রাজারাকারদের বিচার চাই....... রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কৃষি অনুষদ ভূক্ত ক্রপ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজী বিভাগ মূল ক্যাস্পাসে থেকে প্রায় ১৬ কি.মি. দূরে নারিকেল বাড়িয়া নামক স্থানে অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৯টি বিভাগের মধ্যে শুধুমাত্র ক্রপ সায়েন্স বিভাগের কার্যক্রম মূল ক্যাম্পাস থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে নারিকেল বাড়িয়া ক্যাম্পাসে পরিচালিত হয়। এতে করে ওই বিভাগের শিক্ষার্থীদের পোহাতে হচ্ছে নানা যন্ত্রনা। তাদের শিক্ষাজীবনে সম্মুখিন হতে হচ্ছে হচ্ছে নানা রকম সমস্যার। ওই বিভাগের শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন মূল ক্যাম্পাস থেকে প্রায় ১৬ কি.মি পথ পেরিয়ে জীবনের ঝুকি পুরাতন বাসে সরু রাস্তা দিয়ে ৪৫ মিনিট সময় ব্যয় করে কাস করতে হয়।

ব্যবহারিক কাস শেষে রুমে ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। সেখানে কোন ক্যান্টিনের ব্যবস্থা না থাকায় শিক্ষার্থীরা এক রকম অনাহারে দিন অতিবাহিত করতে হয়। এছাড়াও বিভাগের সেমিনার লাইব্রেরীতে বই সংখ্যা খুবই কম। কিন্তু সময়ের অসামঞ্জস্যতার কারণে ছাত্র-ছাত্ররা কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে যেতে পারে না। রাস্তাঘাট, পরীক্ষা চলাকালীন সময়মতো ক্যাম্পাসে না পৌছাতে পারা, ভর্তি সংক্রান্ত কার্যক্রমে অসুবিধাসহ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।

এতে শিক্ষার্থীদের মেধা ও মননশীলতা বিকাশ চরম বাধগ্রস্থ হচ্ছে। তারা অভিযোগ করে বলেন, বর্তমান প্রশাসনের বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে মূল ক্যাম্পাস থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও ক্রপ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা মূল ক্যাম্পাসের সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত হচ্ছে। বেশ কয়েকবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে তাদের সমস্যাগুলো অবগত করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন তারা। তাই অবিলম্বে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম মূল ক্যাম্পেসে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান তারা। অন্যথায় আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন তারা।

সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রপ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি বিভাগ ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করে। তারপর ২০০৭-২০০৮ সেশনে ১৫ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে মূল ক্যাম্পাস থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নারিকেল বাড়িয়া ক্যাম্পাসে এই বিভাগের কাস শুরু হয়। বর্তমানে ওই বিভাগে মাষ্টার্সসহ ৫টি বর্ষে প্রায় দেড় শত শিক্ষার্থী রয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৯টি বিভাগের মধ্যে শুধু ক্রপ সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি বিভাগ মূল ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থান করছে। কিন্তু তারা এই সমস্যা সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বারবার অবহিত করার পরও ব্যর্থ হয়েছেন।

তাই বিভাগ স্থানান্তর না করা পর্যন্ত কাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি চালিয়ে যাবার ঘোষণা দিয়েছে বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা। এরই অংশ হিসেবে শনিবার সকাল থেকে তারা কাস-পরীক্ষা বর্জন করে। পরে শনিবার বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে তারা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এ ব্যাপারে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. নুরুল আলম জানান, শিক্ষার্থীদের দাবির সাথে বিভাগের সব শিক্ষকের সমর্থন আছে। কেননা নারিকেল বাড়িয়ার মতো একটি দূরবর্তী স্থানে এসে কাস নেওয়া এবং করা দুটোই কষ্ঠসাধ্য।

এ ব্যাপারে রাবি প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৯টি বিভাগের মধ্যে শুধুমাত্র ক্রপ সায়েন্স বিভাগের কার্যক্রম মূল ক্যাম্পাস থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে নারিকেল বাড়িয়া ক্যাম্পাসে পরিচালিত হয়। এতে করে ওই বিভাগের শিক্ষার্থীদের পোহাতে হ”েছ নানা যন্ত্রনা। তাদের শিক্ষাজীবনে সম্মুখিন হতে হ”েছ হ”েছ নানা রকম সমস্যার। ওই বিভাগের শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন মূল ক্যাম্পাস থেকে প্রায় ১৬ কি.মি পথ পেরিয়ে জীবনের ঝুকি পুরাতন বাসে সরু রাস্তা দিয়ে ৪৫ মিনিট সময় ব্যয় করে কাস করতে হয়।

ব্যবহারিক কাস শেষে রুমে ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। সেখানে কোন ক্যান্টিনের ব্যব¯’া না থাকায় শিক্ষার্থীরা এক রকম অনাহারে দিন অতিবাহিত করতে হয়। এছাড়াও বিভাগের সেমিনার লাইব্রেরীতে বই সংখ্যা খুবই কম। কিš‘ সময়ের অসামঞ্জস্যতার কারণে ছাত্র-ছাত্ররা কেন্দ্রীয় গ্রš’াগারে যেতে পারে না। রাস্তাঘাট, পরীক্ষা চলাকালীন সময়মতো ক্যাম্পাসে না পৌছাতে পারা, ভর্তি সংক্রান্ত কার্যক্রমে অসুবিধাসহ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হ”েছন।

এতে শিক্ষার্থীদের মেধা ও মননশীলতা বিকাশ চরম বাধগ্র¯’ হ”েছ। তারা অভিযোগ করে বলেন, বর্তমান প্রশাসনের বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে মূল ক্যাম্পাস থেকে বি”িছন্ন অব¯’ায় পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও ক্রপ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা মূল ক্যাম্পাসের সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত হ”েছ। বেশ কয়েকবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে তাদের সমস্যাগুলো অবগত করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন তারা। তাই অবিলম্বে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম মূল ক্যাম্পেসে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান তারা। অন্যথায় আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুশিয়ারী উ”চারণ করেন তারা।

সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রপ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি বিভাগ ২০০৫ সালে যাত্রা শুরু করে। তারপর ২০০৭-২০০৮ সেশনে ১৫ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে মূল ক্যাম্পাস থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে অব¯ি’ত নারিকেল বাড়িয়া ক্যাম্পাসে এই বিভাগের কাস শুরু হয়। বর্তমানে ওই বিভাগে মাষ্টার্সসহ ৫টি বর্ষে প্রায় দেড় শত শিক্ষার্থী রয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৯টি বিভাগের মধ্যে শুধু ক্রপ সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি বিভাগ মূল ক্যাম্পাসের বাইরে অব¯’ান করছে। কিš‘ তারা এই সমস্যা সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বারবার অবহিত করার পরও ব্যর্থ হয়েছেন।

তাই বিভাগ ¯’ানান্তর না করা পর্যন্ত কাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি চালিয়ে যাবার ঘোষণা দিয়েছে বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা। এরই অংশ হিসেবে শনিবার সকাল থেকে তারা কাস-পরীক্ষা বর্জন করে। পরে শনিবার বেলা ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রš’াগারের সামনে তারা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এ ব্যাপারে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. নুরুল আলম জানান, শিক্ষার্থীদের দাবির সাথে বিভাগের সব শিক্ষকের সমর্থন আছে। কেননা নারিকেল বাড়িয়ার মতো একটি দূরবর্তী ¯’ানে এসে কাস নেওয়া এবং করা দুটোই কষ্ঠসাধ্য।

এ ব্যাপারে রাবি প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। ।