আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দীর্ঘায়ু মানুষ…



গ্রিসের উত্তর এজিয়ান রাজ্যের আয়িসেরিয়া দ্বীপে বিশ্বের বেশির ভাগ নব্বই-ঊর্ধ্ব মানুষের বাস, যা সারা বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ। এই দ্বীপ এলাকা পাহাড়সমৃদ্ধ। ফলে চলাফেরায় নিয়মিত ব্যায়াম এর কাজটি হয়ে যায়। তা ছাড়া এখানকার বাসিন্দাদের অভ্যাসই হল বাগান করা। তারা প্রচুর ফলমূল, শাক-সবজি, অলিভ ওয়েল খায়।

সেই সঙ্গে পান করে প্রচুর ভেসজ চা। নিকোয়া পেনিনসুলা কোস্টারিকার বেশ পুরান শহর। এখানেও দীর্ঘায়ু মানুষের সংখ্যা অন্যান্য যেকোনো অঞ্চলের চেয়ে বেশি। গবেষকরা মনে করেন, এখানকার বাসিন্দাদের খাদ্যতালিকায় শাকসব্জির প্রাধান্য, শারীরিক পরিশ্রম এবং পরস্পরের মধ্যকার শক্ত সামাজিক বন্ধন এ দীর্ঘায়ুর কারণ। ইতালির সার্দেনিয়ানরা ভূমধ্যসাগরীয় খাদ্যাভাসের জন্য বিখ্যাত।

কিন্তু এখানকার ছোট্ট শহর ওভোড্ডার বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য তাদের প্রতিবেশিদেরও ঈর্ষার কারণ। এখানকার অধিকাংশ নারী-পুরুষ শতবর্ষে পা রাখতে সক্ষম হয়েছেন। গবেষকদের ধারণা, এখানকার বাসিন্দাদের পারস্পরিক ঘনিষ্ঠ আন্তরিক সম্পর্কই এ দীর্ঘায়ুর রহস্য। জাপানের ওকিনায়াবাসী বয়স যেন পৃথিবির অন্য অঞ্চলের মানুষের চেয়ে ধীরে বাড়ে। আর এজন্য সব কৃতিত্ব সয়াবিন ও ফলমূলের।

পরিমাণে কম খাওয়ার অভ্যাসটাও তাদের তরুণতর থাকার পেছনে অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। ওকিনাওয়াবাসী মাথাপিছু প্রত্যেকদিন গড়ে ১২০০ ক্যালরি খবার খায়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।