আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দ্বান্দিক ভাবনা বিষয়ক আজাইরা প্যাঁচাল-৩৪



জন্মদিনটায় জন্ম নেয়া ছাড়া আর কিইবা হয় বা হয়েছে...? এই দিনে কি মানুষের ক্ষুধা লাগেনা বা সব ইচ্ছা এম্নিতেই পূরণ হয়ে যায়... তা'তো হয়না। আর দশটা সাধারন দিনের সাথে খুব একটা পার্থক্য নেই। গুটি কয়েক শকুন বাদে সবার সেই একই মানবিক টানা-পোড়েন, একই দৌড়-ঝাঁপ... তাই ভাবতে হয়, যদিও কোন মতেই মহান দিবস নয় তবু নিজ জন্মদিনে কেন সবার এত ফূর্তি ফূর্তি ভাব আসে...? হা-হুতাশের নাগপাশে জড়ানো এই সময়ে এ ফূর্তির উৎস কি...? অবশ্য যারা আজও সময় চেনেনি, বলবে এমন কি কেউ এখনো আছে...! নিশ্চয়ই আছে, সেই সব সময়হীন জগৎ'র বাসিন্দাদের কাছে কি এই জন্মদিনের কোন আলাদা তাৎপর্য থাকে... কাছে পেলে জিজ্ঞেস করতে হবে। বুঝিনা এই দিনটাকে এত বিশেষ ভাবার কি আছে এই দিন না আসলেও আসতেই হত দু'এক দিন আগে পড়ে সৃষ্টির লীলায় সমর্পিত আত্মার এছাড়া আর গতি কি...? বোধকরি, পূর্ব পুরুষগন তারিখ আবিস্কারের পর জীবকূলে শ্রেষ্ঠত্ব ফলানোর আরেকটি শক্তিশালী আগ্নেয়াস্ত্র পেয়ে এই 'জন্মদিন' জাতীয় বারুদ ঠেসেছিল এর ম্যাগজিনে... এ হয়ত ঐ ফূর্তির কারন বা হাজারো বর্ষ পুরনো ফূর্তির প্রেতাত্মা যারা আনন্দে মেতে ছিল সময় আবিস্কারে..,

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.