আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদশেরে চা শ্রমকি

রঙ্গিলা বন্ধুরে....... i_mahmud2008@yahoo.com

বাংলাদশেরে চা শ্রমকি নজি দশেে পরবাসী ইসমাইল মাহমুদ র্বতমানে বাংলাদশেে সবচয়েে বড় র্অথকরী ফসল চা। চা শ্রমকিদরে শ্রমে দশেরে র্অথনীতি চাঙ্গা হলওে তাদরে র্অথনতৈকি অবস্থা ক্রমশ নন্মি থকেে নন্মিগামী হচ্ছ। ে সাধারন মানুষরে সাথে তাদরে বস্তির ফারাক। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান এদশেরে নাগরকি অধকিার হলওে তাদরে বলোয় এ অধকিারগুলোর কোন বাস্তবায়ন নইে। এ দশেরে চা শল্পিে অকাতরে শ্রম দয়োর জন্যই যনে তাদরে জন্ম।

তারা যনে নজি দশেইে পরবাসী। দশেরে ১৬২টি মূল বাগানে মোট জনসংখ্যা সাত লাধকি। চা শল্পিে স্থায়ী ও ক্যাজুয়লেসহ প্রায় লাধকি শ্রমকি র্কমরত এসব শ্রমকি ও শ্রমকি পরবিাররে কল্যার্নাথে দশেরে সবচয়েে বড় ট্রডে ইউনয়িন ‘বাংলাদশে চা শ্রমকি ইউনয়িন’ (তৎকালীন র্পূব পাকস্তিান চা শ্রমকি ইউনয়িন) ১৯৪৮ সালরে ৩ জুন শ্রীমঙ্গলে গঠতি হলওে গত কয়কে বছর যাবত এ সংগঠনরে র্কাযাদি শ্রমকিদরে কল্যানে নয় বলে সাধারণ চা শ্রমকিদরে দাব। ি শ্রমকি নতোরা পকটে ভারী করা এবং ‘বাংলাদশে চা শ্রমকি ইউনয়িন’ এর সদর দপ্তর ‘লবোর হাউস’ দখলে রাখাই যনে তাদরে মূল কাজ। বাংলাদশেরে চা শল্পিে র্কমরত শ্রমকিদরে সমস্যা পাহাড়সম।

পাহাড়সম সমস্যার মধ্যে প্রধান সমস্যাবলী হলো বাসস্থান, শাি, চকিৎিসা, খাদ্য, পানয়িজল ও র্কমসংস্থান। বাংলাদশেরে চা শল্পিে র্কমরত শ্রমকিদরে দুঃখ, র্দুদশা এবং শ্রমকি ইউনয়িনরে আদোপান্ত নয়িে এ প্রতবিদেনটি রচতি। শ্রীমঙ্গল থকেে লখিছেনে ইসমাইল মাহমুদ। অবহলো আর অনাদর যাদরে নত্যি সঙ্গী বাংলাদশেে র্বতমানে মোট ১৬৩টি চা বাগান রয়ছে। ে এসব চা বাগানরে চা শ্রমকিদরে অর্বণনীয় কষ্টে আয় হয় কোটি কোটি টাকার বদৈশেকি মুদ্রা।

কন্তিু চা শ্রমকিদরে কপালে জুটে অবহলো আর অনাদর। প্রতনিয়িতই বাগানরে ব্যবস্থাপনা র্কতৃপরে নপিীড়ন, নর্যিাতনরে শকিার হন তারা। চা শ্রমকিদরে খবর কউে রাখে না বা রাখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না। অধকিাংশ চা বাগানে শ্রমকিদরে বাসস্থান সমস্যা প্রকট। বাগান র্কতৃপ বাগানগুলোতে শ্রমকিদরে বসবাসরে জন্য ছোট ঝুপরি ঘর তরৈি করে দলিওে এ ঘরগুলোর সংস্কার করতে প্রতি ২/৩ বছর পর পর ছন বতিরন করে থাক।

ে অনকে বাগানে শ্রমকিরা নজিদেরে র্অথে পরবিাররে বসবাসযোগ্য গৃহ নর্মিান করে নয়িছেনে। যাদরে এ সার্মথ নইে তারা মা, বাবা, স্ত্রী, ছলে-েময়েে নয়িে ১০/১২ জনরে পরবিার এক ঘরইে বসবাস করছনে। অথচ বাগানরে তরৈি ঝুপরি ঘরে ৪ জন থাকাটাই কষ্টসাধ্য। সখোনে বসবাস করছে ১০/১২ জন র্পযন্ত। আদমি যুগওে এভাবে মানুষ বসবাস করছেে কনিা সন্দহে।

শ্রীমঙ্গলরে ভারতীয় সমিান্তর্বতী শশিরিবাড়ী চা বাগানরে শ্রমকি কন্যা চম্পা রকিয়িাশন জানালনে, বাগানরে দয়ো ছোট একটি ঘরে সে তারা মা, বাবা, ছোট দুই ভাইসহ ৭ জন একসাথে বসবাস করছনে। আর ঘরে কোন অতথিি আসলে বাইরে তাদরে রাত কাটাতে হয়। ভাড়াউড়া চা বাগানরে শ্রমকি সনুয়া জানান, তনিি স্ত্রী, ছলে-েময়ে,ে পুত্রবধুসহ ৮ সদস্যকে নয়িে ছোট একটি মাত্র ঘরে বসবাস করছনে। ছলেে ময়েরো বড় হয়ছে। ে ঘরে পুত্রবধু আছ।

ে এ অবস্থায় এক ঘরে এতজন ঠাসাঠাসি করে থাকা সভ্য সমাজে বরিল ঘটনা। তার উপর র্বষা মৌসুমে ঘর মরোমত না হবার কারনে প্রায়ই বৃষ্টতিে ভজিতে হয় আর শীত কালে হাড় কাপানো শীতে জীবন ওষ্ঠাগত। সমশরেনগর চা বাগানরে শ্রমকি শউি প্রসাদ, গোপাল ছত্রী, রামপল রবদিাশ জানান, তাদরে বাগানে ডানকান ব্রার্দাস কোম্পানী শ্রমকিদরে জন্য প্রায় ৪০ বছর র্পূবে ঘর নর্মিান করে দলিওে সংস্কার বহিীন এসব ঘররে অধকিাংশই ধ্বসে পড়ছে। ে প্রায়ই ঘটছে দয়োল ধ্বস। চাল ছদ্রি হয়ে যাবার ফলে ঘরে বসে দনিরে বলো র্সুয এবং রাতরে বলো চাঁদ-তারা দখেতে তাদরে কষ্ট হয় না।

তারা জানান, গত তনি/চার বছর র্পূবে এ বাগানরে একজন চা শ্রমকি দয়োল ধ্বসে মৃত্যুবরণ করনে। খােঁজ নয়িে জানা যায়, র্বতমান র্বষা মৌসুমওে অনকে চা বাগানে ঝড়ে শ্রমকিদরে ঘর বধ্বিস্থ হলওে বাগান র্কতৃপ র্কতৃক তা মরোমতরে উদ্যোগ নয়ো হচ্ছে না। ফলে অনকে শ্রমকি পরবিার পরবিার-পরজিন নয়িে খোলা আকাশরে নীচে আশ্রয় গ্রহন করতে বাধ্য হচ্ছ। ে অশতিি থাকাটাই তাদরে নয়িত!ি চা শল্পিাঞ্চলরে অধকিাংশ বাগানইে কোন সরকারি প্রাথমকি প্রাথমকি বদ্যিালয় নইে। ফাঁড়ি বাগান মলিয়িে মোট ২৪০টি চা বাগানে সরকারি ও স্যাটলোইন বাগানে রয়ছেে মাত্র ৯টি বদ্যিালয়।

অন্যান্য চা বাগানে বাগান র্কতৃপ ও ব্র্যাক পরচিালতি কছিু প্রাথমকি বদ্যিালয় থাকলওে সগেুলোতে নইে শাির পরবিশে। নইে শাি উপকরন। ব্রঞ্চে-ডস্কে না থাকায় অধকিাংশ বদ্যিালয়ে মাটতিে চট বছিয়িে শর্ািথীরা শাি গ্রহন করছ। ে শহর ও গ্রামাঞ্চলরে প্রাথমকি বদ্যিালয়রে শাির মান দনি দনি এগয়িে গলেওে চা বাগানরে প্রাথমকি বদ্যিালয়গুলোর শাির মান ক্রমশ পছিয়িে পড়ছ। ে বগিত প্রাথমকি শাি সমাপনী পরীায় চা শল্পিাঞ্চলে মোট পাশরে হার ৪ শতাংশ।

টপিরাছড়া চা বাগান প্রাথমকি বদ্যিালয়রে অস্থায়ী শকি হরন্দ্রে চাষা জানান, শ্রীমঙ্গলরে চা বাগানগুলোতে যে সব প্রাথমকি বদ্যিালয় রয়ছেে সগেুলোতে সরকাররে শাি মন্ত্রণালয়রে নীতমিালা অনুযায়ী শকি নইে। এছাড়া আসবাবপত্র, শ্রণেীক নইে অধকিাংশ চা বাগান বদ্যিালয়। ে তনিি স্বীকার করনে অধকিাংশ চা বাগান বদ্যিালয়রে শকিদরে দয়িে বাগান র্কতৃপ বাগানরে অফসিয়্যিাল কাজ করয়িে ননে। ফলে বদ্যিালয়ে হাজরিা দয়িইে তাদরে দৌড়াতে হয় বাগানরে কাজ। ে হোসনোবাদ চা বাগান প্রাথমকি বদ্যিালয়রে একজন শকি জানান, তনিি বদ্যিালয়রে শকি পদে থকেওে বাগানরে অফসি কারনীক পদে দায়ত্বি পালন করছনে।

এছাড়া শকিদরে কউে কউে ফল্ডি সুপারভাইজার, হসিাব রকসহ নানা দায়ত্বি পালন করে থাকনে। পশুর খাবার অনুপযোগি খাদ্য খায় চা শ্রমকিরা! ‘পঁচা, র্দূগন্ধযুক্ত আটা, পোকাযুক্ত মোটা চালই আমরার নত্যি খাদ্য। তারা যসেব রশেন বাগান র্কতৃপ র্কতৃক বরাদ্ধ দয়ে তা মানুষ কনে পশুর খাদ্যও নয়’ এমন অভযিোগ করলনে পুটয়িাছড়া চা বাগানরে শ্রমকি নুনু রকিয়িাশন ও আণু বালা। গত ৩ বছর র্পূবে এসব অখাদ্য ও পানবিাহতি কারনে রাজঘাট, খজেুরীছড়া, পুটয়িাছড়া চা বাগানরে ১৫ শ্রমকি ডায়রয়িায় আক্রান্ত হয়ে মারা গছেে বলে তারা জানান। এদকিে গত ২১ এপ্রলি বাংলাদশে জাতীয় সংসদরে চফি হুইপ উপাধ্য মোঃ আব্দুস শহীদ সীমান্তর্বতী একটি পাহাড়ি এলাকায় যাবার পথে রাজঘাট চা বাগানরে শ্রমকিরা চফি হুইপকে কাছে পয়েে বলনে, ‘বাবু এসব পঁচা খাবার আমরারে আর দয়িনে না, এসব খতেে খুব কষ্ট হয়, আমরা অসুস্থ্য হয়ে পড়ছ’ি।

তাৎনকি চফি হুইপ সংশ্লষ্টি র্কতৃপকে ব্যবস্থা গ্রহনরে নর্দিশে দনে। তার নর্দিশেরে প্রেেতি ভজোল বরিোধী টাস্কর্ফোস ওইদনি রাজঘাট ও হরণিছড়া চা বাগানরে গুদামে অভযিান চালয়িে ৩৩ বস্তা খাবার অনুপযোক্ত আটা উদ্ধার কর। ে চকিৎিসা পায়না শ্রমকি পরবিারগুলো! চা শল্পিাঞ্চলে চকিৎিসক, চকিৎিসা সরঞ্জাম ও ঔষধরে সমস্যা প্রকট। দশেরে অধকিাংশ চা বাগানে কোন বশিষেজ্ঞ চকিৎিসক নইে। অনকে বাগানে স্থায়ী চকিৎিসক না থাকলওে সপ্তাহে একদনি একজন চকিৎিসক এসে শ্রমকিদরে চকিৎিসা সবো প্রদান করে থাক।

ে ‘চা বাগানরে ডসিপন্সোরীগুলো চলে ভগবানরে কৃপায় মডেকিলে এসসিটন্টে দয়ি’ে জানালনে সোনাছড়া চা বাগানরে শ্রমকি হীরালাল। বাংলাদশেরে কোন চা বাগানরে ডসিপন্সোরীতে কোন মহলিা চকিৎিসক বা প্যারামডেস্টি নইে। অথচ চা শ্রমকিদরে শতকরা ৭৫ শতাংশ শ্রমকিই নারী। যারা চা পাতা চয়ন থকেে শুরু করে নানা কাজ করে থাক। ে এসব নারী চা শ্রমকিদরে প্রসূতি সবো থকেে শুরু করে নানাবদি ময়েলেি চকিৎিসায় পুরুষ চকিৎিসক বা মডেকিলে এসসিটন্টে’র দ্বারস্থ হতে হয়।

বাংলাদশে চা র্বোড শ্রীমঙ্গলস্থ প্রকল্প উন্নয়ন ইউনটিরে একটি সূত্র থকেে জানা গছে,ে দশেরে ১৬২টি চা বাগানরে মধ্যে মাত্র ৪৪টি বাগানে হাসপতাল রয়ছে। ে ব্যক্তি মালকিানাধীন ৫৮টি চা বাগানরে মধ্যে ৫৫টতিইে হাসপাতাল নইে। যে সব বাগানে হাসপাতাল বা ডসিপন্সোরী রয়ছেে সে গুলোতে শুধুমাত্র চা বাগানে র্কমরত স্থায়ী শ্রমকিরাই চকিৎিসা সবো পয়েে থাক। ে শ্রমকি পরবিাররে বাকি সদস্যরা বাগানরে তরপ থকেে চকিৎিসা সবো প্রাপ্তি থকেে বঞ্চতি। অথচ সরকাররে শ্রম আইন অনুয়ায়ী দশেরে প্রতটিি চা বাগানে শ্রমকি ও তাদরে পরবিাররে চকিৎিসা সবো নশ্চিতি করার বধিান রয়ছে।

ে র্কমসংস্থান নইে, বকোর অসংখ্য শ্রমকি চা শল্পিাঞ্চলে প্রায় ৭ লাধকি মানুষ বসবাস করছ। ে অথচ চা বাগানে স্থায়ীভাবে র্কমরত আছে মাত্র ৮০ হাজার শ্রমকি। উপযুক্ত র্কমসংস্থানরে অভাবে বাকি শ্রমকি পরবিাররে সদস্যরা বকোর জীবন-যাপন করছ। ে তাদরে র্কমসংস্থানরে কোন ব্যবস্থাই নচ্ছিে না র্কতৃপ। বাংলাদশে চা শ্রমকি ইউনয়িনরে র্কমর্কতা পরমিল সংি বাড়াইক জানান, চা বাগানরে জন্য সরকারী লজিরে অধকিাংশ জমি র্বতমানে খালি পড়ে আছ।

ে উদাহরন স্বরূপ বলা যায়, কোন বাগানে লজি নয়ো হয়ছেে ২ হাজার বঘিা জম। ি কন্তিু চা চাষ হচ্ছে ৮ থকেে ৯’শ বঘিা জমতি। ে বাকি জমি খালি রয়ছে। ে এসব জমতিে চা চাষ করা হলে বদৈশেকি মুদ্রা র্অজনরে হার যমেন বাড়বে তমেনি বকোর শ্রমকিদরে র্কমসংস্থানরে ব্যবস্থা হব। ে দখল-বদেখলে তবতি চা শ্রমকি ইউনয়িন! চা শ্রমকিদরে ন্যায্য দাব-িদাওয়া আদায় ও শ্রমকি কল্যানরে জন্য পাতস্তিান আমলে ১৯৪৮ সালরে ৩ জুন গঠতি হয় ‘চা শ্রমকি ইউনয়িন’।

শ্রীমঙ্গলে প্রতষ্ঠিতি হয় এ সংগঠনরে সদর দপ্তর ‘লবোর হাউস’। রাজন্দ্রে প্রসাদ বোর্নাজীর নর্তেৃত্বে এ সংগঠনটি র্দীঘদনি কাজ করলওে ২০০৬ সালরে ৮ মে তৎকালীন বএিনপ-িজামায়াত জোট সরকাররে সময়ে একজন প্রভাবশালী সংসদ সদস্যরে প্রত্যো ও পরো সহায়তায় চা শ্রমকি সংগ্রাম কমটিরি নামে মাখন লাল র্কমকাররে নর্তেৃত্বে শ্রমকিদরে একটি গ্র“প লবোর হাউস দখল করে নয়ে। সে সময় সংগ্রাম কমটিরি দাবি ছলিো রাজন্দ্রে প্রসাদ বোর্নাজী তার পরািবাররে লোকজনদরে নয়িে পারবিারকিভাবে কমটিি তরৈি করে চা শ্রমকিদরে চাঁদার টাকায় বাড়-িগাড়রি মালকি হচ্ছনে। কন্তিু শ্রমকিদরে ভাগ্যরে কোন উন্নয়ন হচ্ছে না। এর পর ২০০৮ সালরে ২৬ অক্টোবর শ্রমকি ইউনয়িনরে নর্বিাচন অনুষ্ঠতি হয়।

নর্বিাচনে মাখন র্কমকাররে নতেৃত্বে সংগ্রাম কমটিি জয়লাভ করলওে রাজন্দ্রে বোর্নাজী সর্মথতি গ্র“প নর্বিাচনে ব্যাপক কারচুপি হয়ছেে এবং সাধারন ভোটারদরে ভয়ভীতি দখেয়িে ভোট কন্দ্রেে যতেে বাঁধা প্রদান করা হয়ছেে দাবি করে নর্বিাচনী ফলাফল প্রত্যাখ্যান কর। ে এ ব্যাপারে মামলা-পাল্টা মামলা দায়রে হয়। পরর্বতীকালে ২০০৯ সালরে ২৪ নভম্বের শ্রম মন্ত্রণালয়রে দায়ত্বিরত র্কমর্কতা ২০০৮ সালরে কমটিি ভঙ্গেে বজিয় বোর্নাজীকে আহ্বায়ক করে একটি আহ্বায়ক কমটিি গঠন করে দনে। এ কমটিি একই বছররে ২৫ নভম্বের লবোর হাউসরে র্কতৃত্বভার গ্রহন কর। ে সংগ্রাম কমটিি দাবি করে জোর র্পূবক নর্বিাচতি কমটিকিে বতিাড়তি করে কথতি আহ্বায়ক কমটিি লবোর হাউস দখল করে নয়িছে।

ে র্সবশষে খবরে জানা গছেে সরকার র্কতৃক গঠন করা আহ্বায়ক কমটিি একটি সুষ্টু, সুন্দর ও গ্রহনযোগ্য নর্বিাচনরে প্রস্তুতি নচ্ছি। ে এদকিে দখল-পাল্টা দখলরে কারনে শ্রমকি নতোরা বাগানগুলোর কল্যানরে দকিে নজর দচ্ছিে না এ অভযিোগ সাধারন চা শ্রমকিদরে। ফুলছড়া চা বাগানরে শ্রমকি পঞ্চায়তে নতোরা জানান, খারাপ হোক, ভালো হোক রাজন্দ্রে বোর্নাজীর সময়ে কোন দলাদলি ছলিো না। ২০০৬ সালরে ৮ মে তারখিরে পর থকেে বাগানে বাগানে অশান্ত,ি দলাদলি শুরু হয়ছে। ে চা শ্রমকিবান্ধব র্বতমান সরকার র্বতমান সরকার মতাসীন হবার পর থকেইে বাংলাদশেরে চা শল্পিাঞ্চলরে উন্নয়নে বশিষে পদপে গ্রহন করা শুরু করছে।

ে র্বতমান সরকার চা শ্রমকিদরে র্দীঘদনিরে দাবরি প্রেেতি শ্রম আদালত চট্টগ্রাম থকেে শ্রীমঙ্গল ও সলিটেে নয়িে এসছে। ে শাির মান উন্নয়নে বাগানে বাগানে প্রাথমকি বদ্যিালয় স্থাপনরে কাজ চলছ। ে মালকি পরে সাথে দ্বপিাকি চুক্তরি মাধ্যমে চা শ্রমকিদরে দনৈকি মজুরী ৩২.৫০ টাকা থকেে র্বধতি করে ৪৮ টাকা করা হয়ছে। ে এছাড়া তাদরে র্বাষকি বোনাস ৫’শ টাকা থকেে বাড়য়িে ১ হাজার ২’শ ৪৮ টাকা করা হয়ছে। ে বাংলাদশে চা শ্রমকি ইউনয়িনরে আহ্বায়ক বজিয় বোর্নাজী জানান, র্বতমান জাতীয় সংসদরে চফি হুইপ আলহাজ্ব উপাধ্য মোঃ আব্দুস শহীদ এমপি সরকার নয়িন্ত্রতি ন্যাশনাল টি কোম্পাণীর চয়োরম্যান।

তনিি শ্রমকিদরে দুঃখ-র্দুদশা লাঘবে কাজ করে যাচ্ছনে। এ সরকাররে সময়কালে চা শ্রমকিদরে নানাবদি কল্যান সাধতি হবে বলে তনিি আশাবাদ ব্যক্ত করনে। ইসমাইল মাহমুদ ০১৭১৫১৭১৯৫০ ০১১৯৬১২৮৫১৩

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.