আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেশে কোন খাদ্য ঘাটতি নেই: খাদ্যমন্ত্রী ( ঘাটতি তো ৭৪ সালেও ছিলনা, কিন্তু মানুষের কাছে টাকাও ছিলনা, এখনকার মত)

ইতিহাসের পেছনে ছুটি তার ভেতরটা দেখবার আশায় খাদ্যমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, দেশে এই মুহূর্তে কোন খাদ্য ঘাটতি নেই। ঘাটতি মোকাবিলায় গুদামগুলোতে প্রায় ১৪ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য মজুত রাখা হয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ওএমএস কার্যক্রম সরজমিনে গিয়ে শনিবার তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে চাল এবং আটার পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। কোন ঘাটতি নেই।

বিদেশ থেকে আমদানিকৃত এবং অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে আহরণ করা খাদ্য শষ্যের পরিমাণ আরো ৪/৫ লাখ টন হবে। তিনি বলেন, যে পরিমাণ খাদ্যদ্রব্য আছে তা সংরক্ষণ নিয়েই বিপাকে পড়তে হবে। গুদামগুলোতে সংরক্ষণে সংকুলান করা সম্ভব হবে না। আবদুর রাজ্জাক বলেন, গুদামগুলো খালি করার জন্য আরো কিছু দিন খোলা বাজারে চাল বিক্রি করবে সরকার। যাতে আরো চাল সংরক্ষণ করা যায়।

তিনি জানান, ঈদের আগে মঙ্গলবার এ কার্যক্রম বন্ধ করা হলেও তা আবার চালু করা হবে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর। সব ঠিক আছে, আপনার কথাতে আমার কোন আপত্তি নাই। দেশে পর্যাপ্ত খাদ্য আছে। কিন্তু মন্ত্রী সাহেব এই খাদ্য কিনবার টাকা যে আমার তথা দেশের মানুষের কাছে নাই, তা কি জানেন। জানি বেশি কিছু বলবেন না, শুধু বলবেন, টাকা টোকার ব্যপার আমার না ।

এই ব্যপারে কোন অভিযোগ থাকলে মুহিত সাহেবের কাছে যান। তিনি অর্থ বিষয় দেখেন। কিন্তু কি কমু দুঃখের কথা তিনি যে দরবেশের দরবেশ। শুধু দাড়ি নাই আরকি। যাই হোক দেখি নাই, শুনেছি ১৯৭৪ সালেও দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্য ছিল, কিন্তু কি কারনে যে ৪০০০০০ মানুষ না খেয়ে মরল তা বুঝি নাই, নিচের লিংকটিতে ক্লিক করলে এর সামান্য ফিরিস্তি হয়তো জানা যাবে।

যাই আপাদত সেখানে -- ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ হয়েছিল যেকারনে !!  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.