আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খালেদা জিয়ার দেশপ্রেমের অভাব রয়েছে : হাইকোর্ট..........................আদেশ দেয়ার সময় বিএনপি-জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা প্রিন্টারের ভাঙ্গা অংশ ও বোতল ছুড়ে মারেন

বিরোধী দলের নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দেশপ্রেমের অভাব রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট সংবিধান নিয়ে কটূক্তি করায় ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটির চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীর বিরুদ্ধে দায়ের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানির পর আদেশ ঘোষণার প্রস্তুতিকালে গতকাল বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের বেঞ্চ ওই মন্তব্য করেন। শুনানি শেষে আদেশ ঘোষণার প্রস্তুতিকালে ওই বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী বলেন, এটি একটি স্পর্শকাতর বিষয়। কোনো দেশপ্রেমিক সংবিধান নিয়ে কটাক্ষ করে বক্তব্য দিতে পারেন না। সংবিধান ছুড়ে ফেলে দেওয়া মানে হচ্ছে সার্বভৌমত্ব ছুড়ে ফেলা। এটি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

কি উদ্দেশে বলেছেন, সেটি প্রশ্ন নয়। কী বলেছেন, সেটি বিবেচনা করতে হবে। এ ধরনের বক্তব্য রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল। কারও দেশপ্রেম থাকলে এক ধরনের কথা বলতে পারেন না। এ প্রসঙ্গে আদালত আরও বলেন, বিরোধীদলীয় নেতাও একই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন।

এতে বোঝা যায়, ওনার (বিরোধীদলীয় নেতা) মধ্যে দেশপ্রেমের অভাব রয়েছে। বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা আবারও হট্টগোল শুরু করেন এবং বিচারপতিকে লক্ষ্য করে প্রিন্টারের ভাঙা অংশ ছোড়া হয়। আদালত আদেশে বলেছেন, বিরোধীদলীয় নেত্রী সংবিধান ছুড়ে ফেলার যে বক্তব্য দিয়েছেন তার সঙ্গে ফজলুল হক আমিনীর সংবিধান ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলার বক্তব্যের মধ্যে বড় ধরনের পার্থক্য নেই। সংবিধান ছুড়ে ফেলার এই বক্তব্য একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক কখনও দিতে পারেন না। যেহেতু বিরোধীদলীয় নেত্রী একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী তাই তাঁর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্যই আদালতে হাজির হতে বলা হয়নি।

তাঁর ওই বক্তব্য কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। যাঁরা সংবিধান সম্পর্কে এ ধরনের কথা বলেন তাঁরা দেশের সার্বভৌমের শত্রম্ন। তাঁরা রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে অপরাধী। খালেদা জিয়া এ ধরনের বক্তব্য দিয়ে তাঁর দেশপ্রেমকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। এধরনের বক্তব্যে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত হতে পারেন।

আদালত সংবিধান অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত এবং সংবিধানের মর্যাদা রৰা করার জন্য শপথ গ্রহণ করেছেন। বিএনপি-জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা আদালতে হামলা চালান। তাঁরা তুমুল হট্টগোল করে বিচারপতিকে লৰ্য করে প্রিন্টারের ভাঙ্গা অংশ ও বোতল ছুড়ে মারেন। একপর্যায়ে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নির্বাহী সভাপতি শাহরিয়ার কবিরের ওপর হামলা চালান। An opposition lawmaker hurled a small plastic missile at a High Court bench yesterday as the packed courtroom exploded into chaos after the judges observed that Khaleda Zia's recent comments about the constitution are tantamount to sedition, witnesses said. Some lawyers said they saw Syeda Asifa Ashrafi Papia, a BNP lawmaker, to throw the object when the court plunged into a pandemonium. Click This Link Click This Link Click This Link ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.