আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাস্ট্র যখন সন্ত্রাসীর ভূমিকায়



মন্ত্রী শাষিত দেশে মন্ত্রনালয়ের সকল দায়-দায়িত্বের জন্য মন্ত্রী যখন দায়বদ্ব তখন মাননীয় স্বরাস্ট্র মন্ত্রী মহোদয়ের বিরুদ্বে কেন হত্যা মামলা করা যাবে না ? ঠান্ডা মাথায় দরিদ্র অসহায় মানুষকে হত্যা করতে পারে পুলিশ আর স্বাধীনতার ৩৫ বছর পর যুদ্ধাপরাধীদের নামে হয় পুলিশের কাজে বাধাদেওয়ার মামলা.... গত এক সপ্তাহে পুলিশ হত্যা করেছে অন্তত ৪ জন কে, নিন্মে তার দুই উদাহরন... কোথায় যাবো আমরা ৩য় শ্রেনী প্রাপ্ত রাজনিতীর হাতিয়ার এই বিচারকদের কাছে যাবো যারা বিচারকের পবিত্র আসনে লাথি মারে ও ভাঙ্গচুর চালায়..? রাজধানীতে পুলিশের হেফাজতে মিজানুর রহমান (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ, গত বুধবার গভীর রাতে রাজধানীর গুলশানে পুলিশের গুলিতে মিজান নিহত হন। পুলিশের দাবি, মিজান একজন ছিনতাইকারী। পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তবে কোনো থানায় মিজানের বিরুদ্ধে মামলা বা জিডি খুঁজে পায়নি পুলিশ।

এর আগে গত সোমবার রাতে রাজধানীর রমনা থানার পুলিশ হেফাজতে বাবুল গাজী (৪০) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকের মৃত্যু হয়। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, ঘুষ না দেওয়ায় তাঁকে পিটিয়ে মারে পুলিশ। এর আগে গত ৯ মার্চ রমনা থানা পুলিশের হেফাজতে জাকির হোসেন (৪৫) নামে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। তাঁকেও গাড়ি চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। মিজানের স্ত্রী তাসলিমা বেগম অভিযোগ করেন, তাঁর স্বামীকে বারিধারার নয়ানগর থেকে মঙ্গলবার রাতে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়।

এরপর এক লাখ টাকা চায়। না পেয়ে পুলিশ তাঁর স্বামীকে গুলি করে হত্যা করে। বুধবার রাতেও থানা হেফাজতে তিনি তাঁর স্বামীকে খাবার দিয়ে আসেন। তখন তাঁর স্বামী সুস্থ ছিলেন বলে জানান তিনি। নয়ানগরে লিজা সাউন্ডটেক সিস্টেম নামের একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে মিজানের।

স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক গতকাল দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে। “এক সদস্য বিষিস্ট উচ্চ খমতা বিশিস্ট তদন্ত কমিটি ঘটন করা হয়েছে তারপর... কি হবে... একই কাহিনী” এ সময় ছিনতাইকারীরা পুলিশের ওপর গুলি ছোড়ে। পুলিশ পাল্টা গুলি চালায়। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়। একপর্যায়ে …


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.