান ছোট ছোট চিরকুট লিখে হলগুলোতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেন। সবাইকে সকাল ৯টা ৩০ থেকে ১০ টার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় জড়ো হবার আহ্বান জানান।

একুশে ফেব্রুয়ারিতে যে সভা হবে তাতে সভাপতিত্বের দায়িত্বও গাজীউল হককেই দেয়া হয়েছিল। সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে, যদি তিনি গ্রেফতার হয়ে যান তাহলে সভাপতিত্ব করবেন কামরুদ্দীন শহুদ। সভাপতি হিসাবে গাজীউল হকের নাম প্রস্তাব করবেন মোস্তফা রওশন মুকুল। সমর্থন করবেন কামরুদ্দীন হোসাইন শহুদ। আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক সকাল সাড়ে আটটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে উপস্থিত হয়ে ছাত্রদের ১৪৪ ধারা ভঙ্গ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানাতে থাকেন সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের সিদ্ধান্ত অনুসারে আমতলার ছাত্রসভাতে উপস্থিত হয়েও তিনি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ না করার সমর্থন বক্তব্য দিলে আবদুল মতিন এবং আবদুস সামাদ (স্বাধীন বাংলাদেশে নিজের নামের সঙ্গে আজাদ শব্দটি যোগ করেছিলেন; পরবর্তী কালে যিনি দুইবার আওয়ামী লীগ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হয়েছিলেন) শামসুল হকের বক্তব্যের বিরোধিতা করে বক্তব্য রাখেন।

সভাপতি গাজীউল হকও ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে বক্তব্য রাখলে ছাত্রদের দ্বিধা কেটে যায়। ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করতে শুরু করেন। ঐ সময়ে পুলিশের ছোঁড়া কাঁদানে গ্যাসের শেলের আঘাতে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাঁকে সরিয়ে নেয়া হয়। ২৩ ফেব্রুয়ারি গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল যে গাজীউল হক পুলিশের গুলিতে মারা গেছেন। বগুড়ায় এই খবর ছড়িয়ে পড়লে সেখানকার আলতাফুন্নেছা মাঠে তাঁর গায়েবানা জানাজাও পড়ানো হয়েছিল।

২১ ফেব্রুয়ারি ঘটনার আগেই এই আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী হয়ে উঠেছিলেন তিনি। ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ভাষানীতি সম্পর্কে নিখিল পাকিস্তান মুসলিম লীগের অধিবেশনে যে বক্তব্য রাখেন তাতে রাষ্ট্রভাষা উর্দুই থাকবে এমন মত প্রকাশিত হলে ছাত্ররা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এক প্রতিবাদ সভা আয়োজিত হয়। সভাশেষে বের হয় প্রতিবাদ মিছিল। সেখানে দাবি ওঠে ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’।

গাজীউল হক এই প্রতিবাদের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। এর কয়েকদিন পরে, ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় আয়োজিত আরও একটি প্রতিবাদ সভায় তিনি সভাপতিত্ব করেছিলেন। একাত্তরের স্বাধীনতা সংগ্রামেও ছিল তার বলিষ্ঠ অংশগ্রহণ গাজীউল হকের সাহসিকতার পরিচয় কেবল ভাষা আন্দোলনের সময়ই দেখা যায়নি। পরবর্তী সকল অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরতান্ত্রিক শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আন্দোলন, সাংস্কৃতিক ও জাতীয় সংগ্রামে গাজীউল হক অংশ নিয়েছেন। ১৯৬২-র শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৪-র সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণআন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধের সময়ে প্রথমে স্থানীয় পর্যায়ে সংগঠক হিসেবে ও পরে জাতীয় পর্যায়ের লেখক এবং সংগঠকের ভূমিকায় তাকে পাওয়া গেছে।

তাকে পাওয়া গেছে, ১৯৮০-র দশক জুড়ে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনেও। ১৯৭৬ সালের একুশে জুন, সামরিক আদালতে বিচার হচ্ছে কর্নেল তাহের সহ অনেক বিপ্লবীদের, কর্নেল তাহেরের পক্ষের আইনজীবী ছিলেন আমাদের ভাষা সৈনিক অ্যাডভোকেট গাজীউল হক। ১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গঠিত হয় গণ আদালত। সে আদালতে আজকের মানবতা বিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের ফাঁসির রায় ঘোষণা করা হয়েছিল, আর সেই গণ আদালতের রায়টি পড়ে শোনান ভাষা সৈনিক গাজীউল হক। দেশের প্রত্যেকটা আন্দোলনে সবার আগে থাকতেন সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে আজীবন লড়াকু এই মানুষটা, ২০০৯ সালের ১৭ জুন আমরা তাকে হারাই।

আজ বেঁচে থাকলে নিশ্চিত তিনি আসতেন জাগরণ মঞ্চে। আসতেন "রুমি স্কোয়াডের" আমরণ অনশনে যেমন এসেছিলেন ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিন। শাহবাগে আসা যাওয়া করতে করতে মাঝে মাঝে বড় ক্লান্ত লাগে, মনে হয় কিছুই হবে না। আমার আকণ্ঠ গরল পানে দেশের কিছুই আসবে না যাবেও না, তখন মনে পড়ে এই মানুষটার কথা। ভাষা সৈনিক গাজীউল হকের রক্ত যে রয়েছে আমার দেহেও, আমার সরাসরি আত্মীয় মানুষটি।

আমার মায়ের চাচাতো ভাই গাজীউল হক আমার "মা" ও আন্দোলনের পথে বারবার আমার পাশে থেকেছেন। আজ তিনিই বললেন গাজীউল হকের কথা, আগেই কিছু কিছু জানতাম তবু বহু জানার বুঝি বাকি ছিল। এখন মনে হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের কথা শুনলে বুকের ভেতর যে শীতল রক্তের একটা স্রোত বয়ে চলে তার কারণ কি !!!! "মা" তোমায় সালাম . . . . . . void(1); ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.