আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবোল তাবোল

আমি রুদ্র অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়ি

ব্লগ লিখার ইচ্ছা অনেক দিন থেকেই ছিল। কিন্তু আমি তো লেখক নই যে অবলিলায় শব্দের ফুল ঝুরি দিয়ে কথামারা গাঁথবো। এই কয়েক দিন যাবৎ অনেক ভাবনা মনের নদীতে ঢেউ খেলে গিয়েছে। গার্মেন্ট শিল্পে মালিক পক্ষের বিলাসী জীবন ও শোষন,শ্রমিক দের ন্যায্য পারিশ্রমিক থেকে বঞ্চিত করা এবং পরিণতিতে অসন্তুষ্ট শ্রমিক কতৃক নিজে রুটি রুজির জায়গা সেই পোমাক শিল্পে ভাংচুর,অগ্নি সংযোগ শুধুই নয় মহাসড়ক অবরোধ করে গাড়ী ভাংচুর করা। এতে কার লাভ হয়েছে।

যেখানে একটি আরপিন ও বিদেশ থেকে বৈদেমিক মুদ্রায় আমদানী করতে হয়,সেখানে এই ক্ষতি পোসাতে আমাদের কত বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হবে। এই টাকা দিয়ে অন্য কাজ ও করা যেত। পুকুরে ঢিল মেরে ঢেউ উঠানোর মত সেই ম্রমিক রাই শান্ত সুবোধ বারকের মতো পোষাক শিল্পে কাজ করছে। তথাকথিত নেতৃ বৃন্দ ও এখন চুপচাপ। তাহলে কি তাদের প্রাপ্তি যোগ হয়ে গিয়েছে? মানুষ ট্রেড ইউনিয়ন করে শ্রমিক কর্মচারিদের স্বার্থ রক্ষা করতে, কিন্তু যখন এই সমস্ত বহুরুপি শ্রমিক/কর্মচারী নেতারা তাদের ব্যাক্তি স্বার্তে বানিজ্য করে টাকার পাহার বানায় অবৈধ্য ভাবে,কাজ না করেও সিবিএ নেথা হিসেবে অবৈধ সুযোগ সুবিধা আধায় করে,তখন তাদের জন্য কি করা উচিৎ।

তারা এত উদ্যত যে উর্ধতন কর্ম কর্তাদের মার পিঠ করতেও দ্বিধা বোধ করেন না। তাদের খুটির যোর কোথায়? এরাতো যে সরকার আসে সে সরকারেই ভিরে যায়। মধ্য থেকে সরকারের ভাব মর্তি নষ্ট হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকে মন্জুর বাহিন যা করেছে তা খষমার অসোগ্য। যে উপমহাপরিচালক কে তারা মেরেছেন,তিনি নিজে মুতক্ত যোদ্বা ছিলেন এবং বর্তমান সরকারের কল্যান মূলক সংস্থা গুরির সাথে জড়িত ছিলেণ।

এক সময় এরশাদেরকেদৌলতে জামালুদিদন হোসেন সোনালী ব্যান্ক এ রাজত্ব করেছে,তার শেষ পরিণতিটা খারাপ,জেলের ভাত ক্সেতে হয়েছে। নব্বই এর দশকে ভ্যাংক কর্মচারীরা ধর্মঘট করেছিল,যখন কোন কথায় ই কাজ হয়নি তখ সব ধর্মগটি কর্মচারীকে বরখাস্ত করে,নতুন কর্মচারী নেওয়া হয়েছিল। আর ধর্মঘটি কর্মচারিগন চাকুরি হারিয়ে সেকি দুরাবস্তায় পড়েছিল। পড়ে রিভিউর মাধ্যমে কিছু কর্মচারী চাকুরী ফিরে পায়,কিন্তু সবাই নয়। এদর বিরুদ্বে এখন ই ব্যবস্থা নিতে হবে,নতুবা এরাই সরকারের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করবে।

আমাদের সময় ছাত্ররা লেখা পড়া করেছে,তার পর পাম করে সংসার জীবনে ঢুকেছে। ছাতাবস্তায় পড়ামোনা বাদ দিয়ে টেন্ডার বাজ,িচাঁদাবাজী কল্পনাও করা য়ায়না। অথচ এখন তাই হচ্ছে। ফলশ্রুতিতে স্বার্থের সংঘাতে এক ই দলের ছাত্রদের মধ্যে মারামারি খুনো খুনি। খুন করে মানুষ কি ভাবে পার পায়? যুদ্বাপরাধীদের কথা,তাদের সাথে ইফতার সখ্যতা,ছ্যানেল এর বর্ষিকী উদযাপনে সখ্যতা..এগুলি কি কাম্য??? স্বাধীনতার পরসিরাজুল আলম খান,রব সিরাজ এর আওয়ালীগ তথা ছাত্রলীগ এ ভাংগন ধরিয়ে তারা কোন প্রভূর সন্তুষ্টি বিধান করেছে।

চার খলিফা নামে পরিচিত ছাত্র নেতাদের ডিগবাজিতে আমার মনে হয় সার্কাছের জোকার ও হার মানবে। আওয়ামী লিগ,কমুনিষ্ট পার্টি থেকে ডিগবাঝী খাওয়া নেতারা ভালোই আছেন। ছ্যানেলগুলিতে গিতোপ দেশ দেন জনগনের উদ্দেশ্যে। ধিক এ সব নেতাদের..ভাবনা গুলি মুছে গেল। আবার আসলে লিখব।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।