আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেশের মোট জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার : মেয়েদের দাম বাড়লো

ভালবাসি সর্বশেষ চলতি বছরে পরিচালিত পঞ্চম আদমশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার বলে জানানো হয়েছে। আজ শনিবার সকালে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার এ তথ্য জানান। মোট জনসংখ্যার মধ্যে পুরুষ ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাজার। নারীর সংখ্যা ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার। রিপোর্ট-এ নারী ও পুরুষের অনুপাত দেখানো হয়েছে ১০০.৩ : ১০০।

অর্থাৎ ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা ১০০ দশমিক ৩ জন। এছাড়া জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ বলেও জানানো হয়। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৬৪ জন। এবার মেয়েদের দাম আরো বাড়লো। কারণ পুরুষের তুলনায় মেয়ের সংখ্যা কম।

এতে আমি অবশ্য খুশি হয়েয়েছি। মেয়ের সংখ্যা কম হলে যৌতুক নেয়ার প্রবনতা কমে যাবে। যৌতুক লোভীদের একটা শিক্ষা হবে। দেশকে ১৩০টি শুমারি জেলায় ভাগ করে জনগণনা করা হয়। এক জন করে শুমারি সমন্বয়কারী প্রত্যেক শুমারি জেলার কাজ তদারক করেন।

এ কাজে যুক্ত ছিলেন প্রায় চার লাখ ব্যক্তি। এতে ব্যয় হয়েছে আড়াইশ কোটি টাকা। তবে অভিযোগ রয়েছে, অনেক মানুষই এ শুমারি থেকে বাদ পড়েছে। দেশের প্রকৃত জনসংখ্যা নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই সরকার আদম শুমারি করলো। গত বছরের অক্টোবরে জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল- ইউএনএফপিএ তাদের হিসাবে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৪৪ লাখ দেখালে তার সমালোচনায় মুখর হয় সরকার বিশেষ করে অর্থমন্ত্রী।

তখন ইউএনএফপিএ জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৪৪ লাখ দেখালেও ২০০১ এর আদমশুমারির তথ্য হালনাগাদ করে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর জানায়, জনসংখ্যা ১৪ কোটি ৬৬ লাখ। পঞ্চম আদমশুমারিতে এ সংখ্যা আরো ৪৩ লাখ কম। ইউএনএফপিএ তখন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ ৪০ শতাংশ দেখিয়েছিলো, অন্যদিকে সরকারি হিসেবে তা ছিলো ১ দশমিক ২৯ শতাংশ। সরকারি হিসেবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বেড়েছে ০ দশমিক ০৫ শতাংশ।  ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.