আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

২০১২ সালের মধ্যে বিদুৎ সমস্যার সমাধান করা হবে- আবুল মাল আব্দুল মুহিত



২০১২ সালের মধ্যে বিদ্যুতের বর্তমান সঙ্কট সমাধানের আশ্বাস দিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়নে অর্থায়ন কোনো সমস্যা হবে না। এ খাতের দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে সরকার চ্যালেঞ্জের সঙ্গে কাজ করছে। ’ আজ সোমবার বিকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে পেট্রোসেন্টারে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা: বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শিতা’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১২ সালের মধ্যে বিদ্যুতের বর্তমান দুরবস্থা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করা হচ্ছে। ’ বর্তমানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সঙ্কটের জন্য সবাই দায়ী মন্তব্য করে তিনি এ সঙ্কট থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন, বিদ্যুৎ সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসার পথ অনেক পিচ্ছিল ও ভঙ্গুর। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের অধ্যবসায়, বুদ্ধি, কৌশল ব্যবহারে কাজ করতে হবে। ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন ব্যয়বহুল উল্লেখ করে তিনি গ্যাস, কয়লা ও নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে উদ্যোগের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পেট্রোবাংলার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সেমিনারে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ড. হোসেন মনসুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া প্রমুখ। ২০১২ সালের মধ্যে বিদ্যুতের বর্তমান সঙ্কট সমাধানের আশ্বাস দিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়নে অর্থায়ন কোনো সমস্যা হবে না।

এ খাতের দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে সরকার চ্যালেঞ্জের সঙ্গে কাজ করছে। ’ আজ সোমবার বিকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে পেট্রোসেন্টারে জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা: বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শিতা’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১২ সালের মধ্যে বিদ্যুতের বর্তমান দুরবস্থা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করা হচ্ছে। ’ বর্তমানে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সঙ্কটের জন্য সবাই দায়ী মন্তব্য করে তিনি এ সঙ্কট থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসার পথ অনেক পিচ্ছিল ও ভঙ্গুর।

এ জন্য সংশ্লিষ্টদের অধ্যবসায়, বুদ্ধি, কৌশল ব্যবহারে কাজ করতে হবে। ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন ব্যয়বহুল উল্লেখ করে তিনি গ্যাস, কয়লা ও নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে উদ্যোগের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পেট্রোবাংলার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সেমিনারে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ড. হোসেন মনসুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া প্রমুখ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.