আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঘাপটি মেরে থাকা ওদের চিনে নিন

কিছুদিন ধরে তাদের মন খারাপ। তাদের কিছুই ভাল লাগে না। যেদিন কাদের মোল্লা কে যাবত-জীবন কারাদণ্ড দেয়া হল সেদিন থেকেই তাদের উচ্চকণ্ঠ এ জাগরিত। এক কথায় বলতে গেলে তাদের মুখোস খুলে গেছে। প্রজন্ম চত্তর এর আন্দোলন, লুকিয়ে অথবা ঘাপটি মেরে থাকা নব্য শিবির,তাদের দোসর অথবা তাদের যারা লুকিয়ে সাপোর্ট করে তাদের মুখোস খুলে দিয়েছে।

কিন্তু কিভাবে এদের চিনহিত করবেন ???? তাদের কথার মাধ্যমে। অর্থাৎ তাদের আচরণ তাদের অন্ত-নিহিত মনোভাব কে প্রকাশ করে দিচ্ছে। যেমন: ১. প্রজন্ম চত্তর এর আন্দোলন বর্তমান সরকারের একটি সফল নাটক। এর সাথে সাধারণ মানুষের কোন সম্পর্ক নেই। ২. সরকার পদ্মা সেতু ইস্যু ঢাকার জন্য ইচ্ছাকৃত ভাবে এ নাটক সৃষ্টি করেছে।

৩. মাত্র গুটিকয়েক লোক আছে প্রজন্ম চত্তর এ। এর থেকে অনেক বেশি লোক জামায়েত-শিবির এর ছোট কোন মিছিলেও হয়। ৪. এটি কোন আন্দোলন নয়, এটি একটি entertainment শো। সবাই মজা দেখবার জন্য যাচ্ছে সেখানে। নেচে গেয়ে মজা করে।

যতসব গাধা কোথাকার। ৫. মেয়েরা সারারাত জেগে বসে থাকে। কি নাফরমানী কাজ। মেয়ে দেখার জন্য কিছু eve teaser ওখানে জমা হয়েছে। ৬. অধিকাংশ লোক ভাড়া করা।

টাকা পয়সা দিয়ে লোক এনেছে। আমার অফিস থেকে ২০ জনকে আনা হয়েছে। টাকা দিয়ে। আমাকেও বলেছিল, “ I said no.” ৭. যে ছেলেরা সেখানে গিয়েছে তারা সবাই চরিত্রহীন। ভিড়ের সুযোগে তারা নোংরামি করছে।

ছিঃ ছিঃ ছিঃ ৮. ওঁই খানে গেলে কেও আর মুসলিম থাকবে নে। সবাই হিন্দু হয়ে যাবে। গান, পথ নাটক, শ্লোগান এসব তো হিন্দুয়ানীর লক্ষণ। ৯. যত আন্দোলনই কর, শেষ পর্যন্ত লাভের গুঁড় সরকার ই খাবে। তুমরা কিছুই পাবে না।

প্রিয় ব্লগার গন, এভাবে সাগু/শিবির/জামায়াত দের identify করতে পারেন। কারণ এরা ঘাপটি মেরে আছে। ছলে বলে কৌশলে। এদের প্রতিহত করুন। সামাজিক ভাবে, অর্থনৈতিক ভাবে, রাজনৈতিক ভাবে কিংবা অন্তরাত্মা দিয়ে।

আর “জয় বাংলা” কোন দলের শ্লোগান নয়, এটি দেশ ও দশের শ্লোগান। তাই বলুনঃ জয় বাংলা।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।