যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
দূর্নীতি বিরোধী বিরাট হৈ হৈ রৈ রৈ করে সরকার অনেককে গ্রেফতার করলো। খালেদা আর হাসিনাকে গ্রেফতার করার পর মামলা করলো।
অনেকের হিসাবে ৫ লাখ টাকা গড়মিলের জন্যে জেল হলো।
কিন্ন্তু যুদ্ধাপরাধী - বুদ্ধিজীবি নিধনকারী জামাতের নেতার বিরুদ্ধে মামলা করার পরও তাকে গ্রেফতার করতে সরকার দ্বিধান্বিত ছিলো।
সদরঘাটের কোর্ট থেকে শাহবাগের থানায় ওয়ারেন্ট আসতে লাগলো তিনদিন।
পুলিশ নাগের ডগা দিয়ে হাইকোর্টে গেল - পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করলো।
অবেশেষ গ্রেফতার হলেও জামাই আদরে পিজিতে রাখা হলো -
এখন হাইকোর্টের একটা বেঞ্চ তাকে জামিন দিলো।
যদিও এর নামে আরেকটা মামলা আছে - কিন্তু সরকার সে্ িদিকে চোখ বন্ধ করে রাখলো।
দূর্নীতি দমন কমিশন সেই রায়ের বিরুদ্ধে আপীল বিভাগে কেন গেল না - এই প্রশ্নের জবাব কি হেলিকাপ্টার প্রেমিক জেনারেল হাসান মশহুদ দিতে পারবেন?
এই সরকার আসলে কার কথায় চলে - এদের দড়িটা কোথায় বাধা?
দূর্নীতি দমনে নামে এই সরকারে কার্যকলাপের নৈতিকতা এখনও অবশিষ্ট আছে।
যখন জামাতের প্রসংগ আসে - তখনই সরকার লজ্জাবতী লতার মতো নুইয়ে যায় - ঘটনাটা কি?
ছাগলের মালিকটা আসলে কে?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।