আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খালেদা জিয়ার ব্রিফিং নিয়া যাগো চুলকানি তারাও পড়তে পারেন ।

রাজনীতিতে বিতর্ক থাকবেই, তবে সবার আগে দেশ বড়। স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়াটাই মুল কথা। আসুন হাতে হাত রেখে আগাই। ফেসবুক গ্রুপ: http://www.facebook.com/groups/nationalistbloggersassociation/ বাল সরকারের অন্ধ সমর্থকদের মিথ্যাচারের আগে তরুণ ভাইদের বলছি নিচে কি লিখলাম একটু দেখেন। খালেদা জিয়ার প্রেস ব্রিফিং এর মুল বক্তব্যগুলো আমি যেভাবে দেখলাম সেটা তুলে ধরলাম নিচেঃ ১।

জনগণের ভোটে জেতা একটি সরকার কখনই তার জনগণের ওপর এমন বর্বর হামলা করতে পারেনা। দেশে আইন আছে বিচার আছে, নির্বিচারে গুলি কেন? এমনটা স্বৈরাচার এরশাদও করতে সাহস পাননি। তাই এই হত্যা গণহত্যার শামিল। ২। গোটা জাতিকে আজ বিভক্ত করে ফেলা হয়েছে।

দেশের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম পবিত্র ইসলাম এবং আমাদের মহান স্বাধীনতাকে আজ পরিকল্পিতভাবে প্রতিপক্ষ বানিয়ে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। ইসলাম এবং স্বাধীনতায় কোনো বিরোধ নেই। কুচক্রি মহল পবিত্র ইসলাম, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর বিরুদ্ধে নোংরা কুৎসা রটনায় লিপ্ত , ধর্মপ্রাণ মানুষ এর বিরুদ্ধে যখন শান্তিপূর্ণ পন্থায় প্রতিবাদ জানাবার উদ্যোগ নিয়েছে, অপরাধীদের সনাক্ত করে বিচারের দাবি তুলেছে তখন সরকার তাদের উপর চালিয়েছে নির্মম হত্যাযজ্ঞ। শুধু তাই নয়, এইসব ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষকে স্বাধীনতা বিরোধী, যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসর হিসাবে চিহ্নিত করে সীমাহীন জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছে। ৩।

সরকার বিভিন্ন ব্যাংক, বীমা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাংচুরে উৎসাহিত করছে। এসব তৎপরতার মাধ্যমে আমাদের জনজীবনে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও জাতীয় অর্থনীতিকে যারা নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার তাদেরকে বাঁধা দেওয়ার পরিবর্তে সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছে। সরকারের মন্ত্রীরা তাদের কাছে গিয়ে এসব কর্মকাণ্ডে সমর্থন যোগাচ্ছে। ৪। বিচারের ট্র্যাইবুনাল গঠন, বিচারক নিয়োগ, প্রসিকিউশন গঠন, তদন্ত পরিচালনা ও আইনজীবী নিয়োগ সবকিছুই এই সরকার করেছে।

তার পরেও জনগণ কেন ট্রাইব্যুনালের রায়ে খুশি না? প্রশ্নবিদ্ধ কোনো বিচার জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার বদলে বিভক্তির দিকেই ঠেলে দিতে পারে। কাজেই এব্যাপারে একটি জাতীয় ঐক্যমত গঠন খুবই প্রয়োজন ছিলো। ৫। জনগণের গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার হীন উদ্দেশ্যে সরকার ইতিমধ্যেই পরিকল্পিতভাবে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘরে আক্রমণ চালিয়ে দেশে বিরাজমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংসের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এর আগেও এরা একই উদ্দেশ্যে শান্তিপ্রিয় বৌদ্ধধর্মাবলম্বীদের উপরও হামলা চালিয়েছিল।

৬। নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গণদাবি, জাতীয় সংকট এবং তাদের সীমাহীন ব্যর্থতা ও দুর্নীতি থেকে জনগণের দৃষ্টিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার অসৎ উদ্দেশ্যে তারা দেশকে চরম অনিশ্চয়তা ও অস্থিতিশীলতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। গুম, খুন, সন্ত্রাস, গণহত্যা, হামলা-মামলা ও মিথ্যাচারের আশ্রয় গ্রহণ করেছে। ছলে-বলে-কলে-কৌশলে প্রচার মাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করে এরা প্রকৃত জনমতকে আড়াল করতে চাইছে। ৭।

জাতিকে বিভক্ত করে সংঘাতের পথে ঠেলে দিয়ে এবং নিজের দেশের নাগরিকদের ওপর বর্বর হত্যাকা- চালিয়ে এই সরকার ক্ষমতায় থাকার সকল নৈতিক অধিকার হারিয়ে ফেলেছে। তারা ক্ষমতায় থাকলে দেশ আরো ভয়ংকর বিপর্যয়ে দিকে ধাবিত হবে। সে কারণে আমরা অনতিবিলম্বে এই রক্তপিপাসু খুনী সরকারের পদত্যাগ দাবি করছি। @@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@ @ @ হাম্বাদের বলি সেতো সাইদির ফাঁসির বিপক্ষে বা জামাতের বিশৃঙ্খলা কারিদের পক্ষে কিছু বলে নাই। সে বলছে নিরীহ আন্দোলনকারী ইসলামি দলগুলার কথা যাদেরকে খামোখাই স্বাধীনতা বিরোধী বইল্লা পুলিশ পিঠাইতাছে।

নিজ বাড়িতে গৃহবধূকে পর্যন্ত গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। সেও কি স্বাধীনতা বিরোধী ??? আর সেই মহিলার নিশ্চয় দাড়িও ছিল না !!! এই নোংরা খেলা বন্ধ করেন। কাওরে ফাঁসি দিতে মন চাইলে ধইরা ট্রাইব্যুনালে নিয়া যান, রাস্তাই পুলিশ দিয়া গুলি করাইয়েন্না! এটা গণহত্যাই !!!!!!!! এরেই কই গণহত্যা । বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। ( রবি জল) ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.