আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চিনে রাখুন জামাতী প্রতিষ্ঠান - রক্তে এইডসের মত বিষ ঢুকানো জায়াগা ও ব্যক্তিগুলো

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

জামাত-শিবির অর্থাৎ যুদ্ধাপরাধীদের যতদিন পর্যন্ত বিচার না হবে আসুন আমরা যার যার অবস্থান থেকে এই সব কুকুরদের প্রতিহত করি। আর তাদের প্রতিহত করতে সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হচ্ছে ওদের অর্থর উৎসগুলো বন্ধ করে দেওয়া। সৌদি আরব ও পাকিস্তান থেকে তারা আর আগের মতো অর্থ পায় না বলেই শুনেছি। কিন্তু দেশের মধ্যেই তাদের অর্থ আয়ের উৎস অনেক বেড়ে গেছে। সুতরাং জামাত-শিবির প্রতিহত করতে আসুন সেই সব উৎস বন্ধ করে দেই।

আসুন দেখে নিই কাদের কাদের আমরা বয়কট করবো, প্রতিহত করবোঃ ১। ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড-এই ব্যাংকটির মূল কাজ হচ্ছে জামাত-শিবির যারা করে তাদের ঋণসহ নানা ধরণের আর্থিক সুবিধা দেওয়া। অথচ ইসলামের নাম ভাঙ্গিয়ে ওরা আমানত নেয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছ থেকে। শায়েখ রহমান ও বাংলা ভাইদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার অভিযোগে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের জরিমানা করেছিল। ২।

ইবনে সিনা ট্রাস্ট-জামাতের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান। এখান থেকে আয়ের বড় অংশ আসে। এই ট্রাস্টের নামে আছে হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ওষুধ কোম্পানি। কর্মীদের লালন-পালন করার আরেক প্রতিষ্ঠান ৩। নয়া দিগন্ত-সংগ্রাম তাদের দলীয় পত্রিকা হলেও তাদের মূল পত্রিকা এখন এটাই।

এর মাধ্যমে তারা সাধারণ মানুষের মধ্যে যেতে চাচ্ছে। অর্থের যেহেতু অভাব নেই তাই কম দামে পত্রিকা বিক্রি করতেও তাদের সমস্যা নেই। এখন আসছে দিগন্ত টেলিভিশন। ৪। মীর কাশেম আলী-আর্থিক দিক থেকে জামাতের মূল লোক।

নয়া দিগন্তের চেয়ারম্যান। জামাতের আর্থিক দিকটি তারই হাতে। এক সময় মহানগর জামাত আমীর ছিল, এখন এমন ভাব করে যে সে জামাত করে না। কেয়ারি গ্রুপ তারই। এই গ্রুপে আছে রিয়েল এস্টেট, শপিং কমপ্লেক্স ও কেয়ারি সিন্দাবাদ নামের একটি ফেরি জাহাজ।

৫। শাহ আবদুল হান্নান-সচিব ছিলো। সরকারি চাকরি অবস্থাতেই প্রকাশ্যে জামাত করতো। সেই এখন জামাতের অন্যতম তাত্বিক। ৬।

ব্যারিষ্টার আবদুর রাজ্জাক-জামাতের আরেক তাত্বিক। আন্তর্জাতিক যোগাযোগ সেই বজায় রাখে এখন। বর্তমান সরকারের অন্যতম সংযোগ সে ৭। অধ্যাপক শমশের আলী-জামাতের আরেক তাত্বিক। সরকারের সঙ্গে জামাতের আরেকজন সংযোগ।

উপদষ্টা পরিবর্তন হলে অথবা পরামর্শক নিয়োগ দেওয়া হলে যারা হবেন তার তালিকায় আছে শমশের আলীর নাম। ৮। ইন্টারন্যাশন্যাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চট্টগ্রাম-এটাও জামাতিদে। এইটাও বর্জন করুন। ৯।

এশিয়ান ইউনিভার্সিটিঃ প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির সার্টিফিকেট জালিয়াতী তারাই শুরু করেছে সর্বপ্রথম। ১০। সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ১১। মানারত ইউনিভার্সিটি ও স্কুলঃ শুনেছি জাতীয় সংগীত গাওয়ার জন্য কোন এক ছাত্রীকে শাস্তি দেয়া হয়েছিল। এবং চাপ প্রয়োগ করে মেয়ে শিশুদের হেজাব পড়ানো হয়।

১২। সাইমুম শিল্পী গোষ্ঠীঃ বাংলা সিনেমার অশ্লীল গানের সুর নকল করে ইসলামী সংগীত উপস্থাপন করে। ওয়াক থু! ১৩। ছালছাবিল, পাঞ্জেরী পরিবহনঃ ১৪। দীগন্ত টিভি ও ইসলামিক চ্যানেলঃ রাজাকারী আদর্শ প্রচারযন্ত্র।

এছাড়াও পাড়ার কোন মুদির দোকান বা ছোট্ট লন্ড্রীতে দেখবেন দরিদ্র জামাত-শিবির কর্মীদের ঘাটি। তাদের আর্থিক সাহায্য দিতে দলের পক্ষ থেকেই পাড়ায় পাড়ায় এসব করে দেওয়া হয়। এলাকার খবরাখবর নেওয়ার জন্যও এটা ভাল একটা উপায়। বিশ্বাস না হলে খোঁজ নিয়ে দেখুন এই সব দোকানে সংগ্রাম রাখা হয় কিনা। যেখানেই জামাত-শিবির, রাজাকার দেখবেন সেখানেই আছে যুদ্ধাপরাধের চিন্থ, প্রতিরোধ করুন এইসব কুকুরদের সামাজিক বিস্তৃতি।

মূল লেখাটা আমি সাগরের।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।