আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শচীনের শেষ সুযোগ

I Love to Win.
ক্রিকেট শচীনকে অনেক কিছুই দিয়েছে _ঐশ্বর্য, যশ, খ্যাতি, সম্মান। তিনিও কি ক্রিকেটকে কম দিয়েছেন? লিটল মাস্টার তার জীবনের ২২টি বসন্ত কাটিয়েছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। সৃষ্টি করেছেন নতুন ইতিহাস। বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে তিনি এক ইনিংসে ২০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। টেস্ট ও ওয়ানডে মিলে ৩২,৩২১ রানের মালিক তিনি।

৯৭টি সেঞ্চুরিও রয়েছে তার। এই ৩৭ বছর বয়সেও দুর্দান্ত দাপটের সঙ্গে একের পর এক রেকর্ড তৈরি করে চলেছেন। তারপরেও কী যেন এক অপূর্ণতা তাড়িয়ে বেড়ায় ব্যাটিং জিনিয়াস শচীন টেন্ডুলকারকে। নিশ্চয়ই সেটা বিশ্বকাপ। ইতোমধ্যেই পাঁচটি বিশ্বকাপও খেলেছেন তিনি।

ওয়ানডে ক্রিকেটের অধিকাংশ রেকর্ডের মালিক শচীন, বিশ্বকাপেও খেলেছেন দুর্দান্ত। কিন্তু এখনো শিরোপার স্বাদ পাননি। এই যন্ত্রণা কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে লিটল মাস্টারকে। শচীন টেন্ডুলকারের বিশ্বকাপ অভিষেক ঘটে ১৯৯২ সালে। ওয়ানডে খেলার মতো বয়স হয়নি বলে তখন অনেকেই বিরোধিতা করেছিলেন।

কিন্তু আজহার উদ্দীনের দলে ঠিকই জায়গা করে নিলেন লিটল মাস্টার। ৪৭ দশমিক ১৭ গড়ে ২৮৩ রান করে সমালোচকদের বুড়ো আঙ্গুল দেখালেন। তিন হাফ সেঞ্চুরির পাশাপাশি মহা মূল্যবান দুটি উইকেটও নিয়েছেন। বিশেষ করে পাকিস্তানের আমির সোহেলের আউটটির কথা অনেকদিন মনে রাখবেন ক্রিকেটামোদীরা। তাছাড়া শচীনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কল্যাণে সেই বিশ্বকাপে দুটি ম্যাচ জিতেছিল ভারত।

Read More>>>>
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।