আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জিয়ার নাম আর খোঁচাখুঁচি

কোন একদিন.. এদেশের আকাশে... কালেমার পতাকা দুলবে, সেদিন সবাই ... খোদায়ী বিধান পেয়ে দু:খ বেদনা ভুলবে..

গতকাল রাতের বেলা হঠাৎ আটজনকে দেখা গেল জিয়া উদ্যানের নাম ফলক খোঁচাচ্ছেন। জানতে ইচ্ছে হল, জিয়াকে খোঁচাতে কেমন লাগে? এ প্রশ্ন ওদের সরাসরি জিজ্ঞেস করলে তারা হয়তো উত্তর দিত যে, "ভালই লাগে। সারাদিনে যা কামিয়েছি তার দশগুন কামিয়েছি জিয়াকে খুঁচিয়ে। " খোঁচাখুঁচি চলছে বেশ ভাল গতিতে। খালি নাম ফলকে কিংবা কাগজে কলমে নয়, খোঁচাখুঁচি চলছে কথায় কথায়।

দেশের সবচে দামী ভবনটাই হচ্ছে খোঁচাখুঁচি যুদ্ধের প্রধান রণক্ষেত্র। জানতে ইচ্ছে করে কেন আমাদের ঐ ভবনে যাওয়ার সুযোগ পাওয়া বুইড়া ধামড়াগুলা এমন খোঁচাখুঁচির যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছেন? ভার্চুয়াল ভাবে জানতে চাওয়া হল খোঁচাওয়ালাদের লীডারকে তিনি বললেন, "কি যে কস না? খোঁচাইবোনা? অবশ্যই খোঁচাইব। চুলকাইলে তো সব্বাই খোঁচায়। আমি তো পষ্ট দেখি, যেই খানে যেইখানে জিয়ার নাম, সেইখানেই খালি চুলকায়। বিমান বন্দরের চুলকানি বন্ধ করসি এইল্লাইগাই।

যমুনায় যাইবার সময় দেখি ক্রিসেন্ট লেক চুলকানির জ্বালায় উথাল পাতাল করতাসিল। তাই লোক লাগাইয়া ঔখান থেইকাও জিয়ার নাম খোঁচাইতে দিছি। জিয়ার নাম মুখে আনলে আমার ঠোট আর জিহ্বাও চুলকায়, তাই এই নাম নিতে ইচ্ছা করেনা। সত্যি কইতে কি জানছ, এই নাম চোখ দিয়া দেখলে আমার চোখের চুলকানি এমন বাড়া বাড়ে যে মনে চায় কম্পাস কাটা দিয়া নিজের চোখটা তুইলা ফালাই। বিচ্ছিরি নামটা মাথায় আইলে ইচ্ছা করে ছাত্রলীগের ব্যবহার করা পবিত্র রামদা দিয়া নিজের মাথায় জোরে জোরে খোঁচাই।

ঐতো এই বুঝি চুলকানি শুরু হইল রে! সর এইখান থেইকা। " এখন বোঝা গেল। লীডারকে খুশি করার জন্যই খুঁচিয়ে যাচ্ছে ঐ চামচাগুলো।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.