আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমাদের চেতনায় বড় বেশী প্রয়োজন নজরুল কে আজ । জাতীয় কবির স্মরণে , শ্রদ্ধা , ভালোবাসা

ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশীর ঈদ । প্রিয় সামহুয়ার ইন ব্লগের সকল ব্লগার ,পাঠক, ক্যাচাল বাজ ,এবং সেলেব্রেটি দের জন্য রইল ঈদ শুভেচ্ছা ~~ ঈদ মোবারক

" সাম্যের গান গাই আমার চক্ষে পুরুষ রমণী কোন ভেদাভেদ নাই " একজন মানুষ হিসেবে নজরুল জন্মালেন ,এবং মারা ও গেলেন । কিন্তু জন্ম মৃত্যুর মাঝে নিজের সৃজনশীলতা দিয়ে আমাদের মাঝে অমর হয়ে রইলেন ... "সেইজন্য একজন কাজী নজরুল ইসলাম একজন কাজী নজরুল ইসলাম ই । মানবতার কবি , মানুষের কবি তার সাহিত্যর বজ্র বিদ্যুৎ নিয়ে উড়ে বাংলা সাহিত্যের আকাশ জুড়ে বসলেন । কবির সৃজনশীল জীবনের সময়সীমা স্বল্পকালীন হলেও অনেকবেশি বিচিত্র , তাঁর ব্যাক্তি জীবন ও কর্মজীবন এর বেলায় ও আমরা সেটাই দেখি ।

একাধারে সাম্যের কবি , মানবতার , প্রেমের ,দ্রোহের বিদ্রোহের কবি তিনি । আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম । বাংলার ,বাঙ্গালীর জাতীয়তাবাদী একজন মানুষের মানবিক সত্ত্বা কেমন হতে পারে ,তা নজরুল আমাদের দেখিয়েছেন । কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর জীবন ও সাহিত্যর ছবি সহ কাল নির্দেশিকা । ১৮৯৯- - - ২৪শে মে (১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬) বুধবার কাজী নজরুল ইসলাম এর জন্ম।

বর্ধমান জেলার আসানসোল মুহকুমার তৎকালীন রাণীগঞ্জ থানার অন্তর্ভুক্ত চুরুলিয়া গ্রামের ঐতিহ্যমণ্ডিত কাজী পরিবারের এই কুটিরে কাজী নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেন । ১৯০৮--- ২০শে মার্চ নজরুল এর পিতা কাজী ফকির আহমেদ এর মৃত্যু । কিশোর নজরুল । ১৯১০- - -আর্থিক অভাবে শিক্ষা জীবন বিঘ্নিত - মসজিদের ইমামতি ,মাজারের খাদেমগিরি ইত্যাদি কাজে জীবিকা নির্বাহ । ১৯১১-১৯১২-- শিয়ারসোল রাজ হাই স্কুলে ভর্তি ও ঐ স্কুল ত্যাগ মাথরুন নবীন চন্দ্র ইনিস্টিটিউশনে ভর্তি ,দুই বৎসর পাঠ গ্রহন ,কবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক্ কে শিক্ষক রুপে লাভ ।

শিয়ারসোল রাজহাই স্কুল এ সামান্য কিছু দিন পড়াশুনা করেছিলেন । ১৯১৩-- -আসানসোলে রুটির দোকানে চাকরী পুলিশ ইনিস্পেক্টর কাজী রফিজ উল্লাহ্‌র সাথে পরিচয় । আসানসোল এর সেই রুটির দোকান । রফিজউল্লাহ দারোগার পত্নী শামসুন্ননেসা খানম । ১৯১৪--- ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল থানার দরিরামপুর হাই স্কুল এ ৭ম শ্রেণীতে অধ্যায়ন ।

১৯১৭-- - ৪৯ নং বাঙালী পল্টন এ যোগদান । ১৯১৯ --- লেখক রুপে নজরুল এর আত্ম প্রকাশ " বাউন্ডেলের আত্ম কাহিনী " ১৩২৬ এর জ্যৈষ্ঠ সংখ্যা মাসিক "সাওগাত" এই বছরে প্রথম কবিতা " মুক্তি " প্রকাশ , বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য পত্রিকা ,শ্রাবন (১৩২৬) সংখ্যা । নজরুল তখন করাচি সেনা বাহিনী তে কর্মরত । ১৯২০ --- করাচি থেকে কলকাতায় আগমন , বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সমিতির অফিসে মুজাফফর আহমেদ এর সংগে বসবাস শুরু । এপ্রিল (বৈশাখ ১৩২৭) থেকে " মোসলেম ভারত" পত্রিকায় " বাঁধনহারা " উপন্যাস ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ শুরু, জুলাই থেকে মুজাফফর আহমেদ সংগে নজরুল " দৈনিক নবযুগ "পত্রিকা সম্পাদনার কাজে নিযুক্ত ।

মুজাফফর আহমেদ এর সংগে নজরুল । ১৯২১--- আলী আকবর খান এর সংগে কুমিল্লা গমন । সৈয়দা খাতুন এর সাথে প্রনয় বিবাহ ১৮ জুন (৩রা আষাঢ় ,১৩২৩) সৈয়দা খাতুনের নজরুল এর দেয়া নাম " নার্গিস " । নার্গিস পরিবার এর সাথে কোন বিষয় এ নজরুল এর বিরোধ এবং ৪ঠা আষাঢ় ভোরে নজরুল এর দৌলতপুর ত্যাগ ,অক্টোবর এ ডঃ মুহাম্মদ শহিদুল্লার সাথে নজরুল এর শান্তিনিকেতনে গমন ও রবীন্দ্রনাথ এর সাথে প্রথম সাক্ষাৎ , ডিসেম্বারের শেষ সপ্তাহে " বিদ্রোহী " রচনা । নার্গিস পরিণত বয়সে ১৯২২-- ৬ই জানুয়ারি সাপ্তাহিক বিজলী তে " বিদ্রোহী " প্রকাশ ১৩২৬ এর কার্তিক সংখ্যা ।

" মোসলেম ভারত " এ একই সাথে । মার্চ এ প্রথম ক্যাব গ্রন্থ " ব্যাথার দান প্রকাশ । ২৬ শে সেপ্টেম্বার " ধুমকেতু " তে কবির আনন্দময়ীর আগমনে এবং ১৩ অক্টবার ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতার দাবী প্রকাশ । ২৫ অক্টবার অগ্নিবীণা প্রকাশিত। ৮ই নভেম্বার রাজদ্রোহের অপরাধে নজরুল এর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরওয়ানা জারী ২৩শে নভেম্বার কুমিল্লায় নজরুল গ্রেফতার ।

১৯২৩--- ৭ই জানুয়ারী " রাজবন্দীর জবানবন্দী " রচনা ১৬ জানুয়ারী নজরুল এক বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত ২২ শে ফেব্রুয়ারী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর গীতিনাট্য " বসন্ত" নজরুল এর নামে উৎসর্গিত । এপ্রিলে রাজনৈতিক বন্দীদের উপর জুলুম এর প্রতিবাদ এ নজরুল এর অনশন ৩৯দিন অনশন ভঙ্গ । ডিসেম্বার এ নজরুল এর মুক্তিলাভ । ১৯২৪ --- সালে আশালতা সেন গুপ্তা র সাথে বিবাহ বন্ধনে এবং হুগলীতে ঘর সংসার শুরু । প্রমীলা নজরুল এর বিয়ের বেনারসি।

প্রথম পুত্র আজাদ কামালেরজন্ম ও আকিকা উৎসব । কিছুদিন পর এই সন্তান এর মৃত্যু । বিষের বাঁশি ও "ভাঙ্গার গান " প্রকাশিত। এবং ব্রিটিশ সরকার দ্বারা নিষিদ্ধ ঘোষণা । ১৯২৫--- ফরিদপুর কংগ্রেস এ গান্ধী জির সাথে সাক্ষাৎ ।

চিত্তরঞ্জন এর মৃত্যু তে অর্ঘ্য চিত্তনামা প্রকাশ । ১০ই নভেম্বার ' The Labour Swaraj Party of the Indian National Congress " গঠিত হয় । ঐ পার্টির ইস্তেহার নজরুল ঘোষিত ও প্রকাশিত । লাঙল পত্রিকা প্রকাশ এবং সাম্যবাদী কবিতাগুচ্ছ প্রকাশিত । ১৯২৬--- কৃষ্ণ নগরে বসবাস শুরু , কেন্দ্রীয় আইনসভার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং পরজয়।

সেপ্টেম্বার এ কবির দ্বিতীয় পুত্র বুলবুল (অরিন্দম খালেদ) এর জন্ম। কৃষ্ণ নগর কটেজ এর সামনে , নজরুল এর কোলে বুলবুল , সেবিকা , শ্বাশুরি গিরিবালা দেবী এবং প্রমীলা । প্রথম গজল রচনা । বাগিচায় বুলবুলি তুই দিসনে আজি দোল । প্রমিলার র কোলে বুলবুল ।

১৯২৭--- মুসলিম সাহিত্য সমাজের অধিবেশন এ যোগদান ও ভাষণ প্রদান । এই বছর ই আবুল কালাম সামসুদ্দীন এর নজরুলকে যুগ প্রবর্তক কবি " বলে অভিহিত করন। ডিসেম্বার এ " বড়র পিরীতি বালির বাধ" প্রবন্ধ প্রকাশ । বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সম্মেলনের অনুষ্ঠানে নজরুল । ১৯২৮--- সাওগাত পত্রিকায় ইব্রাহিম খাঁ র পত্রের উত্তরে নজরুল এর বক্তব্য প্রকাশ ।

ফজিলাতুন্নেসা র সাথে প্রথম পরিচয় ও অনুরাগ । শরৎ চন্দ্রের সংবর্ধনায় নজরুল এর গান রচনা । সাওগাত এ "নজরুল ই স্থান" কলম প্রবর্তিত । এই বিদুষী মহিলার সাথে পরিচয় হবার পর ,উনার জন্য নজরুল গান লিখেন । ১৯২৯-- - ৯ই অক্টোবর তৃতীয় পুত্র সব্যসাচীর জন্ম ।

১৫ ই ডিসেম্বার ,জাতীর পক্ষ হতে সম্বর্ধনা জ্ঞাপন । ১৯৩০--- পুত্র বুলবুল এর মৃত্যু , প্রলয় শিখা ও চন্দ্রবিন্দু সরকার দ্বারা নিষিদ্ধ । পুত্র বুলবুল ১৯৩১--- ম্যাডান থিয়েটার এর সুর ভাণ্ডারী নিযুক্ত ১৯শে ডিসেম্বার কলকাতার রঙ্গমঞ্চে " আলেয়া ' প্রদর্শিত । ২৪শে ডিসেম্বার কনিষ্ঠ পুত্র অনিরুদ্ধের জন্ম। পুত্র সানি ও নিনি , সব্যসাচী ও অনিরুদ্ধ ।

পুত্র কে লেখা কবির চিঠি ১৯৩২--- আগস্টে স্বদেশী মেগাফোন কোম্পানি র সাথে যুক্ত। পূজার গান রিলিজ অনুষ্ঠানে " মনে পরে আজ কোন জনমে " ১৯৩৩ --- ধ্রুব চলচিত্রের জন্য গান রচনা , এবং নারদ এর ভুমিকায় অভিনয় । প্রতিভা বসু র সাথে গান নিয়ে আলাপ। ১৯৩৩--- ধ্রুব চলচিত্রর মুক্তি। ১৯৩৬--- ফরিদপুর এ মুসলিম ছত্র পরিষদ এর সম্মেলন এ সভাপতিত্ব এবং অভিভাষণ দান ।

১৯৩৮---- কলকাতা বেতার এ " হারামনি , নবরাগ , মালিকা ,এই অনুষ্ঠান সমূহ নজরুল পরিচালিত। বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সম্মেলন এ যোগদান । প্রমীলা দেবী পক্ষাঘাতে আক্রান্ত । ১৯৩৯--- সাপুড়ে ছায়াচিত্রের কাহিনী ও গান রচনা। ১৯৪১--- যতীন্দ্র মোহন বাগচির সভাপতিত্তে কলকাতায় মহাসমারোহে জন্মদিবস উদযাপিত।

৭ই আগস্ট রবীন্দ্রনাথ এর মৃত্যুর পরপরই কলকাতা বেতার কেন্দ্রে " রবিহারা ' নামে কবিতা আবৃত্তি । নবযুগ পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহন। ১৯৪২--- সাল এর ১০ই জুলাই কবি অসুস্থ হয়ে পরেন। ৭ই অক্টোবর কলকাতার লুম্বিনি পার্ক হসপিটাল এ চিকিৎসা ব্যর্থ । অসুস্থ অবস্থায় কবির কিছু অসংলগ্ন লেখা ।

১৯৪৫--- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালইয়ের জাগত্তরিনী স্বর্ণ পদক জাগোত্তরোণী স্বর্ণ পদক। ১৯৫২--- রাঁচি তে প্রেরন । নজরুল এর গাড়ী রাঁচির বাড়ির সামনে। ১৯৫৩--- কবিকে লন্ডন প্রেরন লন্ডনে সারে তে চিকিৎসা রত নজরুল। ১৯৬০--- ভারত সরকারের " পদ্মভূষণ" প্রদান ।

পদ্ম ভূষণ পদক । ১৯৬২--- প্রমীলার মৃত্যু । দুই ভাত্র বধূর সাথে নজরুল । ১৯৬৭---- রাশিয়ান ভাষায় অনুদিত নজরুল রচনা প্রকাশ। ১৯৭২---- স্বাধীন বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী রাস্ট গঠন এর পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রাহমান ভারত সফরে কলকাতায় এসে ভারত সরকারের কাছে আবেদন রাখেন স্বাধীন বাংলাদেশে কবির জন্মদিন পালন করার, ২৪ শে মে বাংলাদশ এ আনীত।

ঢাকায় আসবার পূর্বে আব্বাস উদ্দিন এর চিঠি প্রমীলা নজরুল কে । বিমানে আগমন। বিমানবন্দরে মানুষের ঢল ২৫শে মে ৭৩ তম জন্মজয়ন্তী পালিত হয় ফিরোজা বেগম গান শোনাচ্ছেন কবি কে ঢাকায় কবিকে দেখতে এসেছেন বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গবন্ধু পত্নী । ১৯৭৫--- কবিকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলরের ডি-লিট উপাধি প্রদান পেনশন চেক প্রদান ঢাকায় কবিকে দেখতে এসেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রাহমান এবং বঙ্গবন্ধু পত্নী । ১৯৭৫--- কবিকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলরের ডি-লিট উপাধি প্রদান।

১৯৭৬---- সালে জানুয়ারী মাসে কবিকে বাংলাদেশে সরকার বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করেন । ২১ ফেব্রুয়ারিতে ২১ শে পদকে ভূষিত করা হয়। ২৪শে মে তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান এবং পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রাহমান কবি নজরুল কে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্মি ক্রেস্ট উপহার দেন ,এবং নজরুল এর চল চল চল সঙ্গীত টিকে বাংলাদেশের রন সঙ্গীত হিসেবে ঘোষণা করেন। ২৯শে আগস্ট সকাল ১০টা ১০ মিনিটে কবি পিজি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন অন্তিম শয়নে নজরুল । ।

মোনাজাত করছেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রাহমান । কবির গানের ভাষায় বলে যাওয়া ইচ্ছা অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে কবি কে সমাহিত করা হয়। শিল্পাচার্য জয়নুল এবং মকবুল ফিদা হুসাইন এর তুলিতে নজরুল। কবির কিছু ব্যাক্তিগত জিনিস কোথা সে শিক্ষা আল্লাহ ছাড়া ত্রিভুবনে ভয় করিত না যারা । কবির কুরআন শরীফ ।

কল্যাণীর ভাষায় নজরুল এর শারীরিক উপস্থিতি ছিল বাংলাভাষী দের কাছে প্রেরণার উৎস । তার চলে যাওয়া দুই বাংলা শোকের সাগরে ভেসেছিল । কেননা তিনি ছিলেন আমাদের চেতনা তে ছিলেন আমাদের প্রানের কবি । তিনি দেখিয়ে দিয়ে গেছেন উত্তরন এর পথ যতই কঠিন হোক না কেন , চেস্টা , সাধনা আর প্রতিভায় জীবনের চরাই উৎরাই পেরিয়ে ঠিক আসাধারন হয়ে উঠা সম্ভব । লেখা ও ছবি কৃতজ্ঞতা বাংলা পিডিয়া কল্যাণী কাজী লিখিত নজরুল ,দা পোয়েট রিমেম্বারড গুগুল সার্চ ।

আমার দেখা সামু তে ৩৭ তম মৃত্যু বার্ষিকী তে নজরুল বিষয়ক অন্যান্য পোস্ট, আরও থাকলে প্লীজ লিংক দিতে পারেন। Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link Click This Link

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.