রাজনীতি ও অর্থনীতি এই দুই সাপ পরস্পর পরস্পরকে লেজের দিক থেকে অনবরত খেয়ে যাচ্ছে
বাজি ধরে বলতে পারি এই ছবিটা যখন দেখতে শুরু করবেন আপনার মুখে ছোট্ট একটা হাসি চলৈ আসবে। এবার আসুন দ্বিতীয় বাজিটার কথা। আর সেটা হলো ছবি শেষ না হওয়া পর্যন্ত সেই হাসি একবারও মুছে যাবে না।
এক কথায় বলা যায় সুইট একটি মুভি। শীর্ষেন্দুর ভাষায় বলা যায় এতো সুইট যে মনে হবে যে এক্ষুনি পিপড়ায় ধরবে।
নাচে-গানে ভরপুর ছবি মানেই চোখে ভাসে হিন্দি কিছু ছবি। এক সময় হলিউডে এই জাতীয় ছবি খুব হতো। যেমন, ক্যাবারে, সাউন্ড অব মিউজিক, ওয়েস্ট সাইড স্টোরি, মাই ফেয়ার লেডি, উইজার্ড অব অজ ইত্যাদি।
আমার ধারণা সেরা ছবি হলো সিঙ্গিং ইন দ্য রুম। আমার এই ধারণার পে আমি অনেক বড় বড় সমালোচকদের লেখাও সাক্ষী হিসাবে হাজির করতে পারবো।
ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৫২ সালে। বিষয়, নির্বাক যুগ থেকে সবাক যুগে হলিউডি ছবির প্রবেশ। এই বিষয়টিই এতো অসাধারণভাবে প্রকাশ আর কোনো ছবিতেই এতো ভালো ভাবে হয়নি।
শেষ দিকের পরিবেশনা ব্রডওয়ে মেলোডি ব্যালে, আমার চোখে এখনো লেগে আছে। ঈদে যারা ছবি দেখতে চান-দৌঢ় লাগান, কিনে আনুন।
বাজি ধরে বলছি ঠকবেন না। বিফলে মূল্য ফেরত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।