প্রধানমন্ত্রী গাইড করতে শুরু করেছেন। (আন্দোলনরত ছাত্রসমাজের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, তারা যেন লেখাপড়া চালিয়ে যায়। দৈনন্দিন কাজকর্ম ঠিকভাবে করে। তার পাশাপাশি আন্দোলন চলতে পারে। সে জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে নেওয়া যেতে পারে।
) এবার দালালদের মুখোশ উন্মোচিত হতে শুরু করবে। তারা বলবে শাহবাগ মোড় ছেড়ে দিতে। আন্দোলনকে ধারহীন তলোয়ার বানিয়ে দেয়ার জন্যে এরা চাইবে ভেতরের দিকে সরে যেতে, হয়তো শহীদ মিনারে। ব্লগার ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ফোরামে চিহ্নিত আওয়ামী দালাল রয়েছে। এদের ঠেকাতে পারার ওপরই আন্দোলনের ভবিষ্যত নির্ভর করছে।
২০০২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্যাতন বিরোধী আন্দোলনেও আমরা দেখেছি পুলিশ মারমুখি হয়ে ওঠার সাথেসাথে একটি অংশকে রোকেয়া হলের সামনের ঘোষিত ’মুক্তাঞ্চল’ থেকে পাততাড়ি গুটিয়ে তড়িঘড়ি শহীদ মিনারে চলে যেতে। ২০০৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপর সেনাবাহিনীর হামলার পর শুরু হওয়া বিক্ষোভেও কয়েকটি সংগঠনকে দেখেছি সাধারণ বিক্ষোভকারীদের সাথে বেঈমানি করে আন্দোলনে ফাটল ধরাতে।
পারি বা না পারি, বেঈমানদের প্রতিহত করবার চর্চাটাই নাহয় গড়ে উঠুক শাহবাগে! ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।