সবুজের বুকে লাল, সেতো উড়বেই চিরকাল এই পোস্টটা ঢাকাইয়া কোটায় স্টিকি করার দাবি জানাই।
সমগ্র বাংলাদেশের মানুষই খাদ্য রসিক, তাতে কোন সন্দেহ নেই। আমাদের দেশের মত এত আইটেমের খাবার, আমার দেখা মতে অন্য কোন দেশে নেই। এক মিস্টি আর বেকারির যা আইটেম, তা বিশ্বের যেকোন দেশকে টাসকি লাগিয়ে দিতে পারে।
তবে তেলেভাজাপ্রেমি এবং মাংসাশি বলে চরম কুখ্যাত ঢাকাইয়াদের ইফতারির মেনুতে মাংশের সেই রকম উপস্থিতি নেই বললেই চলে।
চলুন এক নজরে আদি ঢাকাইয়া ইফতারের মেনু দেখে নেই। ফলে রোজাদারদের ঈমান আর দৃঢ় হবে, এবং কিঞ্চত সোয়াব আমার পক্ষ্যেও আসবে।
মাখন ও মাঠা...
সারাদিন রোজা রাখার পর, পেটকে ঠান্ডা রাখার সর্বোত্তম পদ্ধতি।
পেপে ও শশা পেট ঠান্ডা এবং সাথে অনাহারি পাকস্থলিতে সলিড কিছু দেয়ার জন্য খুব ভালো।
বরফ দেয়া সরবত দই, লেবু, তোকমা, রুহ আফজা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।