আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জিয়া পরিবারের বিপুল সম্পদের উৎস কী???????

অকাট্য প্রমাণ সংবলিত বিষয়াবলিকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন ব্যতিরেকে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো বিএনপি নেতৃবৃন্দের নিত্যনৈমিত্তিক অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। আমাদের মতো আপনারাও লক্ষ করে থাকবেন, বিএনপি ও তার নেতৃত্ব ইদানীংকালে যে-কোনো সংবাদ সম্মেলন, বক্তৃতা ও বিবৃতিতে এমন কিছু বিশেষণ ব্যবহার করে থাকেন, যা পড়লে মনে হয় পূর্বা হ্নেই তা বিশেষ ছাপাখানায় তৈরি ছিল। বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মইনুল রোডের বাড়ির বিত্ত-বৈভব ও অসামান্য বিলাসী জীবন ধারনের স্টাইল নিয়ে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াসহ দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে অসংখ্য সংবাদ, তথ্য-প্রতিবেদন ও প্রামাণ্যচিত্র প্রকাশিত ও প্রচারিত হয়েছে। বাংলাদেশের মতো একটি দরিদ্র দেশে, যেখানে দারিদ্র্যক্লিষ্ট কোটি কোটি মানুষ অর্ধাহার, অনাহারে মানবেতর জীবনযাপনে বাধ্য হচ্ছে, সেখানে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার এ ধরনের ব্যয়বহুল আয়েশী জীবন-যাপনের তথ্যচিত্র দেখে শুধু বাংলাদেশের জনগণই নয়, সারা পৃথিবীর মানুষও বিস্ময়ে হতবাক হয়েছে। জনগণের কাছে উত্তরদিতে হবে কিভাবে, কোন আয় থেকে খালেদা জিয়া এ ধরনের বিলাসী জীবন-যাপন করতে পারেন? বেগম জিয়ার আয়ের উৎস জানতে চাওয়ায় দোষ কোথায়? আমরা মনে করি, জনগণের ভোটে নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে সার্থকরূপে ধারণ করেই আয়ের উৎস জানতেচেয়েছেন।

প্রসঙ্গত উলেস্নখ্য যে, বেগম খালেদা জিয়ার ৬ নং মইনুল রোডের প্রাসাদোপম বাড়িটিতে মোট ৪৫টি সুসজ্জিত কামরা, ১২টির বেশি বাথরম্নম ও ৪টি রানড়বাঘর ছিল। এই বাড়ি থেকে ২৯টি বড় বড়কাভার্ডভ্যানের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ মালামাল তিনি স্থানামত্মর করেছেন। বাড়িটিতে ৬৪টি এসি, ২০টি রঙিন টেলিভিশন ও এলসিডি, ১৭টি ফ্রিজ, ৭১টি সোফা সেট, ১০টি গিজার, দামি থাই এলুমিনিয়াম গ্যাস, ব্যয়বহুল সস্নাইডিং ডোর, দুর্লভ ডিজাইনের দরজা, কমোড, বেসিন, আয়না, ওয়ালমার্ক, বুকসেলফ, শাওয়ার বাঙ্ক, দামি বাথটাব, দুর্লভ মার্বেল সেট, মূল্যবান পাথরখচিত ঝাড়বাতি, বাথরম্নম ফিটিংসসহ অসংখ্যমহামূল্যবান জিনিসপত্র যা তিনি সবই নিয়ে গেছেন। বেগম খালেদা জিয়ার প্রতিনিধির স্বাক্ষরিত তালিকা থেকেই এই জিনিসপত্রের খতিয়ান পাওয়া যায়। উল্লেখিত এই তালিকাটি কি তারা অস্বীকার করতে পারবেন? এছাড়া কিছুদিন আগে থেকে অগোচরে কী পরিমাণ মণি-মুক্তা-রত্ন হিরা-জহরত তিনি সরিয়ে নিয়েছেন।

নিশ্চয়ই এই বিপুল সম্পদ জেনারেল জিয়ার ছেঁড়া গেঞ্জি ও ভাঙা স্যুটকেস থেকে বেরিয়ে আসেনি। খালেদা জিয়া ২০০৬ সালে ক্ষমতা ছাড়ার কিছুদিন আগে বিশেষ বিমান যোগে ৩৫২টি স্যুটকেস ও লাগেজে যে ধন-সম্পদ সৌদি আরবে পাচার করেছিলেন তা-ও দেশবাসীর জানা আছে। বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমনকমিশন ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কাছে যে সম্পদ বিবরণী জমা দিয়েছেন সেই বিবরণীর সঙ্গে তার বিত্ত-বৈভবের মিল আছে কিনা সে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা দরকার। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নির্বাচন কমিশনে সম্পদ বিবরণী জমা দিয়েছেন। তাঁর সাদামাঠা, সহজ-সরল, আটপৌরে সাদাসিধেজীবন-যাপনের কথা এদেশের প্রতিটি মানুষেরই জানা আছে।

বিএনপি নেতৃবৃন্দের মিথ্যাচারের মাত্রা ও স্পর্ধা এমন উৎকট অবস্থায় পৌঁছেছে যে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আয়করের টিন নাম্বার জানতে চেয়েছেন। দুর্নীতির দায়ে ক্ষমতাচ্যূত, নীতিহীন ও দিশেহারা, এই রাজনীতিকদের নিশ্চয় জানা আছে যে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কী ধরনের জীবন-যাপনে অভ্যস্থ ছিলেন। জাতির জনকবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যখন আকস্মিকভাবে সপরিবারে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়, তখন জাতির জনকের পরিবারের কী পরিমাণ সম্পদ ছিল সেই বাড়িতে, ব্যাংক একাউন্টে কত টাকা ছিল, তাতো খুনি মোশতাক শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে দেশবাসীকে জানিয়েছেন। অবাক বিস্ময়ে দেশবাসী জেনেছে বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের উল্লেখ করার মতো তেমন কোনো ধন-সম্পদ, ব্যাংক ব্যালান্স ছিল না। বাংলাদেশে একমাত্র শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পৈত্রিক সম্পত্তি দেশবাসীকে উৎসর্গ করে ট্রাস্ট বানিয়েছে।

বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের সূতিকাগার সেই বাড়ি এখন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর। স্বীয় ভোগদখলে রাখেনি। এ এক বিরল দৃষ্টান্ত। তখন সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান হিসেবে কোলকাতায় ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধু পড়াশোনা করতেন। তাঁর পিতা সরকারি চাকরি করতেন।

গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে ছেলেকে কোলকাতায় রেখে লেখাপড়া করানোর আর্থিক সংগতি খুব কম মুসলিম পরিবারের ছিল। বঙ্গবন্ধুর পৈত্রিক ভিটা টুঙ্গীপাড়ার বাড়ি-ঘরে ১৯৭১ সালে পাক হানাদার বাহিনী অগ্নি সংযোগ করে। তারপরও এখন পর্যন্ত ১৮৫৪ সালে নির্মিত বসতবাড়ি, দালানকোঠা বিদ্যমান রয়েছে। ঐতিহ্যবাহী পরিবারের আসবাবপত্রএখনো আছে। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রী ছিলেন।

১৯৫৬ সালেও তিনি মন্ত্রী হন। টি বোর্ডেরচেয়ারম্যান ছিলেন। আলফা ইনস্যুরেন্স কোম্পানি ঢাকা শাখার প্রধান ছিলেন। সে সময় হাউজ বিল্ডিং-এর ঋণ নিয়ে বঙ্গবন্ধু ৩২ নম্বরের অত্যন্ত আটপৌরে বাড়িটি তিনি নির্মাণ করে। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি থাকাকালেও তিনি কিস্তিতে সম্পূর্ণ ঋণ পরিশোধ করে যেতে পারেন নি।

এই ভবনটি জিয়াউর রহমান বছরের পর বছর তালা লাগিয়ে সিল করে রেখেছিল। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যমত্ম হাউজ বিল্ডিং কর্পোরেশনের লোন পরিশোধ করা হয়নি বলে ঐ বাড়ি নিলামে নোটিশ দেয়া হয়। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসে হাউজ বিল্ডিং কর্পোরেশনের প্রাপ্য পরিশোধ করে ঐ বাড়ি উদ্ধার করেন এবং বাংলাদেশের জনগণেরকাছে তা তুলে দেন। দেশে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার মতোই তার দুই গুণধর পুত্র বিদেশে বিলাস-বহুল জীবন যাপন করছে। তাদের আয়ের উৎস কী - বাংলার মানুষ তা জানতে চায়।

বিএনপি নেতৃবৃন্দের মিথ্যাচার ও উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনা এমনই এক সত্মায় পৌঁছেছে যে, তারা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানা সম্পর্কেও বিকৃত মিথ্যাচার করতে পিছপা হননি। তাদের কাছে প্রশ্ন করি, লন্ডনে কথিত তিনটি বাড়ির সন্ধান তারা কোথায় পেলেন? তারা এতই প্রতিহিংসাপরায়ণ ও ক্ষমতার লোভে উন্মত্ত হয়ে উঠেছেন যে, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ রেহানার মতো একজন নিভৃতচারী ও সাধারণ জীবন-যাপনে অভ্যস্থ মানুষ সম্পর্কেও কটুক্তি করতেও দ্বিধা করেননি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানা ১৯৭৬ সাল থেকে লন্ডনে চাকরি করে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তাঁর সন্তানদের লেখাপড়ার ব্যয় ও সংসারনির্বাহ করছেন। এখনও বাসে চড়ে অফিস করেন। ছেলেমেয়েরা পৃথিবীর খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষে চাকরি করছে।

ছোট মেয়ে অক্সফোর্ডে পড়ছে। বাস বা ট্রেনেই যাতায়াত করে। ছুটিতে চাকরি করে নিজের খরচ চালায়। বিএনপির নেতৃবৃন্দ বিশ্বখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী মরহুম ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ও তাঁর বাড়ি সুধাসদনকে নিয়ে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করেছেন। এ প্রেক্ষিতে দেশবাসীর জ্ঞাতার্থে পুনরায় জানাতে চাই, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া রংপুর জেলার পীরগঞ্জের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণকরেছিলেন।

তিনি রংপুর জেলা স্কুলে অধ্যয়ন শেষে রাজশাহী গভঃ কলেজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করে ইংল্যান্ড থেকে পিএইচ.ডি করেন। তিনি একজন পরমাণু বিজ্ঞানী ছিলেন। পাকিস্থান এটমিক এনার্জি কমিশনে চাকরিতে যোগদান করে পরবর্তীতে বিভিন্ন পদ অতিক্রম করে বাংলাদেশ এটমিক এনার্জি কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে অবসরে যান। পদার্থবিদ্যার উপর তাঁর বেশ কতগুলো মৌলিক গ্রন্থ রয়েছে। যা দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন খ্যাতনামা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ওবিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত।

আন্তর্জাতিক এটমিক এনার্জি কমিশনের কাজে ভারত, পাকিস্থান, ইতালি, ইংল্যান্ড, ভিয়েনা, জার্মানিসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার পাশাপাশি শিক্ষকতা করেছেন। এই সমস্থ গূরুত্বপূর্ন কাজ ও পদে আসীন থেকেই বৈধভাবে অর্থ উপার্জন করেছেন। তিনি সৎ পথের উপার্জিত অর্থ, পারিবারিক আয়, গৃহ নির্মাণ সংস্থা ও ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে সুধাসদন নির্মাণ করেছিলেন। সুধাসদন নির্মিত হবার পর বাড়ি ভাড়া দিয়ে হাউজ বিল্ডিং ও ব্যাংকের লোন পরিশোধ করা হয়েছে। যার সমস্থ তথ্য তাঁর আয়কর ফাইলে প্রদর্শন করা হয়েছে।

বিএনপি নেতৃবৃন্দের লম্ফ-ঝম্ফ, মিথ্যাচার এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ও বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র বিশিষ্ট কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয় সম্পর্কেও অসত্য ও বানোয়াট মিথ্যাচার করতে ছাড়েনি। সজীবওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত একজন মেধাবী কম্পিউটার বিজ্ঞানী। বিশ্ববিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সজীব ওয়াজেদ জয় উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেছেন। তাকে জড়িয়ে বিএনপি নেতৃবৃন্দের বক্তব্য নিতান্তই হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুর্ভাগ্যজনক। শিক্ষার জন্য রাষ্ট্রীয় ভাতা নিয়েও যে নেত্রীর সন্তানরা উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার দরজা পর্যন্ত পার হতে পারেনি, তারাই পাশ্চাত্য শিক্ষায় উচ্চশিক্ষিত একজন প্রতিষ্ঠিত কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও হার্ভার্ড গবেষক সম্পর্কে এ ধরনের কুৎসিৎমন্তব্য করতে পারেন।

বেগম খালেদা জিয়া ও তার দুইপুত্র তারেক-কোকোর দুর্নীতির খতিয়ান পুরোপুরি তুলে ধরা সম্ভব নয়। তবুও আরো কয়েকটি দুর্নীতির খ-চিত্র তুলে না ধরে পারছি না। গুলশান ও বনানীতে নামে-বেনামে সুরম্য বাড়ি, প্লট, নোয়াখালী ও কক্সবাজারে নামে-বেনামে শত শত একর জমি, ডান্ডি ডাইং, কোকো লঞ্চ, অসংখ্য ফ্যাক্টরি ও শিল্প প্রতিষ্ঠান নিশ্চয়ই জেনারেল জিয়ার ছেঁড়া গেঞ্জি ও ভাঙা স্যুটকেস থেকে বেরিয়ে আসেনি। এ কারণেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে মুচলেকা-দাসখত দিয়ে রাজনীতি করবেন না মর্মে স্বীকারোক্তি দিয়ে লন্ডনে পাড়ি জমিয়েছিলেন তারেক জিয়া। লন্ডনেও তার বিলাসবহুল বাড়ি, গাড়ি ও একাধিক রেস্টুরেন্টসহ অন্যান্য ব্যবসাবাণিজ্য রয়েছে।

বেগম খালেদা জিয়া, তার দুর্নীতিবাজ পুত্রদ্বয় ও যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য বিএনপি নেতবৃন্দ জনগণকে বিভ্রান্ত করার লক্ষ্যে মাঝেমধ্যেই নানা ধরনের অসংলগ্ন বক্তব্য ও কথাবার্তা বলে চলেছেন। বিএনপি অনভিপ্রেত ও অপ্রয়োজনীয় তিক্ততা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশে বিরাজমান স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক পরিবেশকে বিনষ্ট করতে চায়। সংঘাতময় রাজনীতির দিকে দেশকে ঠেলে দিয়ে দুর্নীতির মধ্য দিয়ে উপাজির্ত অর্থ-সম্পদ, বিপুল বিত্ত-বৈভব ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংগঠনকারী যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করতে চায়। বিএনপি নেতৃবৃন্দকে মিথ্যাচার, কুৎসিত অপপ্রচার, ষড়যন্ত্র এবং সবর্নাশা আত্মঘাতী কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার আহবান জানাই। আশাকরি, তাদের শুভ চেতনা ও বোধশক্তি জাগ্রত হবে।

দেশের গণতন্ত্র, জাতীয় অগ্রগতি ও উনড়বয়নের স্বার্থে যে-কোনো ষড়যন্ত্র সম্পর্কে দেশবাসীকেও সতর্ক ও সজাগ থাকার আহবান জানাই। সৈয়দ আশরাফ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.