আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হিমু ও ...... (+১৮)

http://www.facebook.com/ruman125

ধুম! হঠাৎ বিকট বিস্ফোরন। কাছাকাছি কোথাও কোন বিস্ফোরন হয়েছে। হিমুর ঘুম ভেঙ্গে গেল। জে এম বি কি আবার সক্রিয় হয়ে গেল, নাকি ছিনতাইকারিরা বোম মেরে পালালো। নাকি পটকা ফুটলো।

আজকাল এসব এত সহজলভ্য হয়ে গেছে যে বিয়ে বাড়িতেও ছেলেমেয়েরা পটকা ফুটিয়ে আনন্দ করে। না এসব কিছুই হয়নি। অনেকগুলো কাক কাকা করছে। বিদ্যুৎ লাইনে মনে হয় সমস্যা হয়েছে। কোন কাকের মৃত্যু হয়েছে বাকিরা সবাই কাকা করে শোক করছে।

ছোট বেলায় বাদল এয়ারগান দিয়ে একটা কাক মেরেছিলো। তারপর ঐ এলাকার সব কাক ওকে দেখলেই হামলা করত। আর মানুষ খুন করেও এখন জনদরদী নেতা হওয়া যায়। এ বিষয়ে বাবার একটা বানী ছিলো। মনে পড়ছে না।

রাতে সিগারেট শেষ হয়ে যাওয়ায় মাজারের ওখান থেকে ২ টা বিড়ি কিনেছিলাম। একটানের পরই বোঝা গেল ভিতর গাজা ভরা। সব প্রকৃতি খেলা। সে চাচ্ছে আজ আমি টাল হই। সম্পুর্ন বিড়ি শেষ করে ফেললাম।

মাথাটা অনেক হালকা লাগছিল। রাতের ঢাকা অন্য রকম। হেটে ভালো লাগে। পুলিশ মাঝে মাঝে প্রবলেম করত। এখন করে না।

রুপার মামা মন্ত্রি হয়েছেন। রপা তার মামার ক্ষমতার সুপ্রয়োগ করে পুলিশকে বলে দিয়েছেন হলুদ পান্জাবি পরে রাতে কেউ হাটলে তাকে যাতে হয়রানি করা না হয়। এখন একটাই উৎপাত। নিশিকন্যারা। ঢাকাতে এদের উৎপাত এত বেরে গেছে যে ছিনতাইকারি থেকেও এরা বেশী ভয়ানক।

তার উপরে কোন মন্ত্রির হোটেলেও নাকি এই ব্যবসা চলে। ছিনতাইকারিদের সহজে বিভ্রান্ত করা গেলেও এদের সাথে পারা যায় না। বাবার একটা বানী ছিলো, "নারীরা মা্থার থেকে মন দিয়ে কাজ করে, তাই তাদের প্রেমের ফাদে ফেলা যত সহজ বিভ্রান্ত করা ততই কঠিন। " সেদিন ফার্মগেটে একজন স্বর্গ দর্শনের আহবান জানালো। রাস্তা যাবার সময় এদের এডাম টিজিং এর শীকার হতে হয়।

তবে মহাপুরুষদের এনিয়ে ভাবলে চলেনা। "মহাপুরুষ" শব্দটা শুনতে ভাল লাগে। বাবা চেয়েছিলেন আমাকে মহাপুরুষ বানাতে। তিনি বুড়া বয়সে বুড়িকে তালাক দিয়ে কন্যার বয়সী ছুড়ি নিয়া কত মৌজমাস্তি করতেছেন। আর আমারে মহাপুরুষ বানিয়ে একেকবার একেকজন কে কাছে এনে আবার দুড়ে সরিয়ে দেয়।

আহারে রুপা। ওর কথা মনে পড়লেই বুকে সাথে কত কিছু নড়েচড়ে উঠে...... সুপ্ত আকাংক্ষা প্রবল হবার আগেই একটি পুলিশের গাড়ী থামল। ও সি সাহেব নামলেন। এই এলাকার ও সি সাহেব কে আমি চিনি। কিন্তু ইনি নতুন।

তারপরেও চেহারাটা পরিচিত লাগল। কোথায় যেন যেন দেখেছে। ঢাকায় পোষ্টিং পাওয়া যা তা কথা না। ভালো ব্যাক-আপ লাগে। মালপানি ছাড়তে হয়।

কে রে তুই? চোখ লাল কেন? ভারি কন্ঠ। বোঝাই যায় করা মাল এই ও সি। -আমি হিমু, পুরা নাম হিমালয়। -আমার সাথে মশকরা করস। উঠ গাড়ীতে।

উঠে বসলাম। মাথাটা এখনো হালকা লাগছে। মনে হয় পড়ে যাব। পুলিশের গাড়ীতে আজ বসায় ফিরব বলে মনে হচ্ছে। মাঝে মাঝে আমার কথা ঠিক হয়ে যায়।

থানার সেকেন্ড অফিসার আমাকে চিনে। আমাকে দেখেই চলে এল। -আরে হিমু ভাই আপনে। নতুন ও সি তো, চিনতে পারে নাই। অবশ্য চিনলেও নিয়ে আসত।

করা মাল ইনি। যেমন সৎ তেমনি তেজী। বাবা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। শহীদ হয়েছেন। বাপের মত হয়েছেন।

-এরকম লোকের তো ঢাকায় আসার কথা না। -আসলে একই নামে অরেকজন ও সি আছেন, সব সেটিং উনি করেছেন নাম এক হওয়ায় ভুলে ট্রান্সফার করে আনা হয়েছে এনাকে। কি বলব হিমু ভাই, ইনি আসার পর খানাপানি বন্ধ হয়ে গেছে। কিছু একটা করেন। এমন সময় ও সি সাহেব রুমে ঢুকলেন।

হাতে একটা ফাইল। আমার মন বলছে এতে আমারই ইতিহাস লেখা আছে। কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে সেকেন্ড অফিসারকে বললেন একে বাসায় দিয়ে আসো। -রাতে বেলা রাস্তায় হাটাহাটি বে-আইনি না। তবে আরেকবার চোখ লাল থাকলে সোজা চালান করে দিব।

লাস্ট ওয়ার্নিং। ঐসব মন্ত্রীদের... আমিও হুট করে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে বসলাম। আর বললাম আসি তবে মন বলছে আবার দেখা হবে। গাড়ীতে উঠলাম। তারপর আর কিছু মনে নেই।

ঘুম ভাঙ্গলো বিদ্যুৎ লাইনে বিস্ফোরনের শব্দে। কিভাবে রুমে এলাম মনে করতে পারছি না। এখনো কাকগুলো কাকা করছে। মনে হল ঢাকায় যদি হরেক রকম পাখির ডাকে ঘুম ভাঙ্গত কেমন হত। কিন্তু তা সম্ভব নয়।

যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে ঢাকা তো নয়ই এর আশপাশের জেলাতেও যে হারে শহরায়ন হচ্ছে কোথয় পাখির ডাক শোনা যাবে না। এক কাজ করি দেশের বড় বড় নেতাদের সাথে কথা বলে দেখি। এ ফাকে দেখে নিব তাদের দেশ প্রেম। ২ দেশে নানা সমস্যার জন্য আন্দোলন হয়। হরতাল, অবরোধ,মিছিল, মিটিং,গাড়ী ভাঙ্গচুর হয়।

কিন্তু জনসংখ্যার জন্য কোনদল কখনো কোন কর্মসূচী দেয়নি। এই নিয়ে সচেতনা তৈরি করতে হবে কিন্তু কেউ কি সিরিয়াসলী কিছু করছে। ঢাকা তো গেছেই এখন আশপাশের জেলায়েও গ্রাম হত্যা করে শহরায়ন হচ্ছে। যদি এই গ্রামগুলো না থেকে দেশের খাদ্য আসবে কোথেকে? আর ঢাকাই কেন সব কিছুই কেন্দ্রস্থল হবে। "আটষট্টি হাজার গ্রাম বাচলে বাংলাদেশ বাচবে।

" বলেছিলেন হুমো চাচা। গ্রামের কথা উঠতেই তার কথা মনে পরে গেল। দেখি এই বিষয়ে তিনি কিছু করতে পারেন কিনা। হাজার হোক এখনতো কিছুটা হলেও ক্ষমতার অংশিদার তিনি। তিনি থাকেন গুলশানের রেসিডেন্ট পার্কে।

রিটায়ার্ড আর্মি অফিসার উনি। অনেক সকালে ঘুম থেকে উঠে পার্কে গিয়ে দৌড়ান। ওখানে নাকি অনেক ইয়ং মেয়ে টাইট কাপড় পরে জগিং করতে আসে। উনি ব্যাপারটা এনজয় করে। চাচার বয়স আশির উপরে হলেও মনটা আঠারো বছরের।

এই বয়সেও তিনি যথেষ্ট স্মার্ট। মেয়েরা নাকি তাকে দেখলেই প্রেমে পরে যায়। আবর রুপার কথা মনে পরে গেল। সারা শরীরে একটা শিহরন বয়ে গেল। মেস থেকে বের হবার পরই মনে হল আমার পিছনে কেউ লেগেছে।

এত পথ হেটে এসেছি এক মুহুর্তের জন্যও সে আমাকে চোখের আড়াল করেনি। তবে না দেখেও বলতে পারি সে এখন অনেক ক্লান্ত, এটার জন্য অবশ্য এ এস পি লাগে না, কোন বিশেষ ক্ষমতাও লাগে না। আমার সারা দিন হাটার অভ্যস আছে। এত দুর না থেমে হেটে এসেছি। আমার কিছু না হলেও তার বারটা বেজেছে আমি নিশ্চিত।

তবে মন বলছে সে আমার কোন ক্ষতি করবে না। বরং বিপদে কাজে আসবে। রেসিডেন্ট পার্কের সামনে কয়েকজন পুলিশ বসে আছে। বসে আছে বললে ভুল হবে কেউ বসে ঘুমাচ্ছে কেউ ঝিমাচ্ছে। ভোর বেলা সারা রাত ডিউটি করে ক্লান্ত।

বাসায় ঠুকতে সমস্যা করবে এরা তবে এরও উপায় আছে। বাসার সামণে আসতে একজন বলে উঠলো - কি চাই এত সকালে? - বেয়াদপ, ডিউটর সময় ঘুমাচ্ছ উত্তর দিলাম দড়াজ কন্ঠে। যারা গুমাছচ্ছিলো সবাই জেগে উঠল। একজন স্যালুট মারল। ব্যাস দেখাদেখি সবাই সাবধান হয়ে গেল এবং এক সাথে স্যালুট মারল।

যাক ঝারিটা কাজে লেগেছে। সবাই এক সাথে বিভ্রান্ত হয়ে গেছে। ডোর বেল টিপতেই একজন দরজা খুলে দিয়ে বসতে বলল। মনে হয় অন্য কারো আসার কথা ছিলো। তাকে মনে করে আমাকে ঠুকতে দিয়েছে।

যাক সুন্দর ছিমছাম, সব কিছু সাজানো সুন্দর করে। দেখহেই বোঝা যায় রুচি অনেক উন্নত। সৌখিনতো বটেই। চাচা শাওয়ার নিচ্ছেন। উনারা শাওয়ার নেন আমরা আমরা গোসল করি।

যদি এই অবস্থায় বাথরুমে ঠুকতে পারতাম তাহলে গোসল ও শাওয়ারের পার্থক্য বোঝ যেত। চাচা ঠুকে আমাকে দেখে চমকালো না। কঠিন নার্ভ। - কে আপনি? - আমার নাম হিমু, পরা নাম হিমালয়। - এখানে কেন? চোখ দিয়ে আমাকে স্ক্যান করছে।

- স্যার, আমি এসেছিলাম দেশের সমস্যা নিয়ে কথা বলতে। আপনার বড় মানুষ, কোন অনুষ্ঠানে তো আপনাদের কাছে আসা যায় না তাই বাসায় চলে এলাম। - নাস্তা করেছো। তিনি বুঝতে পেরেছেন আমার থেকে তার ক্ষতির আশংকা নাই। - না স্যার, এখনো হয়নি।

এখান থেকে বের হয়ে করব। - আজ আমার সাথে কর। - ধন্যবাদ স্যার। নাস্তার টেবিলে অনেক আয়োজন। কিন্তু সবই বিভিন্ন প্রকার স্যুপ।

চাচা বেড রুমে গেছে আমি নাস্তার টেবিলে বসে আছি। বেড রুম চাচা একা নয় সাথে অন্য কেউ আছে। বিদেশী কোন স্বর্নকেশী শেতাঙ্গ। এখান থেকে বেডরুম দেখা যাচ্ছেনা, এটা আমার মনে হচ্ছে । অনেকই বলে আমার নাকি ই এস পি ক্ষমতা আছে।

আমার আচমকা বলা অনেক কথাই সত্য হয়ে যায়। স্বর্নকেশীর ব্যপারটা ভুলও হতে পারে। আজকাল আমরা সব বিদেশী পছন্দ করি। বড় বড় নেতাদের আরো বেশী বিদেশ প্রীতি। দেশের মানুষ যাই যা বলুক তার থেকে তার কোন দাম নেই বিদেশী কুটনৈতিক কিছু বললে সেটা নিয়েই ফালাফালি শুরু হয়ে যায়।

সবাই তাদের কাছে গিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যেন তারাই তাদের ভোট দেয়। এই সুযোগে তারাও সবার সাথে দেখা করে বলে আমরা আছি তোমার সাথে। বোকা নেতারা জানেনা এরা কখনো না বলে না। চাচা ফিরে এসেছেন। আমি খাবার টেবিলে বসে আছি।

আমাকে দেখে রহস্যময় হাসি দিলেন। ঝকঝকে দাত, এ বয়সে এরকম দাত দেখা যায়। চাচা বসেই মুখ থেকে দাত খুলে একটা জারের মধ্যে ভিজিয়ে রাখলেন। এতক্ষনে স্যুপ আর রহস্যময় হাসির খোলাসা হল। - বয়স তো কম হল না শরীরের সব অঙ্গ ঠিক মত কাজ করে না।

দাত সব পরে গেছে। নকল দাত লাগিয়ে চলি। আমি হাসলাম আর মনের মধ্যে ঘুরছে বেডরুমে যে আছে তার কথা। কিভাবে এখনো সে এইসব সামলায়......। - আমার কাছে এসেছো কিন্তু কোন লাভ নাই।

বয়স হয়েছে কত দিন বাচব জানিনা, আমার শুধু একটাই চাওয়া এক রাতের জন্য হলেও বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্ট হিসাবে থাকতে চাই। আমি মনে মনে ভাবলাম চাচার মাথায় কি রাত ছাড়া আর কিছু আসে না। এখানে আসলেই কোন লাভ নেই। খামাখা সময় নষ্ট। চাচার চিন্তায় দেশ নাই আছে শুধু হারিয়ে যাওয়া সেই ক্ষমতার স্বাধ আর রাতের ....... বেরিয়ে এলাম।

এই নাস্তায় পোষায় না। গুলশান ধনীদের আবাস স্থল। চোখ ধাধানো বাড়ি চারদিকে। এক বার এক শীর্ষ ব্যবসায়ীর বাসায় ঠুকে ছিলাম। ঢাকার ভিতরে ইটপাথরের জঙ্গলে এমন সবুজ লন, চারদিকে রং-বেরংয়ের ফুলে ভরা বাসা কল্পনাই করা যায় না।

গুলশানে যেমন ধনীরা রয়েছেন তেমনি অনেক বস্তিবাসীও রয়েছেন। দেশের নানা প্রান্ত থেকে পেটের তাগিদে এখানে এসেছে। লেকের উপর টং ঘর বানিয়ে থাকে। এদের বেশীর ভাগই উদ্বাস্তু বা বাস্তুহারা। ইদানিং এখানে আরেকজন বাস্তুহারা এসেছেন।

এই বাস্তুহারা কোন বস্তিতে থাকেন না। থাকেন আলিশান বাড়িতে। অত্যন্ত প্রভাবশলী মহিলা। সরকার চালিয়েছেন একাধিকবার। এখন সরকারে না থাকলেও তিনি নাকি দেশের শেয়ার বাজার, খাদ্য দ্রব্যের বাজার সব নিয়ন্ত্রন করেন।

মনে হয় সরকার তার কাছে অসহায়। আমি তার বাড়ীর সামনে। এখনো সকালের সেই লোক আমার পিছনে লেগে আছে। তাকে নিয়ে আপাতত চিন্তার কিছু নাই। এই বাড়ীতে ঢুকতে হবে।

এখানেও অনেক পুলিশ। আসে পাশে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকও আছে। সামনেই একজন চা ওয়ালা চা বিক্রি করছে। সবই ঠিক আছে শুধু হাতে একটা দামি সোনার আংটি দেখা যাচ্ছে। বাড়িতে কে আসে কে যায় নজর রাখে এরা।

এগিয়ে গেলাম গেটের দিকে। যথারীতি পুলিশ আটকালো। - কে আপনি। - আমি হিমু, পুরা নাম হিমালয়। সার্চ করল।

কোন পকেট নাই। কিছুই পাওয়া গেলনা আমার কাছ থেকে। না টাকা পয়সা না কোন কাগজ। ওদের সন্দেহ আরো বেড়ে গেল। - কি জন্য এখানে এসেছেন।

- আমি হাটাহাটি দলের সভাপতি। ম্যাডামের সাথে দেখা করতে এসেছি। - হাটাহাটি দল। এটা আবার কবে হল? - কমিটি হয়ে গেছে ঘোষনা হয়নি, ম্যাডাম ঘোষনা দিবেন। - ঠিক আছে ভিতরে যান।

পি এস এর সাথে কথা বলেন। ম্যাডামের পি এস লোকটা আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। তাকে বললাম - আমি হুমো চাচার বিশেষ দুত। ম্যাডামের সাথে দেখা করতে চাই। - ম্যাডাম ঘুম থেকে উঠছেন মাত্র।

ফ্রেস হয়ে রেডি হতে দের-দুই ঘন্টা লাগবে। - আমি অপেক্ষা করি। - ঠিক আছে। এমন সময় ভিতর থেকে খবর আসল দিলদার হোসেন সাহেবের সাথে যোগাযোগ করার। পি এস ফোন করতে যাচ্ছেন আর আমি বলে উঠলাম - উনি ঘুমাচ্ছেন।

রাতের একটু বেশী খেয়ে ফেলেছিলেন। - এই লোককে নিয়ে আর পারা গেল না। প্রায়ই এমন করেন। চলবে...... [ এটা একটা ফাউল পোষ্ট / ব্যঙ্গ রচনা। কারো সাথে মিলে গেলে ঐটা তার দোষ ]


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।