আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দুর্ঘটনা জোন। যে জোনের মধ্যে ঢুকলে দুর্ঘটনার মধ্যে পড়তে হবে। একদিন আমরা সবাই বুঝতে পারবো কিন্তু কাউকে আর বলতে পারবো না।

প্রদীপ হালদার,জাতিস্মর। দুর্ঘটনা জোন । যে জোনের মধ্যে ঢুকলে দুর্ঘটনার মধ্যে পড়তে হবে । কিন্তু কেন এই দুর্ঘটনা ঘটবে ? মানুষ বুদ্ধিমান । আমি আপনি সবাই বুদ্ধিমান ।

তাহলে দুর্ঘটনা জোনের মধ্যে ঢুকলে দুর্ঘটনার মধ্যে পড়বো কেন ? সবাই সাবধানে গাড়ি চালায় । তারপরেও দুর্ঘটনা ঘটে কি করে ? তাহলে এর পেছনে কি ভাগ্য কাজ করে নাকি অন্য কিছু ? যেদিন অসাবধানে গাড়ি চালায় সেদিন কোন দুর্ঘটনা ঘটে না ,কিন্তু যেদিন বেশী সাবধানে গাড়ি চালায় সেদিন দুর্ঘটনা ঘটে । কারণ ? বাস্তবে দেখা গেছে যারা নতুন করে গাড়ি চালাতে শেখে তারা দুর্ঘটনার কবলে পড়ে না। গাড়ি চালানোয় হাত যাদের ভালো তারাই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। নতুনেরা সাবধানে গাড়ি চালায়।

পুরাতনেরা অসাবধানে গাড়ি চালায় । গাড়ি চালানোর সময় মনে রাখা উচিৎ সময়ের কোন দাম নেই, দাম আছে জীবনের। গাড়ি চালানোর সময় অন্যমনস্ক হলে চলবে না । চোখ কান খোলা থাকবে । গাড়ি চালানোর সময় মাথায় কোন ভাবনা আনা চলবে না ।

মাথায় ভাবনা থাকবে পথ অতিক্রম করার ভাবনা । তবুও মানুষ দুর্ঘটনা জোনে এলে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে । কারণ ? এর আগে ঐ জোনে ঢুকে যে মারা গেছে সে ভূত হয়ে ঐ স্পটে থাকে । সে তখন সাথী খোঁজে । মনের মতোন সাথী পেলে তার শরীরে ঢুকে তাকে দুর্ঘটনার মধ্যে ফেলে দেয় ।

আমরা ভাবি গাড়ির চালকের দোষ । তেমনিভাবে দেখা গেছে কিছু কিছু বাড়িতে বিনা কারণে ঝগড়াঝাঁটি হয় । এর পেছনে কারণ হলো ঐ বাড়িতে আসলে ভূতের উপদ্রব । ভূতেরা মানুষের শরীরে ঢুকে ঝগড়া বাঁধিয়ে দেয় । আমরা বুঝতে পারি না ।

একদিন আমরা সবাই বুঝতে পারবো কিন্তু কাউকে আর বলতে পারবো না । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।