বাংলাদেশের বহুল আলোচিত ও পরিচিত একটি আয়েশি খাবার, পান। ছোট থেকে নিয়ে বুড়োরা পর্যন্ত এই মহান খাদ্যের সাথে অঙ্গাঅঙ্গি ভাবে জড়িত। বিশেষ করে সিলেট বিভাগে এর সমাদর বেশী লক্ষ্য করা যায়। যে দেশে এর প্রচলন কম, সে দেশের মানুষ অনেকটা পিছিয়ে আছে, এদিকে সিলেট বিভাগ অনেকটা এগিয়ে। বলতে গেলে সিলেটই পানের বিশস্থ একটি জায়গা।
এটা ভালো।
যারা পান খায়না, তারা এর ফজিলত থেকে বচ্ঞিত আছেন।
বচ্ঞিতদের পানে চেয়ে পাঠক মহলে আজ আমি পান-সুপারির একশত একটি ফজিলত (লাভ) নিয়ে হাজির হলাম।
আমার সাথে থাকুন.....................................
................................................................................................
০১. পান পাতাটি একটি বেহেস্তি গাছের পাতা। হযরত আদম ও হাওয়া আ. যখন বেহেস্তে ছিলেন, তখন সেখানে একটি গাছ ছিলো, গাছটির নাম ছিলো গন্দম গাছ, আর সেই গাছটির পাতা ছিলো পান পাতা সদৃশ।
সুতরাং ধারনা করা হচ্ছে পান হচ্ছে সেই গাছের পাতা। অতএব এটি বেহেস্তি খাবার!
০২. পান খেলে মুখের দুর্গন্ধ ১০০ হাত দুরে থাকে।
০৩. লিপস্টিক ছাড়াই ঠুটের মসৃন কালার (মেয়েদের বেলায়)।
০৪. অনবরত জিহ্বা নড়াচড়া, এতে জিহ্বা খুশি হয়।
০৫. ডেন্টাল ছাড়াই দাঁতের সোনালী কালার।
০৬. পিকের মাধ্যমে দেয়াল পেস্টিং।
০৭. সময় কাটানোর মহান হাতিয়ার।
০৮. স্বীয় সৃষ্ট এক নব রক্ত।
০৯. পানে রয়েছে ভিটামিন সি। (তবে তা বাংলা পানে, খাশিয়া পানে কোন ভিটামিন নেই)।
১০. দিনে একধিক বার দাঁত মাজা, এতে দাঁত পরিষ্কার নিশ্চিত।
অপেক্ষায় থাকুন বাকি গুলো আরেকদিন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।