আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার পরিচয়

পাগলের প্রলাপ নিজেকে নিয়ে লিখব,,ভাল খারাপ যাই হোক; আমি যা তাই লিখব! আমি রবি ঠাকুরের অপু নই সেটা নিশ্চিত,তবে আমার একটা নাম আছে। সময় আর প্রয়োজনের তারনায় তার অনেকগুলা রুপ হইয়াছে, শেষের কবিতার অমিট রয় এর মত,কারন আমিও যে বিলেতে থাকিয়া তথাকথিত লিখাপড়া করিতেছি এই আসায় যে বাবা মার মুখ ঊজ্জ্বল করিব, ইতিমধ্যে রাষ্ট করিয়া বেরাইতেছি যে আমি বাবা মার মুখ এই ঊজ্জ্বল করিলাম বলিয়া, কিন্তু আসলে আমার নিয়তি আমাকে যে কোথায় নিয়া দার করাবে তাহা কেবল নিয়তিই জানে। যাই হোক প্রসঙে আসি,আমার একটা নাম দরকার, যদু-মদু হলে হবে না, হতে হবে আধুনিক রুচিসম্মত তবে তথাকথিত আধুনিকতার মত কিছু নয় । চরিএের প্রয়োজনে আর রুচিবোদের তারনায় নাম একটা দার করাইলাম, নাম দিলাম নাজ(আধুনিকতা কোথায় গিয়ে পৌছিয়াছে) আজ আমি নিজের পায়ে দারাইয়াছি, তবে ৩-৪ বছর বয়সে যে দারানো শিখিয়াছি তাহা নয়, ইহা আমার সামথ্যের কথা বলিতেছি । পাঠকবৃন্দ যে ইহা বুজে সেটা জানার পরও কথা পেচাইতেছি, যাই হোক কথা না পেছিয়ে প্রসঙে আসি ।

আর সবার মত আমারও সামথর্ হইয়াছে, বাড়ি গাড়ি করার মত সামথর্ না থাকিলেও কোনরকম চলার মত সামথর্ হইয়াছে । সুদীঘর্ প্রবাস জীবন না হইলেও দীঘর্ প্রবাস জীবনে আমি অতি ক্ষুদ্র একটা কাজ যোগার করিতে সক্ষম হইয়াছি । আমাকে এই কাজ করিতে হইবে ভাবতেই কষ্ট হয়, যে আমি মায়ের করিডোরে ছিলাম । ও হে আমি কিন্তু ভারতকে করিডোর দেয়ার মত করিডোরের কথা বলিতেছিনা । আমি এমন এক করিডোর এর কথা বলিতেছি যা পৃথিবীর সগর্ আর সেই সগর্ ছেরে ঘাম জরানো কষ্ট করার একটাই কারন আর তাহা হইল বাবা মার মুখের হাসি, একটোখানি সুখ ।

আজ খবরে শোনিলাম দেখিলাম ও বটে প্রবাসির পাঠানো টাকায় রেমিটেনসের প্রায় ২০% পুরুন হইয়া থাকে,,,আর সেই ঘাম জরানো টাকায় আমাদের সরকার তাহার বন্ধু দেশের জন্য নদির ওপর সড়ক করে,মানুষের আসার ১২ টা বাজায় । আমলারা দামি গাড়ি হাকিয়ে বেড়ায়,আর আমরা সাধারন মানুষ ঘাম জড়াতেই থাকি। আর আমলারা নিজের পকেট পোরতে ব্যস্ত থাকে সারাক্ষণ । মা, ও মা? তোমার সন্তানের ঘাম জড়ানো টাকা ওরা কি এভাবেই উড়াবে? তুমি কি কিছুই বলবেনা? ওদের কি কখোনো ক্ষমা করবে??? এ আমি কি করিলাম? নিজের কথা দেখি কিছুই বলা হইল না! তবে পরে থাক সে পাঠ । বলা হবে হয়তো অন্য কোন সময়,,,,, ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।