দেশের বিশিষ্ট প্রকৌশলীরা বলেছেন, সিমেন্টের তৈরি ইটই পরিবেশবান্ধব। তাদের অভিমত, প্রচলিত ইট তৈরিতে দেশের বিপুল পরিমাণ উর্বর জমি নষ্ট হচ্ছে। এতে ফসল ফলানোর ক্ষেত্রে সংকট তৈরি হচ্ছে। ইট পোড়ানোর ফলে সৃষ্ট কালো ধোঁয়ায় পরিবেশে বাড়ছে বিষ। এ জন্য পরিবেশসচেতন সবাইকে এখনই সিমেন্টের তৈরি ইট ব্যবহারে গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বনামধন্য প্রকৌশলীরা। গতকাল সন্ধ্যায় বসুন্ধরা সিমেন্ট ও ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইইবি) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বক্তারা এ আহ্বান জানান। আইইবি সম্মেলন কক্ষে 'প্রচলিত ইট ও সিমেন্টের তৈরি 'হলো ব্রিক'-এর বৈশিষ্ট্য ও পার্থক্য এবং কংক্রিটের ব্রিক এগ্রিগেটস ও স্টোন এগ্রিগেটস-এর বৈশিষ্ট্য ও পার্থক্য' শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন জিবি গ্রুপের চেয়ারম্যান ড. ইঞ্জিনিয়ার আর এ গনি। আইইবির সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের চেয়ারম্যান ড. ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন আইইবি সভাপতি ড. ইঞ্জিনিয়ার এম. শামীম জেড বসুনিয়া, বসুন্ধরা গ্রুপের চিফ মার্কেটিং প্রমোশন অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম হেলালী, আইইবির মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার মিঞা মোহাম্মদ কাইয়ূম, আইইবির সচিব ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ জাকির হোসেন, বসুন্ধরা গ্রুপের ম্যানেজার (টেকনিক্যাল সাপোর্ট) ইঞ্জিনিয়ার সরোজ কুমার বড়ুয়া, পরিবেশ অধিদফতরের যুগ্ম-সচিব ড. সুলতান আহমেদ প্রমুখ। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বুয়েটের পুরঃকৌশল বিভাগের প্রফেসর ড. সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ। মো. সাইফুল ইসলাম হেলালী বলেন, ২০১৫ সালের মধ্যে বসুন্ধরার সিমেন্ট মার্কেটের শীর্ষস্থান দখল করবে। বসুন্ধরা পেপার, বসুন্ধরা টিস্যু, বসুন্ধরা এলপি গ্যাস ও বসুন্ধরা সিমেন্টসহ বসুন্ধরার সব পণ্যই আন্তর্জাতিক মানসম্মত।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।