চিন্তাই জাতির শ্রেষ্ঠ সম্পদ যা সে তার পরবর্তী প্রজন্মের জন্য রেখে যেতে পারে অনেকে হয়তো প্রশ্ন করে বসতে পারেন, মিয়া এত সুন্দর লেখায় কোথায় প্রশংসা করবেন, তা না করে আজাইরা প্যাঁচাল পারতে আসছেন। সবকিছুইতেই সমস্যা খুঁজে বের করেন। শুরুতেই বলতে চাই সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের জন্মভূমি সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে একটি বস্তুনিষ্ট আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। কারণ যদিও আমরা এ দেশ ও ভূমি সম্পর্কে ক্ষুদ্র পরিসরে চিন্তা করে থাকি তারপরেও আন্তর্জাতিক মণ্ডলে এই অঞ্চলের এক বিরাট ভু-তাত্ত্বিক গুরুত্ব রয়েছে। নিম্নোক্ত সংবাদে পার্বত্য চট্টগ্রামের নিপীড়িত মানুষের সমস্যার কথা বলা হয়েছে, যার সাথে আমিও একমত। কিন্তু এখানে যে বিষয়টির সুক্ষ অবতারণা করা হয়েছে তা হল মানুষকে দুটি দৃশ্যমান জাতিগোষ্ঠীতে বিভক্ত করে ফেলা হয়েছে। এবং সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ব্যাপার হল মানুষকে যদি সমস্যার ফুলঝুরি শুনিয়ে ছেড়ে দেয়া হয় সমাধান ছাড়া, তাহলে সে হবে হতাশাগ্রস্থ, দিকভ্রান্ত যা এখানে সুনিপুণভাবে করা হয়েছে। যা এই অঞ্চল নিয়ে লিপ্ত ষড়যন্ত্রকারীদের রসদ যোগাবে ইংরেজদের দেয়া ডিভাইড এন্ড রুল নীতির যে অনুসরণ এখনো অনেকে করছেন, তাতে কোন সন্দেহ নেই। আবার অনেকে নিজের জানতে অজান্তে এই নীতির সহায়ক মাধ্যম হিসেবেও কাজ করছে। ঘুরে আসতে পারেনঃ জমি ফিরে পেতে বনভান্তের কাছে প্রার্থনা রিতা চাকমার ডিভাইড এন্ড রুল নীতির সাম্প্রতিক সংযোজনের নমুনাঃ যুদ্ধের দিকে ধাবিত হচ্ছে দুই সুদান