আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবারও একটু [ হয়তো বা অন্যরকম] পতৌদি

থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি। মূল লেখা থেকে কপি-পেস্ট ** ১৯৬১ সালের ১ জুলাই ইংল্যান্ডের হোভে এক কার দুর্ঘটনায় পড়েন মনসুর আলী খান পতৌদি। তাতে তাঁর ডান চোখ পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সবাইকে ভুল প্রমাণ করে ক্রিকেট মাঠে নেমেছিলেন মনসুর। ** ৪৬ টেস্টে ৩৪ দশমিক ৯১ গড়ে রান করেছিলেন ২ হাজার ৭৯৩।

তাতে সেঞ্চুরি ছিল ৬টি। সর্বোচ্চ অপরাজিত ২০৩। ** মাত্র ২১ বছর ৭৭ দিন বয়সে ভারত ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন। ২০০৪ সালের মে মাস পর্যন্ত সেটাই ছিল সবচেয়ে কমবয়সী টেস্ট অধিনায়কের রেকর্ড। তবে সবচেয়ে কমবয়সী ভারতীয় অধিনায়ক হিসেবে মনসুরের সেই রেকর্ড এখনো অক্ষত।

** তাঁর অধিনায়কত্বেই ভারত প্রথম দেশের বাইরে টেস্ট ম্যাচ ও সিরিজ জেতে, বিপক্ষে ছিল নিউজিল্যান্ড। ১৯৬৮ সালের কথা সেটি। ওই বছরই উইজডেন ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার হিসেবে সম্মাননা পান তিনি। ** ১৯৬৯ সালে ‘টাইগার্স টেল’ নামের একটি আত্মজীবনী লেখেন পতৌদির শেষ নবাব। ** ১৯৭৪-৭৫ সালে ভারত ক্রিকেট দলের ম্যানেজার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন মনসুর।

** ১৯৬৭ সালে পদ্মশ্রী পদকে ভূষিত হন। ** ভারতের অধিনায়ক ছিলেন প্রায় আট-নয় বছর, কিন্তু এই সময়ের ভেতরে ভারত-পাকিস্তান কোনই ম্যাচ খেলা হয় নাই। কিছু প্রশ্নোত্তর [ মূল] প্রশ্ন: আপনি, আপনার স্ত্রী শর্মিলা ঠাকুর, ছেলে সাইফ আলী খান আর পুত্রবধূ অমৃতা সিং—আপনার বাড়ি তো তারকায় ঠাসা। তারকাযুদ্ধ বেঁধে যায় না কখনো? পতৌদি: তা কেন হবে? ঘরে তো আমরা থাকি মানুষ হিসেবে। তার বেশি কিছু তো নয়।

তবে আমরা নিয়ম বেঁধে দিয়েছি। আমি ক্রিকেট নিয়ে কথা বলব না। ওরাও সিনেমা নিয়ে কথা বলবে না। এ দুটো বিষয় নিয়ে আমাদের বাড়িতে কথা বলা, বলা যায়, নিষিদ্ধ। ব্যস, ঘরে পরিপূর্ণ শান্তি।

প্রশ্ন: তবু তো ঘরে আপনার দুটো ভাগ। একদিকে আপনি, অন্যদিকে আর সবাই। পতৌদি: তা ঠিক। তবে অন্যদিক থেকে আমার কিছু সুবিধা আছে। আমি কখনো সিনেমা দেখি না।

শর্মিলার তেমন কোনো ছবি আমি দেখিনি। প্রশ্ন: বলেন কী? তাহলে পরিচয় হলো কীভাবে? পতৌদি: ওর সঙ্গে আমার পরিচয় অভিনেত্রী হিসেবে নয়, মানুষ হিসেবে। এক বন্ধুর বাড়িতে এক ডিনার পার্টিতে ও এসেছিল। সেখানেই পরিচয়। আমি মানুষ শর্মিলার প্রেমে পড়েছিলাম।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.