আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাবধান! দেখুন, নোবেলজয়ী ইউনুস কেন হাবিয়া দোযখে!

পুরো পৃথিবীর অর্থনীতিই ব্যাংকিং ব্যবস্থার সাথে অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত। আমরা আমাদের প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে টাকা নিই এবং জমা রাখি। পৃথিবীতে হাজারো ব্যাংক রয়েছে যার প্রতিটিই World Bank কতৃক নিয়ন্ত্রিত। এতে কোন সন্দেহ নেই যে ব্যাংকিং ব্যবস্থা আমাদের অর্থনৈতিক লেনদেনকে খুবই নিরাপদ করে দিয়েছে But আমরা কি কখনো ঘুনাক্ষরেও চিন্তা করেছি এই পুজিবাদী Banking System আমাদের কি দেয় আর আমাদের কাছ থেকে কি নিয়ে যায়??? আমরা যারা মুদ্রা ছাপানোর পদ্ধতি সম্বন্ধে অবগত তারা জানি, একটি দেশের কেন্দ্রিয় ব্যাংকই কেবলমাত্র World Bank এর অনুমতিক্রমে নিদৃষ্ট সম্পদের Reserve এর পরিমানে মুদ্রা ছাপাতে পারে। এমন যদি ধরে নেয়া হয়, পৃথিবীতে কোন মুদ্রা নেই এবং আজকে, এখন থেকে মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন শুরু হবে। ব্যাংক "ক" ১০ মিলিয়ন ডলার ছাপলো নির্দিষ্ট কিছু স্বর্ণের Reserve রেখে। "ক" এর কাছ থেকে ১০ জন ১০% সুদে ১ মিলিয়ন ডলার করে ঋণ নেন এবং এভাবে ডলার আস্তে আস্তে বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। এখন এই বাজারে সর্বমোট ডলার রয়েছে ১০ মিলিয়ন এবং ১০% সুদে প্রত্যেককে ১১,০০,০০০ ডলার করে ১ বছর পর শোধ করতে হবে যার পরিমান ১১ মিলিয়ন। অতিরিক্ত ১ মিলিয়ন ডলার দিতে হবে যেটা বাজারে অস্তিত্বহীন! এখন কিছু লোক টাকা দিতে পারবে আর বাকীরা ঋণগ্রস্থ হয়ে পড়বে, এভাবে সময় বাড়তে থাকবে, দরিদ্র বাড়তে থাকবে। দারিদ্রের দুষ্টচক্র! নোবেলবিজয়ী ইউনুস বলেছেন, "পৃথিবীর ৫% লোকের কাছে পৃথিবীর ৯৫% সম্পদ, আর বাকী ৯৫% লোকের কাছে বাকী ৫% সম্পদ!" কারণ একটাই.............সুদ!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.