আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জাতির প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের সাথে আওয়ামী অপমানের একটি অজানা কাহিনী

দেশ কে ভালবাসি এই যদি হয় আমার অন্যায় তবে আমি অপরাধী ১৯৭১ সালের এপ্রিল সতেরো তারিখে মুজিব নগর সরকার গঠনের আনুষ্ঠানিকতা দ্রুত শেষ হবার পর, প্রবাসী সরকারের নেতৃবৃন্দ আবার ভারতে ফিরে যাবার মুহুর্তে এক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছিলো। ভারত সীমান্তে পৌঁছে সদ্যগঠিত বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিলেন- এখন আর উদ্বাস্তু নয় বরং একটি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে আরেকটি রাষ্ট্রে তারা প্রবেশ করবেন। সুতরাং তাদেরকে যথাযথ আনুষ্ঠানিকতার সাথে নিয়ে যেতে হবে কারন এর সাথে নতুন রাষ্ট্রটির সম্মান জড়িত। তাঁর দাবী মেনে নিয়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এবার গার্ড অফ অনার দিয়ে তাদের ভূ-খন্ডের ভেতর নিয়ে গেলেন সদ্য গঠিত বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিদেরকে। আর এভাবেই ডিসেম্বরের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির আটমাস আগে, মুক্তিযুদ্ধের একেবারে শুরুতেই ভারত সরকারের অনানুষ্ঠনিক স্বীকৃতি আদায় করে নিয়েছিলেন তীব্র আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন এবং কৌশলী তাজউদ্দীন আহমদ বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকালীন দুর্যোগময় মুহুর্তে যে দুজন দলীয় সহকর্মী তাজউদ্দিন আহমদের জন্য পদে পদে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তাদের একজন শেখ ফজলুল করিমের অগ্রজ, ডাকসাইটে যুবনেতা শেখ ফজলুল হক মনি।

অপরজন ছিলেন খন্দকার মোস্তাক। যদিও শেখ মনি আর খন্দকার মোস্তাকের রাজনৈতিক দর্শন ভিন্ন ছিলো তবু তাজউদ্দিন বিরোধীতায় দুজনেই ছিলেন প্রবল। ইতিহাস আবার মনে করিয়ে দেয়- চারবছর পর শেখ মনি আর তাজউদ্দীন দুজনেরই নিয়তি প্রায় এক। প্রথমজন নিহত আগস্ট পনেরোর রাতে, দ্বিতীয় জন নভেম্বর তিন এ জেলখানার ভেতর। ঘাতক একই পক্ষ অথচ খন্দকার মোস্তাক তখন লাভের বানিজ্যে, ঘাতকদের পরামর্শক।

আবার মনে করা যেতে পারে তাজউদ্দীন আহমদ শুধু আত্মমর্যাদাসম্পন্নই ছিলেননা, ছিলেন তার দায়িত্বে অবিচল এবং লক্ষ্য অর্জনে কৌশলী। মুজিবনগর সরকার পরিচালনাকালীন সময়ে শেখ মনি ও খন্দকার মোস্তাকের যৌথ বিরোধীতা ও অপমানে তিনি তার লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হননি, কৌশলে তিনি তার দায়িত্ব পালন করে গিয়েছেন বলেই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ একটি নিরেট বাস্তবতা। সংকটকালীন সময়ে নিজের অহংকে অধিকতর গুরুত্ব দিলে হয়তো ইতিহাস অন্যরকম হতো, তাঁর নিজের এবং বাংলাদেশের ও। যে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাঙ্গালীর স্বাধিকার আন্দোলন এবং মুক্তির যুদ্ধ পরিচালিত হয় তার প্রথমসারির সকল নেতা যে একই রাজনৈতিক ভাবধারার ছিলেন তা নয়। তাজউদ্দীনের মতো বামঘেঁষা রাজনীতিবিদ যেমন ছিলেন, খন্দকার মোস্তাকের মতো তীব্র ডান ও ছিলো আবার সৈয়দ নজরুল ইসলামের মতো মধ্যপন্থীরাও ছিলেন।

যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্য স্বাধীন দেশে নিশ্চিতভাবেই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ ছিলো অর্থনৈতিক অবস্থার পুনরুদ্ধার, আর শেখ মুজিবুর রহমান যথার্থই সে দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন তাজউদ্দীন আহমদকেই। আজকের ভিন্ন বাস্তবতায় হয়তো চুলচেরা সমালোচনা করা সহজ, এই দায়িত্ব পালনে তাজউদ্দীন ঠিক কতোটা সফল হয়েছিলেন কিন্তু এটাতো অনস্বীকার্য -আন্তর্জাতিক, এমনকি নিজ দলীয় ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে তিনি তার দায়িত্ব পালন করে গেছেন, ১৯৭৪ এ শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে পদত্যাগ না করা পর্যন্ত । পদত্যাগে বাধ্য হয়ে ও প্রবল ব্যক্তিত্বসম্পন্ন তাজউদ্দীন তার রাজনীতিকে বিদায় জানাননি, ক্ষোভে অন্ধ হয়ে শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে অবস্থান নেননি। রাজনীতির ধ্রুপদ শিক্ষা তাঁর ছিলো, তিনি জানতেন তোষামোদী যেমন একজন রাজনীতিবিদের জন্য অপমানজনক তেমনি দলীয় আনুগত্য, বিশ্বস্ততা, ধৈর্য্য ও তার জন্য অপরিহার্য। রাজনীতির এই ধ্রুপদী পাঠ যদি তাঁর না থাকতো, আরো অনেক সহকর্মীর মতো তিনি ও যদি নিজের ক্ষোভ আর আহত অভিমানকেই গুরুত্ব দিয়ে সরে যেতেন নিরাপদে, তাহলে আগষ্ট পনেরোর মুজিব হত্যাকান্ডের পর তাকে গ্রেপ্তার হতে হতোনা, তিনমাস পর নিহত হতে হতোনা কারাগারের অন্ধপ্রকোষ্ঠে।

শেখ মুজিবের অবর্তমানে যে মানুষটি বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রাম একক ভাবে নিজের কাধে করে টেনে নিয়ে গেছেন সেই তাজউদ্দিন আহমেদকে তার গুনাবলীর জন্য শেখ মুজিবুর রহমান পুরস্কৃত করেন ১৯৭৪ সালের ২৬ শে অক্টোবর। অপসারন করা হয় অত্যান্ত অবমাননাকর ভাবে। ওইদিন বেলা ১১টায় শেখ মুজিব নিজ হাতে সই করে চিঠি পাঠান তাজউদ্দিন কে। তাতে তিনি “বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে” মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করতে বলা হয়। ভারতীয় সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্তের তার ‘মিডনাইট ম্যাসাকার ইন ঢাকা’ পুস্তকে খুব সুন্দর ভাবে বর্ননা আছে (পৃষ্টা ২১-২২) “ওই দিনের কথা আমার স্পষ্ট মনে আছে।

তাড়াহুড়ো করে নতুন গনভবনে সংবাদ সন্মেলন ডাকা হয়। মুজিব একটি গুরুত্বপূর্ন ঘোষনা দেবেন। পরিবেশ ছিল উত্তেজনাকর। ক্যাবিনেট সেক্রেটারী ফাইল নিয়ে দৌড় ঝাপ করতে আছে। লিয়াজো অফিসার তোয়াব সাংবাদিকদের দেখভাল করতে আছে।

মুজিব ঘরে ঢুকলেন আর গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান তার সামনে গিয়ে দাড়ান। ‘স্যার তাজউদ্দিন সাহেব এখনো তার সমর্থকদের নিয়ে বসে আছেন পদত্যাগ পত্র সই করার ব্যাপারে সময় নিচ্ছেন” তিনি প্রেসিডেন্ট কে বললেন। মুজিব উচ্চকন্ঠে আমাদের বললেন, ‘ ভদ্রমহোদয়গন আমি তাজউদ্দিন কে পদত্যাগ করতে বলছি। যদি সে না করে তবে আমি তাকে আমার মন্ত্রী সভা থেকে সরিয়ে দেব’। তিনি পাইপ থেকে ধোয়া ছাড়লেন এবং দেখলেন ফাইল হাতে ক্যাবিনেট সেক্রেটারী দরজার কাছে দাঁড়িয়ে আছে।

‘তুমি ওখানে কি করছ? তোমার হাতে ওটা কি’? শেখ মুজিব তার প্রতি হুংকার ছাড়লেন ‘স্যার’ মৃদুভাষী ইমাম সাহেব জবাব দিলেন, যে মুহুর্তে আমি তার বাসায় গিয়েছি তৎক্ষনাত অর্থমন্ত্রী পদত্যাগ পত্রে সই দিয়েছেন। আমি আপনাকে সেটা দেখানোর অপেক্ষায় আছি’। একটি হতবাক নৈশঃব্দ নেমে এল আমরা একে অপরের দিকে তাকালাম মাত্র। তাজ উদ্দিন আহমেদ পদত্যাগ পত্র সই করেন ওইদিন বেলা ১২ টা ২২ মিনিটে। এইবার আসেন একটি ভাবনা চিন্তার করি।

একি সাজানো নাটক না? তাজউদ্দিন কে অপমান করার আগে থেকেই গোয়েন্দা প্রধান কে দিয়ে সবার সামনে বলানো হবে তাজ উদ্দিন আহমেদ তার সমর্থক নিয়ে বসে আছে আর উত্তেজনা তৈরী করেছে। এরপর বরখাস্ত। নাটকে নিশ্চয়ই জাফর ইমামের কোন ভূমিকা ছিলনা থাকার কথাও না। ইমাম সাহেব ছিলেন সরকারী কর্মচারী কোন রাজনৈতিক নিয়োগ প্রাপ্ত না নিশ্চয়ই তার কোন পাট ছিল না। কিন্তু ধর্মের কল বাতাসে নড়ে মুজিবের হুংকার শুনে তিনি নিশ্চয় ঘাবড়ে যেয়ে বলে বসেন ‘যে মুহুর্তে আমি তার বাসায় গিয়েছি তৎক্ষনাত অর্থমন্ত্রী পদত্যাগ পত্রে সই দিয়েছেন’ কেমন ছিল তাজ উদ্দিনের মুজিবের প্রতি ধারনা? ওই সুখরঞ্জনের বর্ননায় চলুন, বঙ্গভবনে বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী হিসাবে শেখ মুজিবুরের শপথ হবে সেখানে তাজউদ্দিন ও তার পরিবার বর্গ নিয়ে উপস্থিত।

অনুষ্ঠান শেষে তিনি উপস্থিত ভারতীয় সাংবাদিকদের বললেন, ‘এটা আমার জীবনের সব চেয়ে আনন্দের দিন। নেতার অনুপস্থিতিতে আমি জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনে পরিচালিত করেছি। সরকারের দায়ীত্বভার আমি তার হাতে অর্পন করতে পারায় আমি এটাকে বিরাট সুযোগ হিসাবে দেখেছি। ইতিহাসে তা যতই তাতপর্যহীন হোক, আমার অন্তত একটা স্থান থাকবে’। এই তাৎপর্য টুকুও বঙ্গবন্ধু তাতপর্যহীন করার জন্য কি বিপুল প্রয়াসে বরখাস্ত নাটক করলেন।

কেন মুজিব তাজউদ্দিন কে সহ্য করতে পারছিলেন না? চলুন দেখি ১৯৭২ সালের মার্চ মাস শেষের দিকে। ঢাকায় একটি গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত কাজের চাপে মুজিব অসুস্থ্য। তাই স্বাস্থ্য ও প্রশাসনিক কাজে মুজিব পুনরায় তাজউদ্দিন আহমেদ কে নিয়োগ করেছেন। আওয়ামী পূর্নগঠন কল্পে মুজিব সরকারী দায়ীত্ব থেকে সরে দাড়াচ্ছেন।

তাজউদ্দিন জিজ্ঞেস করলে তিনি পরিস্কার বলেন ‘কেউ আমার গলা কাটার চেষ্টা করেছে। ( এ্যান্থনী মাসকারেনহাস বাংলাদেশঃ এ লিগ্যাসী অভ ব্লাড পৃঃ ২৯) এ ব্যাপারে মুজিবের প্রতিক্রিয়া ততোধিক তীক্ষ্ম তিনি এ্যান্থনী মাসকারেনহাসকে বলেন, ‘তারা কি মনে করে আমি সরকার পরিচালনায় অক্ষম’? সুস্পষ্টভাবেই স্বার্থান্বেষী মহল তাজউদ্দিনের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বীত হয়ে মুজিবের মানসিকতাকে কাজে লাগাল। এরপর তিনি আর তাজউদ্দিন কে সহ্য করতে পারতেন না। মুজিবের স্বজন প্রীতিতে বিরক্ত হয়ে এ পর্যায়ে তাজউদ্দিন আর জেনারেল ওসমানী সরকারের প্রকাশ্য সমালোচনা করে বসেন। ব্যাস আর যায় কোথায় মুজিব খর্গ নেমে আসে তাজউদ্দিনের পদত্যাগ নাটকে।

সে সময় মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী হেনরী কিসিঞ্জার বাংলাদেশে আসেন। সে সময় তার সন্মানে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় এক ভোজের আয়োজন করে। কিন্তু তাজউদ্দিন আহমেদ কে আমন্ত্রন জানানো হয় না। তিনি টাইমস অভ ইন্ডিয়ার কিরিট ভৌমিক ও সুখরঞ্জন দাসগুপ্তকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় আর ঢাকার মার্কিন দূতাবাস কিসিঞ্জারের সন্মানে আলাদা আলাদা দুটো পার্টি দেয়, আমাকে বাদে সংসদের আর সব সদস্যাদের আমন্ত্রন জানানো হয়”। আবেগে তার কন্ঠ কাপছিল, ‘ আমি পরিত্যাক্ত হওয়ায় মোটেই অখুশী না, কারন আমি ভাল ভাবে জানি যে এই কিসিঞ্জার যিনি পাকিস্তান কে সাহায্য করেছিলেন যখন আমি কলকাতা থেকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছিলাম।

যাই হোক আমি একটি বার কিসিঞ্জারের সাথে দেখা করতে চাই তাকে মাত্র এই বলার জন্যে যে তাদের বিরুদ্ধতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আজ মুক্ত’। প্রকৃত পক্ষে মুজিব স্বাধীনতার ডাক দিলেও এই দেশ স্বাধীন হয় তাজউদ্দিনের সূযোগ্য নেতৃত্বে। এবার সামান্য একটা ব্যাপার জানতে চাই। কেন তাজ উদ্দিনের সুযোগ্য ছেলে সোহেল তাজ স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর লোভনীয় মন্ত্রীত্ব ছেড়ে একেবারে আমেরিকা প্রবাসী? লাগাও খোজ। কি পেলাম জানেন ? বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রীসভায় তার ফুফাতো ভাই শেখ সেলিমকে আশ্রয় দেননি।

কারণ এই শেখ সেলিমের কারণেই তাকে জেলের ভাত খেতে হয়েছে। কিন্তু শেখ সেলিমের ক্ষমতা তাতে কমেনি। তিনি আগের মতোই তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। ঘটনার সূত্রপাত বিমানবন্দরে। একটি চোরাচালান আটকে দেয় পুলিশ।

সোহেল তাজ পুলিশের ভূমিকা সমর্থন করেন। কিন্তু ফোন আসে শেখ সেলিমের কাছ থেকে। ছেড়ে দিতে হবে চোরাচালানকারীকে। কারণ চোরাচালানকারী তার আত্মীয়। সোহেল তাজ তার আদেশ মানেননি।

তখন সেলিম সোহেল তাজের অফিসে যান। সেখানে তাদের কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে শেখ হেলাল সন্ত্রাসীদের নিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর অফিসে যান। সেখানে সন্ত্রাসী ও শেখ সেলিম শেখ হেলাল সোহেল তাজকে শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত করেন। মারধরের এক পর্যায়ে পুলিশ এসে সোহেল তাজকে বাঁচায়।

এ অবস্থায় সোহেল তাজ বিচার চান মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে। কিন্তু পরিবারের কাছে জিম্মি প্রধানমন্ত্রী কোনো বিচার করতে পারেননি। তাই সোহেল তাজ মানসম্মান রক্ষা করতে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এটাই সোহেল তাজের পদত্যাগ নাটক। জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন, যে দেশে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আওয়ামী লীগের নেতার হাতে মার খান সে দেশে অন্যদের অবস্থা কী? আসলেই ঘটনা এই? এই উত্তরের জন্য আমি বিশেষ ভাবে অপেক্ষা করছি আমার ব্লগীয় দোস্ত হাসান বালবৈশাখী র কাছে।

যিনি একজন বিখ্যাত আওয়ামী বিশেষ অজ্ঞ। আমি উদভ্রান্ত হয়ে জাতির বিবেক দিকভ্রান্ত পথিকে র সাহায্য চাচ্ছি। আশা করি নিরাশ হব না।  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৯ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.