I realized it doesn't really matter whether I exist or not.
প্রথম প্রকাশঃ Express Bloggers
অফিসে পাঠানো প্রিমিয়ার দেখার আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে গতকাল সন্ধ্যায় বসুন্ধরা সিটিতে স্টার সিনেপ্লেক্সে চলে গেলাম। মুভির নাম দি উলফম্যান। প্রথম মুক্তি পায় ১৯৪১ সালে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এই ছবিটি পুনঃর্নিমাণ করা হয়। স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর ইফেক্ট, সাউন্ড ইফেক্ট ও ব্যতিক্রমী তবে গতানুগতিক ধারার ঘটনাপ্রবাহ নিয়েই দি উলফম্যানের কাহিনী।
কিন্তু, আমার জন্য দি উলফম্যানের চেয়ে বেশি আগ্রহের বিষয় ছিল স্টার সিনেপ্লেক্স। আমি এর আগে কখনোই হলে গিয়ে মুভি দেখিনি। স্টার সিনেপ্লেক্সের খ্যাতি অনেক শুনেছি এবং আশাও ছিল মুভি দেখার। দেখে ভালোই লাগলো। তবে অনেকেই কমপ্লেইন করছিলেন প্রিন্টটা অরিজিনাল না।
আমারও তাই মনে হয়েছে। প্রিন্ট অরিজিনাল ছিল না। তবে সাউন্ড সিস্টেম ভালো থাকায় প্রিন্টের ব্যাপারটা মাফ করা গেল।
আরেকটা বিষয় ভালো লাগলো সেটা হলো মুভি শুরু হওয়ার আগে জাতীয় পতাকা প্রদর্শন ও জাতীয় সঙ্গীতের সুর শোনানো যে সময়টায় সবাই দাঁড়িয়ে পতাকাকে সম্মান প্রদর্শন করেন। সব দেশের থিয়েটারেই এমনটা হয় নাকি খুব জানতে ইচ্ছে করছিল।
থ্রিলার মুভি হিসেবে আরেকটা বিষয় মজা পেলাম। যখনই শ্বাসরুদ্ধকর কোনো দৃশ্য আসে, সবার কথাবার্তা বন্ধ হয়ে যায়। হলে পিনপতন নিরবতা। যখনই সাসপেন্সফুল মুহুর্তটা শেষ হয়ে যায়, তখনই সবাই নড়েচড়ে বসে। ঘরে বসে ওয়াইস্ক্রিন মনিটরের দিকে তাকিয়ে একা একা থ্রিলড হওয়ার চেয়ে লোকজনের সঙ্গে একসঙ্গে থ্রিলড হওয়ার মজাই আলাদা।
মুভি হিসেবে দি উলফম্যান অসাধারণ কিছু না হলেও একেবারে খারাপ না। তাই সময় থাকলে আপনিও দেখে আসতে পারেন দি উলফম্যান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।