আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একটা ছোট্ট প্রশ্ন ....

যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথিত বিরোধীতার জন্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা থেকে উদ্ধৃতি দেওয়া কয়েকজনকে দেখলাম ডঃ আনোয়ার হোসনের উপর রেগে গেছেন। যদি ধরে নেই যে, ঘটনা সত্য আর কারো কারো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি অগাধ ভালবাসার টানে ( যদি জানা মতে লেখক নিজে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার মতো ছাত্র ছিলেন না) এই রাগ যৌক্তিক। একটা বিরাট বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মের বিরোধীতা অবশ্যই রাগ হওয়ার মতো ঘটনাই বটে। এটা একটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রেমের বিষয়। এখন প্রশ্ন আসে - যারা পুরো বাংলাদেশটার জন্মের বিরোধীতা করেছিলো ১৯৭১ সালে - তাদের যদি ঘৃণা করা হয় - তাহলে উপরের বর্নিত যুক্তিতে সেইটা অবশ্য কর্তব্যের পর্যায়ে পড়ে। কারন - দেশের ভিতরে বিশ্ববিদ্যালয় একটা প্রতিষ্টান মাত্র - এই বিবেচনায় সেই ঘৃনার উচ্চতা হওয়া উচিত হিমালয় সমান। দেশপ্রেমিক যে কেউ দেশের জন্মের বিরোধীতাকারীদের ঘৃনা না করে থাকতে পারেন না। কিন্তু কেন যেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথিত এই অভিযোগকারীগন বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতাকারী যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজম আর নিজামীকেই তাদের নেতা মানেন। একই বিষয়ে দুই হিসাবের কারন কি? (এই বিষয়ে কি কোন অভিযোগকারী কিছু বলবেন)
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.