আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলা দেশের শাসকদের দেশপ্রেম?

প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় চলচ্চিত্র বাংলাদেশে প্রদর্শনের শুধু যে অনুমতি দিয়েছেন তাই নয়, ভারতীয় অশ্লীল মিডিয়ার নিকৃষ্ট অনুষ্ঠান বাংলাদেশে প্রদর্শনের ব্যাপারে তার কোন অনীহা নেই। সেদিক দিয়ে ভারতীয়দের আত্মমর্যদাবোধকে আমি শ্রদ্ধা করি। তারা বাংলাদেশের চ্যানেল দেখানো তো দুরের কথা, তাদের কোন পত্র-পত্রিকায়ও বাংলাদেশের সংস্কৃতির কোন খবর ছাপায় না। অথচ বাংলাদেশের আত্মমর্যাদাহীন গোলাম শ্রেণীর পত্রিকাগুলি ভারতীয় সংস্কৃতির খবর ছাপছেই। দেখুন চীনা প্রেসিডেন্টের দেশপ্রেম।

আসলে তারা সংস্কৃতির অর্থ বোঝে। নিচের সংবাদটি পড়লে বুঝতে পারবেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী দেশকে ধ্বংস করতে চাচ্ছেন না গড়তে চাচ্ছেন। সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের মাধ্যমে পশ্চিমারা চীনকে বিভক্ত করতে চাইছে : হু জিনতাও চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের ম্যাধমে পশ্চিমা কোনো কোনো দেশ চীনকে বিভক্ত করার অপতৎপরতা চালাচ্ছে। চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির সাময়িকীতে গতকাল (সোমবার) প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন প্রেসিডেন্ট জিনতাও। তিনি বলেছেন, আন্তর্জাতিক বৈরী শক্তিগুলো চীনে পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রভাব বিস্তার এবং দেশকে বিভক্ত করার তৎপরতা জোরদার করেছে।

এসব 'আন্তর্জাতিক বৈরী শত্রুদের' মোকাবেলার জন্য দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে হু জিনতাও বলেন, 'চীনের জনগণের ক্রমবর্ধমান আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক চাহিদা' পূরণে কমিউনিস্ট পার্টিকে এগিয়ে আসতে হবে। জিনতাও অভিযোগ করেছেন, পশ্চিমা কোনো কোনো দেশ তাদের আন্তর্জাতিক সংস্কৃতিকে চীনের আদর্শিক এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। ভ্যালেন্টাইন ডে'র মতো কোনো কোনো পশ্চিমা অপসংস্কৃতি যখন চীনে প্রভাব বিস্তার করছে তখন এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেন প্রেসিডেন্ট জিনতাও। # ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.