আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেহায়া মন্ত্রি

আমি একজন ফাউ ইঞ্জিনিয়ার.। । । সব আশঙ্কা অমূলক হলো। বিএনপি ও ফখরুদ্দীন সরকারের ওপর দায় চাপিয়ে হাসিমুখেই আড়াই বছরের ব্যর্থতা আড়াল করে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক থেকে বের হয়ে এলেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন।

তাকে কোনো ভর্ৎসনা নয়, কৈফিয়ত নয়, বরং মন্ত্রীর বক্তব্যে সন্তোষ প্রকাশ করা হয় বৈঠকে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট ও বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অবহেলা-উদাসীনতার কারণেই মহাসড়কগুলোর বেহাল দশা হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। ওই সময়ে এসব মহাসড়ক মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানান। তবে যোগাযোগমন্ত্রীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আসন্ন ঈদুল ফিতরে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াতে যাতে কোনো ভোগান্তির সম্মুখীন হতে না হয়, সে জন্য খারাপ সড়কগুলো দ্রুততার সঙ্গে সংস্কারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ জন্য তিনি প্রয়োজনীয় টাকা বরাদ্দ দিতে অর্থসচিবকে নির্দেশ দেন।

সেইসঙ্গে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের পাঁচ বছর, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছর ও বর্তমান সরকারের আড়াই বছর_ এ নয় বছরে সড়ক ও রেল যোগাযোগ খাতে কোন আমলে কত টাকা ব্যয় হয়েছে, কী পরিমাণ রাস্তার নির্মাণ হয়েছে তার বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তিনি। পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দ্র্রুত উপস্থাপনের জন্য তিনি যোগাযোগমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন। পাশাপাশি ২১ আগস্ট থেকে ঢাকা থেকে রংপুর রেলপথে এক্সপ্রেস ট্রেন চালানোর নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, এই ট্রেনে মালামাল পরিবহনের জন্য কমপক্ষে বিশেষ বগির ব্যবস্থা করা হবে। গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দেশের যোগাযোগব্যবস্থার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকের একটি সূত্র জানিয়েছে, ঈদের আগে ঘরমুখো মানুষ যাতে দুর্ভোগে না পড়েন সে জন্য অনুপযুক্ত সড়কগুলো দ্রুত যান চলাচলের উপযোগী করতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন।

ঢাকা জেলাসহ আন্তঃজেলার যোগাযোগ সুবিধার্থে বিআরটিসির বাস চালুর নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী সড়ক দুর্ঘটনা রোধে কার্যকর আইন সম্পর্কে ড্রাইভার, হেলপার, যাত্রীসহ সাধারণকে সচেতন করে তোলার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। বৈঠকে সূত্রে জানা গেছে, দেশের বেহাল রাস্তাগুলো দ্রুত সংস্কারের জন্য যোগাযোগমন্ত্রী এক হাজার ৪০০ কোটি টাকার চাহিদার কথা উল্লেখ করেন। পাশাপাশি মহাসড়কগুলো দ্রুত রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কারের জন্য অতিরিক্ত তিন হাজার ৮০০ কোটি টাকার চাহিদার কথা বলেন। তিনি সার্বিক চাহিদাসংবলিত একটি পেপার উপস্থাপন করেন।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসনবিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব আবদুল করিম, অর্থসচিব ড. মো. তারেক, প্রধানমন্ত্রীর সচিব মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান, সেতু বিভাগের সচিব মোশাররফ হোসেন, যোগাযোগসচিব মোজাম্মেল হক খান, রেল বিভাগের সচিব ইবাদত আলীসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক প্রসঙ্গে প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ বলেন, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী খারাপ অবস্থায় থাকা মহাসড়কগুলো ঈদের আগেই মেরামতের নির্দেশ দিয়েছেন। আসন্ন ঈদে দেশের সব রুটে বিআরটিসির বাস চালুর নির্দেশ দিয়েছেন। বিআরটিসির প্রস্তুতকৃত ৩০০ বাস আন্তঃজেলা সড়কে চলাচলের নির্দেশ দিয়েছেন। প্রেসসচিব জানান, যোগাযোগ মন্ত্রণালয় গত আড়াই বছরে রাস্তাঘাট, সড়ক ও কালভার্ট নির্মাণের যেসব তথ্য উপস্থাপন করেছে, তাতে বৈঠকে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে।

সব আশঙ্কা অমূলক হলো। বিএনপি ও ফখরুদ্দীন সরকারের ওপর দায় চাপিয়ে হাসিমুখেই আড়াই বছরের ব্যর্থতা আড়াল করে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক থেকে বের হয়ে এলেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। তাকে কোনো ভর্ৎসনা নয়, কৈফিয়ত নয়, বরং মন্ত্রীর বক্তব্যে সন্তোষ প্রকাশ করা হয় বৈঠকে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট ও বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অবহেলা-উদাসীনতার কারণেই মহাসড়কগুলোর বেহাল দশা হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করেন যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। ওই সময়ে এসব মহাসড়ক মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানান।

তবে যোগাযোগমন্ত্রীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আসন্ন ঈদুল ফিতরে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াতে যাতে কোনো ভোগান্তির সম্মুখীন হতে না হয়, সে জন্য খারাপ সড়কগুলো দ্রুততার সঙ্গে সংস্কারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ জন্য তিনি প্রয়োজনীয় টাকা বরাদ্দ দিতে অর্থসচিবকে নির্দেশ দেন। সেইসঙ্গে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের পাঁচ বছর, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছর ও বর্তমান সরকারের আড়াই বছর_ এ নয় বছরে সড়ক ও রেল যোগাযোগ খাতে কোন আমলে কত টাকা ব্যয় হয়েছে, কী পরিমাণ রাস্তার নির্মাণ হয়েছে তার বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তিনি। পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দ্র্রুত উপস্থাপনের জন্য তিনি যোগাযোগমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন। পাশাপাশি ২১ আগস্ট থেকে ঢাকা থেকে রংপুর রেলপথে এক্সপ্রেস ট্রেন চালানোর নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, এই ট্রেনে মালামাল পরিবহনের জন্য কমপক্ষে বিশেষ বগির ব্যবস্থা করা হবে।

গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দেশের যোগাযোগব্যবস্থার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকের একটি সূত্র জানিয়েছে, ঈদের আগে ঘরমুখো মানুষ যাতে দুর্ভোগে না পড়েন সে জন্য অনুপযুক্ত সড়কগুলো দ্রুত যান চলাচলের উপযোগী করতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। ঢাকা জেলাসহ আন্তঃজেলার যোগাযোগ সুবিধার্থে বিআরটিসির বাস চালুর নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী সড়ক দুর্ঘটনা রোধে কার্যকর আইন সম্পর্কে ড্রাইভার, হেলপার, যাত্রীসহ সাধারণকে সচেতন করে তোলার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। বৈঠকে সূত্রে জানা গেছে, দেশের বেহাল রাস্তাগুলো দ্রুত সংস্কারের জন্য যোগাযোগমন্ত্রী এক হাজার ৪০০ কোটি টাকার চাহিদার কথা উল্লেখ করেন।

পাশাপাশি মহাসড়কগুলো দ্রুত রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কারের জন্য অতিরিক্ত তিন হাজার ৮০০ কোটি টাকার চাহিদার কথা বলেন। তিনি সার্বিক চাহিদাসংবলিত একটি পেপার উপস্থাপন করেন। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসনবিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব আবদুল করিম, অর্থসচিব ড. মো. তারেক, প্রধানমন্ত্রীর সচিব মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান, সেতু বিভাগের সচিব মোশাররফ হোসেন, যোগাযোগসচিব মোজাম্মেল হক খান, রেল বিভাগের সচিব ইবাদত আলীসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক প্রসঙ্গে প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ বলেন, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী খারাপ অবস্থায় থাকা মহাসড়কগুলো ঈদের আগেই মেরামতের নির্দেশ দিয়েছেন। আসন্ন ঈদে দেশের সব রুটে বিআরটিসির বাস চালুর নির্দেশ দিয়েছেন।

বিআরটিসির প্রস্তুতকৃত ৩০০ বাস আন্তঃজেলা সড়কে চলাচলের নির্দেশ দিয়েছেন। প্রেসসচিব জানান, যোগাযোগ মন্ত্রণালয় গত আড়াই বছরে রাস্তাঘাট, সড়ক ও কালভার্ট নির্মাণের যেসব তথ্য উপস্থাপন করেছে, তাতে বৈঠকে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।