আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাচতে হলে হাসতে হবে ............

সংসার আমার ভাল লাগে না ...সংসার হইলো বিষের কলশি ,আমি হইলাম দিওয়ানা... 01.এক বাসায় বাড়ীর গিন্নীর ” পেন্টি ” চুরি হয়ে গেছে আর সেই দোষ পরেছে বাড়ীর কাজের মেয়ের উপর । কাজের মেয়ে বাড়ে বাড়ে না করার পর ও গিন্নী কাজের মেয়েকেই দোষ দিচ্ছে । ইতিমধ্যে বাড়ীর কর্তার প্রবেশ, সাথে সাথে কাজের মেয়ে দৌড়ে গেল কর্তার কাছে….. কর্তার কাছে গিয়ে বলল স্যার, ম্যাডাম এর পেন্টি চুরি গেছে কিন্তু ম্যাডাম আমারে দোষ দিচ্ছে, “স্যার , ম্যাডাম না জানুক কিন্তু আপনে তো জানেন আমি নিচে কিছু পড়ি না “……….. 02.এক লোকের বাসায় ডাকাত ঢুকেছে । বাড়ির কর্তা ভয়ে খাটের নিচে লুকিয়ে রইল আর বউ কে পাঠিয়ে দিল ডাকাতদের সামনে, ডাকাত সর্দার : বউ কে ধরে বলল “সোনা ,দানা ” যা আছে দিয়া দে বউ : আমার কাছে তো “সোনা ,দানা ” কিছু নাই তবে আমার পিছনে খাটের নিচে আমার স্বামী লুকিয়ে আছে তার কাছে ১টা সোনা ও ২টা দানা আছে ওগুলান নিয়া যান কারন ওগুলো কোনো কাজের না …….. 03.৭০ বছরের এক বৃদ্ধ আরেক বৃদ্ধের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গেলো… সে খুবি impressed হলো যখন তার বন্ধু তার বৃদ্ধা স্ত্রীকে ‘জান’…’ময়না’ …’কলিজার টুকরা’ বলে ডাকছিল… যাওয়ার সময় সে তার বন্ধুকে বলল, “এটা অনেক সুন্দর…বিয়ের ৪০ বছর পরেও তুমি স্ত্রীকে নাম আদর করে এত সুন্দর করে ডাকো” বৃদ্ধ নিচু গলায় বলল, “আমার মাথা থেকে তার নাম ১০ বছর আগেই মুছে গেছে…আমি ভয়ে তার নাম টা জিজ্ঞেস করতে পারি নি…তাই এসব বলেই ডাকি” 04.এক প্রবীণ শান্ত মেজাজের ভদ্রলোক হঠাত্ খেপে গিয়ে বাসে এক ভদ্রমহিলার মাথায় গাট্টা মারলেন। এ নিয়ে আদালতে মামলা উঠেছে।

বিচারক বললেন, ‘আপনাকে দেখেশুনে তো মনে হয়না আপনি এমন বাজে কাজ করতে পারেন। কিন্তু বাসের সবাই সাক্ষী। এ কাজ আপনি করতে গেলেন কেন?’ অভিযুক্ত ভদ্রলোকটি বললেন, ‘হুজুর, শুনুন তবে কেন এমন স্বভাববিরোধী কাজটা করেছি। ভদ্রমহিলার সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলাম আমি। বাসটা যাচ্ছিল মতিঝিল থেকে মিরপুর।

সিটে বসেই তিনি হাতের বড় ব্যাগটা খুললেন, তা থেকে একটা ছোট ব্যাগ বের করলেন। তারপর বড় ব্যাগটা বন্ধ করে ছোট ব্যাগটা খুললেন উনি। তা থেকে একটা ১০ টাকার নোট বের করে ছোট ব্যাগটি বন্ধ করলেন। তারপর বড় ব্যাগটি খুলে ছোট ব্যাগটি তার ভেতর পুরে বড় ব্যাগটি বন্ধ করলেন। কন্ডাক্টর ইতিমধ্যে দূরে সরে যাওয়ায় ভদ্রমহিলা আবার বড় ব্যাগটি খুললেন, ছোট ব্যাগটি বের করলেন।

বড় ব্যাগটি বন্ধ করলেন, ছোট ব্যাগটি খুলে টাকাটা ছোট ব্যাগে পুরলেন। তারপর ছোট ব্যাগটি বন্ধ করলেন, বড় ব্যাগটি খুললেন—!’ বিচারক অধৈর্য হয়ে বললেন, ‘কী একশবার ছোটব্যাগ-বড়ব্যাগ, বড়ব্যাগ-ছোটব্যাগ করছেন! ইয়ার্কি পেয়েছেন?’ অভিযুক্ত লোকটি বলল, ‘হুজুর, আপনি দুই মিনিট শুনেই ধৈর্য হারিয়ে ফেললেন? ঝাড়া আধঘণ্টা ধরে দুই শত একত্রিশ বার চোখের সামনে এই জিনিস দেখার পর আমি গাট্টাটা মেরেছি। ’ বিচারক রায় দিলেন, ‘কেস ডিসমিসড। ’ 05.পুরো পরিবার একসাথে শোলে সিনেমা দেখার পর…. ডিনারের সময় খাবার টেবিলে স্বামী খুব আহ্লাদী গলায় স্ত্রীকে বল্ল…”নাচ বাসন্তী নাচ” তখন ছোট ছেলে চিৎকার করে বলল: “ইস কুত্তে কি সামনে মাত নাচনা বাসন্তী” 06.শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না ছাত্ররা: ওকে স্যার, পান করবো না। শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা ছাত্ররা: ঘুরবো না।

শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না। ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে। ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম পানসে জীবন দিয়া করবই বা কি। 07.অফিসে বস আর তার ২ কর্মচারী কাজ করছে। হটাৎ আলদিনের দৈত্য এসে হাজির হলো…বলল “তোমাদের তিনজনের ইচ্ছা কি বলো, পূরণ করা হবে।

১ম কর্মচারীঃ “আমাকে আমেরিকার ক্যাসিনোর মালিক করে দাও” ২য় কর্মচারীঃ “আমাকে পৃথিবীর সেরা সুন্দরীদের সাথে প্যারিসে পাঠিয়ে দাও” আর বস বলল: “দুপুরের আগে গর্ধভ ২টাকে অফিসে দেখতে চাই আমার ফাইল শেষ করতে” শিক্ষা: সবসময় বসকে আগে কথা বলতে দিতে হয়। 08. করিম সাহেব একবার গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার পথে দেখলেন, এক লোক রাস্তার পাশের মাঠে দাঁড়িয়ে ঘাস খাচ্ছে। করিম সাহেব: কী ব্যাপার? ঘাস খাচ্ছ কেন? লোক: স্যার, আমি তিন দিন ধরে কিছু খাইনি। করিম সাহেব: ঠিক আছে, তুমি আমার সঙ্গে এসো। লোক: স্যার, আমার সঙ্গে আমার স্ত্রীও আছে।

করিম সাহেব: তাকেও সঙ্গে নাও। লোক: স্যার, আমার সঙ্গে আমার তিন ছেলেমেয়েও আছে। করিম সাহেব: তাদেরও সঙ্গে নাও। লোক: স্যার, আপনার অশেষ দয়া! কিন্তু এতজনকে নিয়ে আপনার সমস্যা হবে না তো? করিম সাহেব: নাহ। আমার বাগানের ঘাসগুলোও বেশ বড় হয়ে উঠেছে! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।