আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমাদের প্রজন্ম ও কিছু কথা , অন্ধদের প্রবেশ নিষেধ

টিভি চ্যানেল পরিবর্তন করতে করতে এটিএন বাংলা নামক চ্যানেলে চোখ আটকে গেলো, দেখি একটা পরিচিত মুখ, মুখের নাম জনাব শামীম ওসমান। ঢাকা-নারায়ানগঞ্জ সহ সারাদেশের মানুষ যাকে একনামে চিনে। না ভালো মানুষ হিসেবে না, একজন জঘন্য সন্ত্রাসী হিসেবেই। উনি খুব আবেগ তাড়িত হয়ে ছোখ ছলো ছলো করে বলছেন “আমার বাবা, চাচা সবাই ভাষা সৈনিক ছিলেন, এমনি আমার মা ও, তাই স্বাধীনতার স্বপক্ষে সবসময় ছিলাম, এখনো আছি” আলহামদুলিল্লাহ ভাই! স্বাধীনতার স্বপক্ষ মানে কি আমি জানতে চাই। স্বাধীনতার স্বপক্ষ মানে যদি হয় একটা বিশেষ দলের সাপোর্ট করে নারায়নগঞ্জে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা, অস্ত্র আর চাঁদা বাজীর লাইসেন্স দেওয়া এবং সর্বোপরি একজন গড ফাদার হওয়া, তাহলে ভাই দরকার নাই আপনার মতো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি।

আমি শুধু আজকে জনাব শামীম ওসমান সাহেবের উদাহরন দিলাম, ঊনার টক শো দেখে উনার নাম টাই মনে আসলো। আজকে যদি খাতা কলম নিয়ে বসি, তাহলে ৩০০ নাম এভাবে লেখা যাবে। স্বাধীনতার সপক্ষের লাইসেন্স নিয়ে যা করছেন, তা সত্যি খুব পীড়াদায়ক। আপনারা স্বাধীনতার অপমান করছেন। ভুলেও মনে করবেন না আমি বি.এন.পি এর লোক।

আমাদের দেশের মানুষের সমস্যা একটাই, এরা ব্রাজিল আর্জেন্টিনা, আবহানী-মোহামেডনা এর মতো আওয়ামীলীগ-বি.এন.পি ছাড়া কিছু বুঝেনা। আমি ছোট বেলা থেকেই ফুটবলে ইটালী সাপোর্ট করতাম, আর দেশে ব্রাদার্স ইউনিয়ন সাপোর্ট করতাম। তাই মানুষ আমাকে পাগল ভাবতো। না ভাই আমি পাগল না, আমার একটা স্বকীয়তা আছে, আমি নিজে নিজে ভালো মন্দ বিচার করতে পারি। রাজাকারের বিচার নিয়ে কিছু বলবোনা বলেই ভেবেছিলাম, আজকে আর চুপ থেকে লাভ নেই।

আমি আমার মতামত জানাবো। আমার মতের সাথে আপনার মত নাও মিলতে পারে, এতে আমার কোন সমস্যা নেই। যত মত তত পথ অথবা নানা মুনির নানা মত বলে একটা কথা আমরা সকলেই জানি। দিপু মুনি কি বলে শুনুন। এখানে দিপু মুনি মানে আমি, দিপু মনির সাথে আমাকে মিলাবেন না।

সরকার কি আসলেও রাজাকারের বিচার চেয়েছে? অথবা চাইলেও কি করবে পরিপূর্ণ ভাবে? আমার কিন্তু সন্দেহ আছে। আমি আবারো বলছি এইগুলা আমার ব্যাক্তিগত মতামত, ১০০% ঠিক হবে এমন কোন কথা নেই। সরকার যদি রাজাকারের বিচার চাইতো মন থেকে তাহলে প্রথম যেই রাজাকারের বিচার হতো তার নাম গোলাম আযম, রাজাকার গোলাম আজম...তারপর মতিউর রহাম নিজামী। গোলাম আজম একজন আত্নস্বীকৃত রাজাকার। তার বিরুদ্ধে সাক্ষী যোগার করাও কষ্টের কিছু না।

অঙ্ক বইয়ের উপপাদ্যের মতো নিচের লাইনে “প্রমানিত” কথাটা লিখে দিয়ে ফাঁসির আদেশ দিয়ে দিলেই হয়, এমন একটা ব্যাপার। কিন্তু সরকার সেই রায় দিচ্ছেনা। দিবেনা! আর যদি ভবিষ্যতে দেয়, তাহলে বুঝতে হবে বাংলাদেশের মানুষের প্রবল গনজোয়াড়ের মুখে সেটা দিয়েছে। সেই কথায় আর না যাই। আমার এই ছোট মাথায় ২ টা কারন এসেছে এই বিচার নিয়ে গড়িমসি করার পেছনে।

কারন ১ – দেশি রাজনীতি। সরকার যদি আজকে গোলাম আজম অথবা নীজামির বিচার করে থাহলে অবশ্যই জামাতের বিশাল ভোট চলে যাবে বি.এন.পি –এর কাছে। আর তখন আওয়ামীলীগের পরাজয় চীনের প্রাচীর দিয়েও ঠেকানো যাবেনা। আর অনেক ধর্ম ভীরু আওয়ামীলীগ সাপোরটার ও মনে মনে বি.এন.পি এর দিকে চলে যাবে। ধর্ম বড়ো কঠিন জিনিস।

আর দেশে যেই গ্যাঞ্জাম লেগেছে এবং নির্বাচনের আগে পর্যন্ত যা লেগে থাকবে সেটা দেখা পড় এরশাদ চাচা নিজের ভবিষ্যত বাচানোর জন্য “সংখ্যা গরিষ্ঠ” দলের দিকেই যাবেন এটাই স্বাভাবিক। কারন ২ – আন্তর্জাতিক চাপ। আচ্ছা আপনারা কি জানেন জামাত/শিবির এর কোমড়ের জোর এতো কেন? তাদের পেছনে আছে মধ্য প্রাচ্য এবং দূর প্রাচ্যের দেশ গুলো। আজকে যদি গোলাম আজম-নিজামীর ফাঁসি হয়, জামাত/শিবির কে নিষিদ্ধ করা হয় তাহলে যেই চাপ আসবে ঐ সব দেশ গুলো থেকে, সে চাপ ঠেকানোর ক্ষমতা আমার মনে হয়না কোন সরকারের আছে। বাংলাদেশের ফরেন রেমিটেন্সের বেশির ভাগ-ই আসে সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার প্রভৃতি দেশ থেকে।

এবং এসব দেশে মানুষ যায় বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে, স্থায়ী ভাবে বসবাসের জন্য না। ২০০৯ সালের হিসাব অনুযায়ী সৌদি আরবে বসবাসকারী বাংলাদেশীদের সংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ, আরব আমিরাতে ৫ লাখ, কুয়েতে ১ লাখ, ওমান, কাতার, বাহরাইন মিলিয়ে আরো ২/৩ লাখ। এরা যদি আমাদের দেশের মানুষ ফেরত পাঠানো (Deport) শুরু করে আমি বললাম বাংলাদেশ দুর্ভিক্ষের মুখেও পড়তে পারে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ যে কই গিয়ে ঠেকবে সেটা আমি কল্পনাও করতে পারছিনা। সৌদি আরবের ভিসা তো বিগত অনেকদিন ধরেই বন্ধ আছে।

ফেরত না পাঠালেও তাঁরা রুষ্ট হবে সেটা ধরেই নেয়া যায়। আর কোন সরকার-ই মনে হয় ঐসব দেশ কে খ্যাপাতে চাইবেনা। আমি ইমোশনাল না হয়ে লিখলাম, বাস্তবতার নিরিখে। আপনাদের মনে যদি আমি কষ্ট দিয়ে থাকি আমি দুঃখিত। এবার আসি যেই বিচার হলো সেটার প্রসঙ্গে।

ফাঁসি হলো এমন একজন লোকের যেই শালা (বাচ্চু রাজাকার, লাল দাঁড়ি) নাকি পলাতক অনেকদিন ধরে। সাধু সাধু। ফাঁসির রায় শুনে আপনারা আত্ন তৃপ্তি পেতেই পারেন। সেখানে আমার কোন কমপ্লেইন নেই। কাদের মোল্লার ফাসী হলোনা কেন? এতো সাক্ষী প্রমানের পড়েও? আপনারা সবাই রাস্তায় নেমে এসেছেন, তার ফাসী দাবী করে অনবরত আন্দোলন করে যাচ্ছেন, আমি আপনাদের শ্রদ্ধা জানাই।

আমিও ছিলাম আপনাদের সাথে, এখনো আছি। কিন্তু একটি বার কি নিজেরা বের করার চেষ্টা করেছেন এতো সাক্ষি প্রমাদের পরেও কাদের মোল্লার কেন ফাসীর রায় হলোনা? একি অপরাধের জন্য কেন ২ ধরনের শাস্তি হলো ২ জনের? এখানে কি আপনারা কোন কিছুর গন্ধ পান নি? বিচার পতির বিচার কেন এমন হলো এটা নিয়ে জ্বালাময়ী ২ টা ভাষন দিলোনা কোন ব্লগার ভাই অথবা রাজনীতিবিদ। বিচার বিভাগের অবমাননা হবে না এমন ভাবেও ব্যাপারটা নিয়ে কথা বলা যায়, সুন্দর করে আলোচনা করা যায়। করা হয়েছি কি স্যার? আরো শুনবেন? আচ্ছা বলি। লাকী আক্তারের কথা মনে আছে? লাকী আক্তার এর মাথায় যে আওয়ামীলীগের এক কর্মী আঘাত করেছে সেই কথা আমি দিপু আপনাদের বললাম।

সাক্ষী প্রমান চান? আমি দিতে পারবোনা। এই আন্দোলনের সাথে জড়িত একটা এক্টিভ ব্লগার আমার ছোট ভাই, তার বেশেষ অনুরোধে আমি এটা এতোদিন বলিনি। আন্দোলন অন্যদিকে প্রবাহিত হবে সেই ভয়ে। আজকে আর ভয় কি? আন্দোলন অন্যদিকে চলে গেছে। আপনারা স্বীকার করেন আর নাই করেন।

৩ দিন আগে প্রথম আলো তে দেখলাম ১ হাযার কোটি টাকার বেশী দুর্নীতি, এর আগে দেখলাম ৫০০ কোটি টাকার দুর্নীতি, এর কিছুদিন আগে হলমারক নামক গ্রুপের প্রায় ৩ হাযার কোটি টাকার দুর্নীতি… এই হিসাব গুলো তো বের হয়ে আসছে। আরো কতো হিসাব যে বের হয়ে আসেনি, এবং সেটার টাকার পরিমান যে কতো সেটা ভাবতেই আমি শিউরে উঠি। হলমারকের ক্যালেঙ্কারির কথা প্রকাশ হওয়ার পর আমরা অনেকে অনেক কিছু লিখেছিলাম , কিন্তু ৩/৪ দিন আগে যে ১ হাযার কোটি টাকার দুর্নীতির খবর টা আসলো, কেউ ১ টা লাইন লিখলেন না কেনো? সরকার আসলে তাদের গেম প্ল্যানে সফল, এভাবেই এখন হাযারো জিনিস ঘটে যাচ্ছে আপনারা জানছেন ও না , জানলেও মাথা ঘামাবার সময় কই? সরকার যদি আমাদের কথা এতোই ভালোবাসতো আর চিন্তা করতো তাহলে আপনাদের এতোদিন আন্দোলন করতে হয়না, রাস্তাঘাটে প্রতিদিন মানুষ মরেনা, ভাংচুর হয়না। অনেক দোষী মানুষের সাথে অনেক নিরীহ লোক ও মারা যাচ্ছে এখন এই অস্থীর সময়ে, এবং সামনেও এভাবেই অনেক নিষ্পাপ তাজা প্রান ঝড়ে পড়বে। কে নেবে সেই দায়িত্ব? কে নেবে সেই সংসারের ভার? আমাদের এতো সময় কই? আপনাদের ইমোশন নিয়ে খেলা হচ্ছে, এবং এই খেলা চলবে।

আপনারা সেটা বুঝতে পারছেন না। কেন পারছেন না সেটা একটা রহস্য। তবে আমি মনে প্রানে চাই এই আন্দোলন সফল হোক, আমাকে আপনাদের শত্রু ভাববেন না। আমি শুধু বাস্তবতার নিরিখে কিছু কথা বললাম। দেশে এখন জ্বালাও পোড়াও এর রাজনীতি চলছে।

আমার বাবা যদি নামাজ পড়তে বায়তুল মোকাররম অথবা অন্য কোন মসজিদ-এ যায় তাহলে প্লিজ তাকে মেরে ফেলবেন না। এই অনুরোধ আপনাদের সবার কাছেই, সাধারন জনতা, আন্দোলনকারী, শিবির, আওয়ামীলীগ, পুলিশ সবার কাছেই। অথবা রাস্তায় হাটতে থাকা আমার ছোট ভাইটার নিরাপত্তা ও কি আপনি দিতে পারবেন? তাও নিরাপত্তা ভিক্ষা চাইলাম আপনাদের কাছে। পৃথিবীতে মনে হয়না এমন কোন সভ্য দেশ আছে যেখানে একজন মানুষ দলের প্রধান এবং দেশের প্রধান। আমাদের দেশে আছেন।

আমেরিকার মতো দেশে কখনো মহিলা দেশ প্রধান ছিলোনা। নারীদের প্রতি পূর্ণ সম্মান ও শ্রদ্ধা নিয়েই বলছি সব কাজ মেয়েদের দিয়ে হয়না। দেখেছেন কোনদিন মেয়ে জল্লাদ? যারা সাঁই করে গলা নামিয়ে দিচ্ছে এক কোপে মৃত্যু দন্ড প্রাপ্ত আসামীর? আর কতো মুক্তিযুদ্ধ আর তার চেতনা বেঁচে খাবেন আপনারা? দোষ তো আমাদের! আমরা কিনি বলেই উনারা বেচেন। আমরাও সমভাবে অপরাধী। আমি যদি মাননীয় প্রধান মন্ত্রি, মাননীয় বিরোধী দলীয় নেত্রী এবং মেজর জেনারেল এরশাদ সাহেব কে সামনে পেতাম, তাহলে বলতাম “আসসালামু আলাইকুম, অনেক শখ ছিলো আপনাদের সাথে দেখা করার, আপনারা অনেক করেছেন দেশের জন্য, জীবন বাজী রেখে দেশের জন্য কাজ করেছে, আমরা এই জন্য আপনাদের কাছে অনেক কৃতজ্ঞ, পা ধরে সালাম করে বলতাম আপনাদের এই ঋণ কোন ভাবেই শোধ করা সম্ভব না।

কিন্তু এবার দয়া করে অবসর নিন। আমাদের নতুন প্রজন্ম কে কিছু করতে দিন। এটা এখন আমাদের দেশ, আমাদের দেশ আমাদের ওপর ছেড়ে দিন। আপনারা যেনো বাকী দিন গুলো সুখে শান্তিতে কাটাতে পারেন সেই ব্যবস্থা করবো। আমাদের জন্য দোয়া করবেন” কি দরকার এখন? আপনার আমার সচেতনতা।

আমি জানি আপনার আমার সচেতনতা এক দিনে আসবে না। আমি যদি আজকে আমার বাবার কাছে ভোট চাই, উনি দিবেন কিনা আমার সন্দেহ আছে। উনি বি.এন.পির সাপোরটার উনি ভোট দিবেন বি.এন.পি কে। আজকে যদি আমার মায়ের কাছে ভোট চাই আমি, উনি ভোট দিবেন আওয়ামীলীগ কে। কারন উনাদের প্রজন্ম বের হয়ে আসতে পারবেনা এই কঠিন “আওয়ামী-বি.এন.পি” চক্র হতে।

আমাদের নতুন নেতৃত্ব দরকার। কে হবে সেই পাঞ্জেরী? কার পেছনে গিয়ে আমরা দাঁড়াবো? যদি আমি পারতাম সেই মানুষটা হতে , যদি আমি পারতাম নব প্রজন্মের পাঞ্জেরী হতে, তাহলে অনেক কিছুর সাথে একটি জিনিস করতাম। আমার মন্ত্রি সভার শপথ শেষ হয়ে যাওয়ার পর সবাই কে একটা সেন্ডো গেঞ্জী আর জাঙ্গিয়া পড়ে যার যার কর্মস্থলে তথা কারযালেয় পাঠাতাম আর দেশ ও জাতী কে বাংলাদেশ টেলিভিশনে একটা সরাসরি ভাষনে বলতাম, দেখেন আমার মন্ত্রিসভা জাঙ্গিয়া গেঞ্জী পড়ে নিজ নিজ ক্ষমতা হাতে নিলো, ৫ বছর দেশটা শাসন করতে দেন! এই জাঙ্গিয়া আর গেঞ্জি পড়েই ক্ষমতা হস্তান্তর করবো আমরা ৫ বছর পর। দূরনীতি-এর “দ” ও হতে দিবোনা। এতোটা স্বচ্ছ থাকতাম।

হয়তো এসব অলীক কল্পনা, কিন্তু একজন মাহাথীর ই মালয়েশিয়া বানিয়েছিলো, সেটা ভুলে যাবেন না। নবীন ও সুশিক্ষিত একটা মানুষ কখনোই পারবেনা দুর্নীতি করতে। আসুন সবাই মিলে এই চেষ্টা টা করি, মৃত প্রায় একটা দেশ কে বাচাতে এখন আমাদের হাতে অন্য কোন উপায় খোলা নেই। এভাবে আর কতোদিন? লেখলে অনেক কিছু লেখা যাবে…কিন্তু আর বড়ো করতে চাচ্ছিনা। আমি আবারো বলতে চাই, উপরের লেখা গুলো সবই আমার নিজের চিন্তা ভাবনা, এতে যদি কোন ভুল তথ্য থাকে, তাহলে দয়া করে আমাকে জানাবেন।

আমি ভুল তথ্য দিয়ে মানুষ বিভ্রান্ত করতে চাইনা। জয় বাংলা। -- আমার প্রবাসী বন্ধু Dipu Zaman এর লিখা,যিনি গত ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাই (এন্ডরোয়েড বাংলা ফোনেটিক কীবোর্ড) সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিছেন এবং ফেছবুক বাংলা ফনেটিক এপ্লিকেশন আছে। তার অনুমতি সাপেক্ষে এখানে লিখা। অরিজিনাল সোর্স ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.