আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বইমেলা স্বাধীনতা দিবস পর্যন্ত বর্ধিত করার প্রস্তাব শেষবারের মতো অনুরোধ



আমাদের মহান স্বাধীনতা আন্দোলনের সুত্রপত হয় ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন সফল ভাবে প্রতিফলিত হওয়ার মধ্য দিয়ে আমাদের মাঝে স্বাধীনতার স্বপ্ন জেগে ওঠে। আমরা সেই ভাষা আন্দোলনে অমর করে রাখার জন্যই আয়োজন করি ভাষা বই মেলা ‘একুশে বইমেলা। আমাদের ইতিহাসের দিকে একটু নজর দিলে যেভাবে দেখতে পাই ভাষা আন্দোলন স্বাধীনতার প্রথম সোপান। তেমনি আমরা চাই ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবিজরীত এই মেলা ভাষার মাস থেকে স্বাধীনতার মাস পর্যন্ত প্রলম্বিত হোক।

তা হলে ইতিহাসের সেই পরমপরার মতোই আমাদের বই মেলা হবে ভাষাআন্দোলন থেকে স্বাধীনতা প্রাপ্তি। পহেলা ফেব্র“য়ারি থেকে এই মেলা ২৬ মার্চ পর্যন্ত বর্ধিত করার জন্য কর্তৃপরে কাছে আমাদের আবেদন। বর্ধিত করলে আমরা যা পাবো। ১. আমাদের নতুন প্রজন্ম মেলার আনন্দের সাথে জানতে পারবে আমাদের ভাষা থেকে স্বাধীনতার ধারাবাহিক ইতিহাস। ২. বই-এর সাথে মানুষের দীর্ঘ সময় যোগাযোগ ৩. প্রকাশকরা অধিক বই উপহার দিতে পারবেন ৪. প্রকাশনা শিল্পী অতিদ্রুত প্রসার লাভ করবে।

আরো অনেক অনেক। আগের পোস্টের মন্তব্য @হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: আমি সারা বছর চলার পক্ষে। @রাজিব খান০০৭ বলেছেন: এতবেশী দিন থাকলে মেলার আকর্ষন শেষের দিকে থাকবে না। ইদ একদিন হওয়ায় মজা বেশী হয়। @মোজাম্মেল প্রধান বলেছেন: (পাপী ০০৭ বলেছেন: আসসালাম এই প্রথম ভালো বললেন।

) নিজাম ভাই, দুইমাস ব্যাপি বইমেলার স্বাদ একটু তিতে হয়ে যাবার সম্ভাবনা। ভাল জিনিস অল্পই ভালো। তবে সরকারী উদ্যোগে তিন মাস পরপর জেলা ভিত্তিক করলে ভাল হয়। @মাঠশালা বলেছেন: এই মেলার সময় বাড়ানো যেতেই পারে তবে বছরব্যাপি বইমেলাকে ছড়িয়ে দেয়া দরকার মনে হয়। যেমন এই মেলাটা যতদুর মনে হয় প্রকাশকদের তেমনি আলাদা কোন সময়ে লেখকদের একটা মেলা করা যায় কিনা ভাবা যেতে পারে।

তারপর ঢাকার বাইরের কথাতো অবশ্যই ভাবতেই হবে। বিষয়ভিত্তিক মেলা করা যায়...নাটকের বই নিয়ে, কবিতার বই নিয়ে, কথাসাহিত্য নিয়ে, অনুবাদ বই নিয়ে....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।