আমি বাংলার গান গাই , আমি বাংলার গান গাই , আমি আমার আমি কে চিরদিন এই বাংলায় খুজেঁ পাই।
*আমার ডায়েরীর পাতাটা হুবুহুব তুলে দিলাম এখানে
]“আজ আমার জম্নদিন। শূভা জম্নদিন তুসিন। তোমার জীবন সুন্দর হউক তুসিন। আশা করি তুমি ভাল থাক।
]
নিজেকে নিজে wish করলাম। “
জম্নদিন মানে আমার কাছে কোন আনন্দের দিন নয়। বরং অনেক কষ্ট হয়। যে আমার জীবনে থেকে একটি বছর চলে গেল আর আমার মনে মরার সময় চলে আসছে……….
আমার পরিবারের কেউ জানে না আমার আজ জন্মদিন। জানে কিন্তু মনে নেই।
জন্মদিনে কেক কাটতে হবে, হেন করতে হবে , তেন করতে হবে এগুলো আমার ভাল লাগে না। আরে এই দিনে আনন্দের কেন ? এটা তো কষ্টের দিন। একটি বছর চলে যাত্তয়া মানে মৃত্যুর কাছাকাছি চলে গেলাম। তবুত্ত fnd রা wish করলে অনেক ভাল লাগে। আমার অনেক বন্ধুরা wish করেছে তাদেরকে অনেক ধন্যবাদ…………
এবার একটু চিন্তা করে দেখি তো এই বছরে আমি কি কি করেছি ।
কি কি হারিয়ে ? নিজের প্রাপ্তি গুলো কি?
ভাবতে গিয়ে একটু হতাশ হয়ে গেলাম। আমার অপ্রাপ্তির খাতা যেন একটু বেশি। এই জণ্য আমার কোন দু:খ নেই। যদি অপ্রাপ্তি আছে বলেই প্রাপ্তির দাম আছে। তবুত্ত মনে কোথায় যেন আমি একটা সূক্ষ কষ্ট অনুভূব করছি।
নিজের অপরাধে জন্য খারাপ লাগছে। আমার হিসেবে আমি খুব ভাল না। অনেক খারাপ একটা মানুষ আমি। অনেক পাপ করছি আমি। এজন্য আল্লাহর কাছি ক্ষমা চাচ্ছি।
এই দিনে যেন আল্লাহ আমার পাপগুলো ক্ষমা করে দেয়। কেন যেন নিজের প্রতি একটা ঘৃনা সৃষ্ট হচ্ছে। আসলে আমি মানুষ হিসেবে সব সময় একজন নিখুত মানুষ হতে চাইতাম। একটা ব্যাপারের আমি অনেক ঘাবরে যাই। আমি এটা মানি কোন মানুষের নিখুত হতে কখনো পারবে না।
একটু অপরাধ আমার মনে তীব্র অপরাধবোধের জন্মদেয় । মনে হয় আমি কত না অন্যায় করছি।
এখন বলি আজ আমার দিনটি কেমন কাটল। সকালে ঘুম থেকে উঠলাম। আজ আমার পরীক্ষা ছিল ।
১০ টায় । পরীক্ষা দিতে গেলাম । কিন্তু পরীক্ষা একধুম ভাল হয়নি। মনে হয় পরের সেমিষ্টারে আবার দিতে হবে?????
এরজণ্য পরীক্ষার হল থেকে বের হলাম। একটা বন্ধুর সাথে একটা গল্প করলাম।
ফুসকা আমার খুব প্রিয় ত্তর সাথে ফুসকা খেলাম। তারপর ১টার দিকে জাম্বুরার সাথে দেখা করতে আছি। এই কাহীনিটা লেখতে গেল আমার মেজার অনেক গরম হয়ে যাবে। তাই আর লিখছি না। শেষ পযন্ত ত্তর সাথে আমার দেখা হল না।
চরম মেজাজ খারাপ নিয়ে বাসায় আসলাম। বাসায় এসে এথন ব্লগে লিখছি।
এই তো আমার আজকের দিনটি। কিছু বন্ধু আমার জন্য মিরপুর১১ নাম্বার অপেক্ষা করছে। কিন্তু আমি যাব না।
ত্তদের মানা করে দিয়েছি। কেন যেন বের হতে ইচ্ছা করছে না……………………এই কম্পু আমার অনেক ভাল বন্ধু। ত্তর সাথে সময় পার করতে আমার ভাল লাগে।
এখন বসে বসে ভাবব আমার অতীত , ভবিয্যত নিয়ে । আর ভালিউম কমিয়ে রবীঠাকুরের গান শুনব।
এখণ কেন যেন এই মানুষের গান গুলো অনেক ভাল লাগে।
সবার জন্য শুভ কামনা
লেখাটি আগে প্রকাশিত হয়েছে হয়েছে আমার ব্লগে
তুসিনের জল -জোছনায়
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।