আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নব্য রাজাকারদরে চহ্নিতি করতে হব।ে যাদরে দ্বারা বাংলাদশেরে স্বাধীনতা র্সাবভৌমত্ব হুমকরি মুখ,েযারা স্বাধীন বাংলাদশেরে খতি করছ।ে

নব্য রাজাকারদের চিহ্নিত করতে হবে। যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে। ১নং-যারা ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করছে যেমন-হলমার্ক ২নং- যারা হাজার হাজার কোটি টাকা লোন খেলাপী ৩নং-দুর্নীতিগ্রস্থ মন্ত্রী,এমপি,সরকারী কর্মকর্তা,রাজনীতিক,এনজিও কর্তাব্যাক্তি ৪নং ভেজাল,প্রতারনা,রাজস্ব ফাকি দিয়ে যারা ছোট বড় ব্যবসা করছে ৫নং- অপহরণ,খুন,গুম,ধর্ষণকারী ৬নং-যারা দেশী মুদ্রা ভারতসহ পৃথীবির বিভিন্ন দেশে পাচার করছে যাদের দ্বারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে,যারা স্বাধীন বাংলাদেশের খতি করছে । এরা নব্য রাজাকার,এরা যে ধর্মেরই হোক,যে দলেরই হোক এদেরও বিচার করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে আর্ন্তজাতিক রাজনীতি ও ভৌগলিক কারনে স্বাধীন বাংলাদেশকে আর পাকি¯তানের সংগে যুক্ত করতে পারবেনা কেউ।

মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে বলতে চাই মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী দেশ ভারত যেভাবে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা দখল করছে,হত্যা নির্যাতন করছে,ট্রানজিট ও বাণিজ্য সুবিধা গ্রহন করছে,নগ্নতা,যৌনতা, অশালীন সংস্কৃতি যা আমাদের মুল্যবোধকে অধপতিত,বিকৃতি করছে.সেই ভারতের কাছেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে। নির্বাচন বা তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কি হবে তা নিয়ে আলোচনার জন্য বসা মানে সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া,ফলাফল --------উন্নয়ন------------। উন্নয়নরে কয়কেটি নমুনা – ঃ মাথাপছিু ঋনরে পরমিান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ ভক্ষিুকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ ফুটপাতে ঘুমানো লোকরে সংখ্যা বাড়ছে ঃ নত্যি প্রয়োজনীয় দ্রব্যরে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ হত্যা,গোলযোগ,ছনিতাই,চাঁদাবাজি বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ নর্যিাতন,র্ধষন,বৃদ্ধি পাচ্ছে ঃ সড়ক র্দুঘটনায় মৃতরে সংখ্যা বাড়ছে ঃ যানযট বাড়ছে ঃ বদ্যিুৎ,গ্যাস,পানি সংকট বাড়ছে ঃ বশ্যোবৃত্তি বাড়ছে ঃ মাদক, চোরাচালান বৃদ্ধি পাচ্ছ,ে ঃ ধনী গরীবরে বষৈম্য বাড়ছে - নব্যরাজাকারের সংখ্য বৃদ্ধি পচ্ছে ইত্যাদ,ি নব্য রাজাকারদের সকল সম্পতি,সকলের একটি নির্দিষ্ট পরিমান সম্পদের অতিরিক্ত সম্পদ রাষ্ট্রীয় কোষাগারের মাধ্যমে দেশের সকল নাগরিকের ভিক্ষুক মুক্ত,বেশ্যামুক্ত,বস্তি ফুটপাতে মাানুষ ঘুমাবেনা,সকল নাগরিকের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহন করবে নিরাপদ ঘর ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পাবে এরকম ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে সকল রাজনৈতিক দল আলোচনায় বসবে। নির্বাচন বা তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা কি হবে তা নিয়ে আলোচনার জন্য নয়। ১০বছরের জন্য সর্বদলীয় সরকার গঠন করতে হবে।

০ - ১৮ বছর একটা জেনারেশনের সকল শিশুকে (ধনী গরীব সকল শিশু)সম পাঠক্রম সমখাবার সমপোষাক ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় মুল্যবোধ শালীন সর্বত সুন্দর সংস্কৃতি আর ব্যাক্তির চেয়ে দল বড় দলের চেয়ে দেশ বড় দেশের জন্য জীবন দিতে পারবো,সকলের তিন মাস ছয় মাসের সামরিক প্রশিক্ষণ। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।