আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নৈরাজ্যের কবলে শেয়ারবাজার

সাইফ শাহজাহান আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত যে লেখাটি সবার পড়া প্রয়োজন, আমার ভালো লাগা সেই লেখাটি সামুর ভাইদের জন্য পোস্ট করলাম। -সাইফ অর্ক ড. আর এম দেবনাথ সরকারের দুটো হাত। এক হাতে সরকার শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে এবং আরেক হাতে সেসব পদক্ষেপ যাতে কাজে না লাগে বরং উল্টো ফল হয় এমন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। একে বলা যায় বিভিন্ন অঙ্গের অস্থিরতা। এতে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট সংগঠন, মন্ত্রণালয়, প্রতিষ্ঠানের বিশ্বাসযোগ্যতা হচ্ছে ধূলায় লুণ্ঠিত।

সবচেয়ে বড় কথা, তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। অথচ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বহুদিন ক্ষতিগ্রস্ত হতে হতে গত কিছুদিন ধরে মোটামুটি আস্থা ফিরে পাচ্ছিল। সরকারের নানা ধরনের পদক্ষেপ, প্যাকেজ পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে বাজার অস্থিরতা কাটিয়ে ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছিল। এতে অনেকেই স্বস্তিবোধ করছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করে কী ঘটা শুরু হল যে, শেয়ারবাজার আবার বেঁকে বসল।

প্রথম কারণটা বোধহয় ব্যাংক ঋণের ওপর সুদের হার বৃদ্ধি। আগে সুদের হারের ওপর একটা ঊর্ধ্বতম সিলিং করা ছিল, যার ওপরে সুদের হার উঠতে পারত না। বাংলাদেশ ব্যাংক মূল্যস্ফীতি ঠেকানোর জন্য ঋণ সংকোচনের নীতি গ্রহণ করেছে এবং সুদের হারের ওপর ‘ক্যাপ’ তুলে নিয়েছে। এতে বিভিন্ন ব্যাংক সুদ চার্জ করতে পারবে বেশি। এছাড়া নতুন মুদ্রানীতি আসছে।

লোকমনে ধারণা, এতে শেয়ার বেচাকেনার ওপর ব্যাংকের লেনদেনে নতুন বিধিনিষেধ আসতে পারে। বর্তমানে ব্যাংকগুলো তাদের আমানতের ১০ শতাংশ শেয়ারে বিনিয়োগ করতে পারে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের চাপে এ ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আসতে পারে বলে বাজারে গুজব আছে। এই দুটো কারণে বাজারে অস্থিরতা শুরু হয় গেল সপ্তাহে। দ্রুত সূচক নামতে থাকে।

এই প্রেক্ষাপটে ঘিতে আগুন ঢালে সরকারের দুটো সিদ্ধান্ত। খেয়ে না পেয়ে ‘জাতীয় রাজস্ব বোর্ড’ (এনবিআর) কালো টাকার ব্যাপারে আবার ব্যাখ্যা দেয়। বহু আগে বলা হয়, ১০ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত টাকা (কালো টাকা) শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা যাবে। পরে তা প্রত্যাহার করা হয়। চাপে পড়ে আবার তা প–নর্বহাল করা হয়।

এখন কী হল জানি না, ‘এনবিআর’ এ ব্যাপারে আরেকটি ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছে গেল সপ্তাহে। বলেছে, অপ্রদর্শিত টাকা নানা ধরনের হতে পারে। চুরি-চামারির টাকা হতে পারে, ঘুষের টাকা হতে পারে আবার তা হতে পারে ‘ক্রিমিন্যাল অফেন্স’ থেকে অর্জিত টাকা। এই টাকার ব্যাপারে ‘মানি লন্ডারিং প্রিভেনশন অ্যাক্ট’ মোতাবেক বাধা আছে। বাধা দিচ্ছে ‘এপিজে’, যাকে বলা হয় ‘এশিয়া-প্যাসিফিক গ্র“প’।

এটি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা যারা মানি লন্ডারিং প্রিভেনশন আইনের অধীনে কাজ করে। বলা হচ্ছে, অপ্রদর্শিত অর্থ শেয়ারবাজারে ১০ শতাংশ কর দিয়ে বিনিয়োগ করা যাবে, কিন্তু অস্ত্র চোরাচালান, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের টাকা বিনিয়োগ করা যাবে না। যদিও বিষয়টি নাজুক ও যৌক্তিক কিন্তু তা বাজারে ভীষণ ‘কনফিউশন’ সৃষ্টি করে। বাজারে খবর যায় ভিন্নভাবে। একেকবার একেক ব্যাখ্যা দেয়ার ফলে বিনিয়োগকারীরা বিভ্রান্ত হতে শুরু করে।

এই শেষ নয়, হঠাৎ করে সরকার আরেক সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বসে। গেল সপ্তাহে মন্ত্রিসভায় শেয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়। পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে দেখা যাচ্ছে, সেখানে বলা হয় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শেয়ারের ব্যবসা করে। এতে সরকারের কাজে বিঘœ সৃষ্টি হয়। কাজ ফেলে তারা শেয়ার ব্যবসা করে।

এ প্রসঙ্গে উঠে সরকারি একটা বিধির কথা যা ১৯৭৯ সালে জারি করা হয়। এতে বলা হয়, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ‘লাভজনক’ কোন ব্যবসা করতে পারবে না। পরে ২০০৬ সালে বলা হয়, তারা ‘ফটকাবাজি’তে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। সিদ্ধান্ত হয় এই সার্কুলারের বয়ানটি আবার প্রচার করার। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুনর্বার তা জানিয়ে দেয়ার।

যা ষোলকলা পূর্ণ! সরকারের এই সার্কুলারের কথা ঘোষণা করার পর শেয়ারবাজারে আবার ব্যাপক ধস নামে। উপয়ান্তর না দেখে সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) বাজার একদিন বন্ধ রাখে। বন্ধের পরের দিন বুধবার আবার শেয়ারবাজার বসে। সেদিনও যথারীতি সূচকের ব্যাপক পতন ঘটে। এ অস্থিরতা, ধস চলছে তো চলছেই।

বৃহস্পতিবার সকালের খবরে দেখা যাচ্ছে, সরকারের কর্মচারীদের শেয়ার ব্যবসা সম্পর্কে রীতিমতো নাটক হয়েছে। সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান বললেন, এমন কোন সিদ্ধান্ত সরকার নেয়নি। এদিকে একই দিনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সার্কুলার জারি করে পুরনো বিধিনিষেধের কথা আবার কর্মচারীদের জানিয়ে দেয়। সকালে জানায়, বিকালে তা আবার প্রত্যাহার করে নেয়। এসব থেকে কী বোঝা যায়? বোঝা যায়, সবারই মাথা গরম হয়েছে, কেউ স্বাভাবিক নেই।

আবার শোনা যাচ্ছে ‘এসইসি’ চেয়ারম্যান নাকি পদত্যাগ করেছেন। এসব দেখে শুনে মনে হচ্ছে, সরকার এই ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে। চারদিকে সরকারের বৈরী পরিবেশ। আমি রাজনীতির কথা বলছি না। বলছি অর্থনীতির কথা।

ভর্তুকি নিয়ে সমস্যা, কুইক রেন্টালের বোঝা নিয়ে সমস্যা, ডলারের উচ্চমূল্যের সমস্যা, ব্যালেন্স অব পেমেন্টের সমস্যা থেকে শুরু করে কোন সমস্যা নেই! মূল্যস্ফীতি চলছে দুই অংকের। ব্যাংকে ঋণ দেয়ার মতো টাকা নেই, এলসি খোলার মতো ডলার নেই, রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি কম, রফতানি আগের মতো হচ্ছে না, ঋণ সংকোচন নীতি কার্যকর। এর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো সমস্যা শেয়ারবাজারের সমস্যা। প্রায় দেড়-দু’বছর ধরে এই বাজার নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সমস্যা মোটামুটি জানা।

সমাধানের পথও পাওয়া যাচ্ছিল। কিন্তু সরকারের ভেতরের সরকার সবকিছু তছনছ করে দিচ্ছে। অর্থনৈতিক অস্থিরতা যাতে আরও বাড়ে, সরকার যাতে নাস্তানাবুদ হয় তার ব্যবস্থা তারা ভেতর থেকে করছে বলে মনে হয়। তা না হলে অর্থনৈতিক টালমাটাল অবস্থায় হঠাৎ করে উঠতি শেয়ারবাজারকে আক্রমণ করা কেন? যে সর্বশেষ সিদ্ধান্তটি নিয়ে বাজারের এই অবস্থা, সে সম্বন্ধে কিছু কথা বলা দরকার। ১৯৭৯ সালের সরকারি বিধি।

তখন শেয়ারবাজার ছিল না। সবেমাত্র স্টক এক্সচেঞ্জটি পুনঃচালু হয়েছে। দেশে শেয়ারের ব্যবসা নেই। তখন মানুষের হাতে টাকাও নেই। ১৯৭৬ সালের দিকে দুই-চার কোটি টাকা দিয়ে একটা ফিন্যান্স কোম্পানি করার মতো লোকও ছিল না।

‘আইএফআইসি’ (বর্তমানে ব্যাংক) নামীয় একটি প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস যারা জানেন, তারা এ খবর জানেন। এমনকি ১৯৮২ সালের দিকেও ১০ জনে মিলে ৮ কোটি টাকা দিয়ে একটি ব্যাংক বানানোর পুঁজিপতি দেশে ছিল না। এখন ৪০০ কোটি টাকা দিয়ে শত শত মানুষ ব্যাংকের মালিক হতে চায়, পারে না। সেই ১৯৭৯-৮০ সালের দিকে একটা সার্কুলারের কথা বারবার স্মরণ করানোর কী প্রয়োজন ছিল? এক নম্বর প্রশ্ন, সরকার কী চায়? বাজারের স্থিতিশীলতা, না নীতিনিষ্ঠতা? স্থিতিশীলতা চাইলে নীতিনিষ্ঠতার ব্যাপারটা ক্ষ্যামা দিতে হবে অন্তত কিছুদিন। সরকার কিন্তু তা করে আসছে।

কালো টাকা ১০ শতাংশ কর দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা যাবেÑ এটা কোন নিয়মনিষ্ঠতা? যেখানে সাধারণভাবে ২৫ শতাংশ কর দিতে হয় একজন সুনাগরিককে। এভাবে দেখা যাচ্ছে, সরকার এ পর্যন্ত বহু সিদ্ধান্ত নিয়েছে যা অযৌক্তিক ও অনৈতিক। আমি একটা একটা করে বলতে পারি। কেন নিয়েছে? চাপে পড়ে, বাজারকে স্থিতিশীল করার স্বার্থে। শত হোক, লাখ লাখ লোকের টাকা এখানে আটকা।

এমন একটা পরিস্থিতিতে খেয়ে না পেয়ে কেন হঠাৎ ১৯৭৯ সালের সার্কুলারের প্রতি আবার দৃষ্টি দেয়া? তাও সরকারের কাজের দোহাই দিয়ে। যেন এ কারণেই সরকারের সব কাজ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে! ১৯৭৯-৮০ সাল আর ২০১২ সাল এক নয়। ২০১১ সালের আগে সরকারি কর্মকর্তারা কর দিতেন না। তাদের কর দিতেন সরকার। কর দিতে হলে প্রত্যেকে তার আয়ের ২৫ শতাংশ বিনিয়োগ করতে পারবে আইনত।

শেয়ার, ডিবেঞ্চার, সঞ্চয়পত্র ইত্যাদি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করলে তারা কর রেয়াত পাবে। না করলে পাবে না। যদি তাই হয়, তাহলে তাদের কীভাবে নিষেধ করা হবে যে, আপনারা শেয়ারে বিনিয়োগ করতে পারবেন না। এটা কি যৌক্তিক? দ্বিতীয়ত, ‘ফটকাবাজি’ ব্যবসার সংজ্ঞা কী? ‘লাভজনক’ ব্যবসার সংজ্ঞা কী? সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর স্ত্রীরাও ব্যবসায় নিয়োজিত হতে পারবেন না। এই বিধি কি আইনসম্মত? এসব নানা ধরনের প্রশ্ন আছে।

অনেকে বলেন, অনেক দেশে এই বিধি চালু আছে। বিস্তারিত জানি না, তবে আমি যতটুকু শুনেছি তাতে এই বিধিটি যেসব দেশে চালু সেখানে তা সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। শেয়ারের ব্যবসার সঙ্গে যে সব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ আছে, তাদের ক্ষেত্রে এ ব্যবসা করা নিষিদ্ধ। যেমন ‘ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ’, ‘সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন’, ব্যাংকিং মন্ত্রণালয় এই ধরনের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে শেয়ার ব্যবসার সম্পর্ক আছে। তারা শেয়ার ব্যবসায় জড়িত হবেন না, এটাই নিয়ম হতে পারে।

বাকিদের জন্য নয়। সরকারি কলেজের বাংলার অধ্যাপকের সঙ্গে শেয়ার ব্যবসার কোন ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ নেই। তিনি শেয়ার কেনাবেচা করলে ক্ষতি কী? আর যদি সবার জন্য শেয়ার ব্যবসা বন্ধই করতে হয়, তাহলে জমি কেনাটা বন্ধ করা দরকার। প্রচুর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী জমি কেনেন এবং বেচেন। তারা ফ্ল্যাটও কেনেন, বেচেন।

এসবও তো তাহলে বন্ধ করা দরকার। অনেকে বেনামে ব্যবসা করেন। তাও তো বন্ধ করা দরকার। লোম বাছলে কম্বল উধাও হয়ে যাবে। বাস্তব অবস্থা হচ্ছে অন্যত্র।

বুকে হাত দিয়ে বলুন তো দেখি, এ দেশে টাকা কাদের হাতে? যে কৃষক ফজরের নামাজের আগে ঘুম থেকে উঠে লাঙ্গল কাঁধে মাঠে যায় ক্ষেত চষতে, দুপুরে মাঠেই ভাত খায় এবং সন্ধ্যার দিকে বাড়িতে ফেরে, টাকা কি তার হাতে? নিশ্চয়ই নয়। টাকা থাকে ব্যবসায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হাতেই। সবার না হতে পারে। তাদের মধ্যেই অনেক লোক আছেন যাদের হাতে উপরওয়ালা প্রচুর টাকা দিয়েছেন। তাদের টাকাই শেয়ার, জমি, ফ্ল্যাটে খাটে।

খোঁজ নিলেই তা জানতে পারবেন। যাদের হাতে ‘ক্যাশ’, তাদের শেয়ারবাজার থেকে বিরত রেখে শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা আনার কথা এখন যারা চিন্তা করে তারা মূর্খের সাম্রাজ্যে বসবাস করে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যেহেতু এখন ট্যাক্স দেবেন নিজেরা, তাই তাদের প্রতিবছর কর বিভাগে সম্পদের হিসাব দিতে হবে। আয়ের হিসাবে প্রতিটি আয়ের উৎস দিতে হয়। এসব দিয়ে যদি কেউ শেয়ার কেনাবেচা করে তাহলে অসুবিধা কোথায়? ধরতে হয় তাকে কর বিভাগের মাধ্যমে ধরুন।

তবে হ্যাঁ, যারা শেয়ারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন, শেয়ারবাজারের সঙ্গে নানাভাবে সরকারি পদাধিকার বলেই জড়িত, তাদের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকা উচিত বলে আমি মনে করি। পরিশেষে বলতে চাই, নাচতে চাইলে ভালো করেই নাচতে হয়। বাজারের স্থিতিশীলতাই যদি কাম্য নয়, তাহলে অনৈতিক, অযৌক্তিক অনেক পদক্ষেপই যেমন ইতিমধ্যেই নেয়া হয়েছে, তেমনি এখনও তা অব্যাহত রাখতে হবে। এখন সমস্যা বাড়ানোর সময় নয়, সমস্যা হ্রাসের সময়। যোগাযোগমন্ত্রীর ভাষায়, এখন ভাটার সময়।

অতএব, ধীরে ধীরে চলা দরকার। হঠাৎ হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিয়ে, আবার তা প্রত্যাহার করে জটিলতা সৃষ্টি করলে বিপদের আশংকা। এমনিতেই অর্থনীতি নানা চাপের মুখে। আর চাপ বাড়ানোটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। ড. আর এম দেবনাথ : সাবেক অধ্যাপক, বিআইবিএম ৎসফবনহধঃয@ুধযড়ড়.পড়স ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.