আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কোনটা সত্যি!!! কোনটা মিথ্যা!!!!



আমরা সবাই কমবেশী জানি আমাদের মাননীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর ঘটনা। কিন্তু আজ একি কথা উনার মূখে????? পদত্যাগের গুঞ্জনের বিষয়ে বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, "যা এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করে না। তা বাস্তবায়িত হবে কীভাবে?" সূত্র: বিডিনিউজ, ৪-৬-০৯ তবে এর পূর্বে সারা বাংলাদেশে এতগুলো জাতীয় দৈনিক এই খবর কিভাবে প্রকাশ করলো? তারা যদি তথ্য ভিত্তিক হয়ে থাকে তাহলে কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যা???? এদিকে আজকের প্রথম আলো রিপোর্টের অংশ বিশেষ.. দেখূন ""গতকাল সন্ধ্যার পর সোহেল তাজের পদত্যাগ ঘিরে নাটক জমে ওঠে। স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন সন্ধ্যা ছয়টায় মান ভাঙাতে সোহেল তাজের মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে যান। ঘন্টাখানেক বোঝানোর পরও তাঁরা ব্যর্থ হন।

এরপর দুই মন্ত্রী তাঁকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন যমুনায় যান। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সৈয়দ আশরাফ ও সাহারা খাতুন সন্ধ্যা সাতটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত সোহেল তাজের সঙ্গে কথা বলেন। তারপরও সোহেল তাজ পদত্যাগের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন। একপর্যায়ে রাত সাড়ে নয়টায় সোহেল তাজ একাই যমুনা ত্যাগ করেন। এরপর রাত ১০টায় সৈয়দ আশরাফও যমুনা ছেড়ে যান।

রাত সাড়ে ১০টায় সোহেল তাজের নির্বাচনী এলাকা গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আসগর রশীদ খান, সাধারণ সম্পাদক ও কাপাসিয়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান রুহুল আমিন, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক আমানত হোসেন খান, কাপাসিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন মোল্লা এবং গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আনিছুর রহমান মিন্টো রোডে সোহেল তাজের বাসায় গিয়ে তাঁকে পদত্যাগপত্র প্রত্যাহারের চাপ দেন। পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার না করলে তাঁরা বাসা ছেড়ে না যাওয়ার ঘোষণা দেন। তাঁদের একজন আমানত হোসেন খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা সোহেল তাজকে কাল (আজ) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কাজে যোগ দিতে বলি। তিনি অস্বীকৃতি জানান। একপর্যায়ে পরিষ্কার জানিয়ে দিই, কাজে যোগ না দিলে তাঁর বাসা ছেড়ে যাব না।

রাতেই কাপাসিয়া থেকে হাজার হাজার লোক এনে বাসায় অবস্থান করব। একপর্যায়ে তিনি আমাদের কাছে ১০ মিনিট সময় চান। অন্য একটি কক্ষ থেকে ভেবে ১০ মিনিট পর এসে তিনি রাত পৌনে ১১টায় আমাদের জানান, বৃহস্পতিবার তিনি কাজে যোগ দেবেন। তখন তাঁকে সেটা গণমাধ্যমে জানাতে বললে রুহুল আমিন তা জানানোর দায়িত্ব দেন। ’ পরে রুহুল আমিন সাংবাদিকদের জানান, সোহেল তাজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মেনে আজ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যাবেন।

সূত্রমতে, সোহেল তাজ গত রোববার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পদত্যাগপত্র পেশ করেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ গ্রহণ না করে তাঁকে ছুটি দেন। "" এখন প্রশ্ন যা এক্সিষ্ট করে না তা সাংবাদিকরা লিখলেন কিভাবে??? আর সাংবাদিকদের লেখনি যদি তথ্যভিত্তিক হয় তবে উনার বক্তব্য কি ইংগিত করে???

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.