আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মরিচ গাছ সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে রাখুন

ভিন্ন কিছু। মহৎ কিছু

আমরা সবাই কম-বেশি মরিচ খাই, কিন্তু কখনও কি এই গাছ সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করেছি?আসুন মরিচ সম্পর্কে একটু জ্ঞান ঝালাই করে নেয়া যাক। বাংলাদেশে দুই ধরনের মরিচ গাছ দেখতে পাওয়া যায়। (ক) মিঠা মরিচ (খ) ঝাল মরিচ। আমরা সবচেয়ে যেই মরিচ বেশি ব্যবহার করি তার নাম হল Capsicum fruticens ।

এ মরিচ গাছ বর্ষজীবী বীরুৎ। মরিচ গাছের বহিঃঅজ্ঞসংস্থান- মরিচ গাছ একটি সপুস্পক উদ্ভিদ। মরিচের প্রধান মূলতন্ত্র আছে। তা ছাড়া কান্ড, শাখা, প্রশাখা, পাতা,ফুল ও ফল রয়েছে। মরিচ গাছ শাখা-প্রশাখা বহুল এবং ঝোপের ন্যায়।

পত্র বিন্যাস একান্তর, পত্রবৃন্ত ছোট এবং বড় দুই রকমের হয়। ঝাল মরিচের পত্রকক্ষে দুই বা ততোধিক ফুল পাওয়া যায়। পুষ্পবৃন্ত লম্বা। যুক্ত বৃতির অগ্রভাগে পাচঁটি ছোট দাঁত আছে। এগুলো একেকটি বৃত্যাংশ।

দলমন্ডলের পাঁচটি সাদা পাপড়ি যুক্ত থাকে এবং দেখতে চোজ্ঞের মত। পুংস্তবকে পাঁচটি পুংকেশর থাকে। পরাগধানী কালো বা গাঢ় বেগুনি রঙের। গর্ভাশয়ে দুইটি প্রকোষ্ঠে অনেক ডিম্বক থাকে। মরিচ গাছে স্ব ও পরপরাগায়ন ঘটে।

মতিচে ক্যাপসিনিন নামক ফেনিল জাতীয় পদার্থের দারুন ঝাল থাকে। মিঠা মরিচের কেপ্সিনিন কম থাকে বলে ঝাল কম হয়। মিঠা ও ঝাল মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন “সি” এবং অল্প পরিমাণে ভিটামিন “এ” এবং “ই” থাকে।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৪ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।