আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মার্কিনিদের চাঁদে অভিযান কি ভাঁওতা ছিল?

বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিস্কার

মার্কিনিদের চাঁদে অভিযান কি ভাঁওতা ছিল? অন্তত কিছু মানুষ তাই মনে করেন। আর এই সন্দেহর আগুনে ঘি ঢেলে দিল ফক্স নেটওয়ার্কের সাড়াজাগানো একটি ডকুমেন্টরী ([ইটালিক]নিচে লিংক দেখুন[/ইটালিক])! সন্দেহবাদীরা বলছেন, স্নায়ু যুদ্ধের সময় রাশিয়ার সাথে প্রতিযোগিতা করতে গিয়েই মার্কিন সরকার বানোয়াট চন্দ্রাভিযানের ফন্দি আটে, যার ফসল নীল আর্মস্ট্রং, এডুইন অলড্রিন আর মাইকেল কলিনসের দুনিয়া কাপানো অ্যাপোলো-11 চন্দ্রযাত্রা। অসংখ্য তথাকথিত ভাঁওতার অন্যতম হল বাতাস বিহীন চাঁদে মার্কিন পতাকা পতপত করে উড়ল কিভাবে, কেন লুনার মডিউল চাঁদে অবতরনের পরও চাঁদের মাটিতে গর্ত হল না। নাসাও চুপচাপ বসে নেই। উত্তর দিয়েছেন তারা, বললেন পতাকা মোটেও ওড়েনি, দেখার ভুল।

আর লুনার মডিউলের ল্যান্ড করার সময় লঘু মহাকর্ষের কারনে রকেটের ধাক্কা কম ছিল তাই গর্ত হবার প্রশ্নই আসে না। ষড়যনত্রতত্ত্বে বিশ্বাসীরা তাতে ছাড়বেন না। তারা আরও অভিযোগ তোলেনঃ 1. কেন লুনার মডিউলের পায়াতে চাদের ধুলো জমেনি, যা রকেটের কারনে হতে পারত 2. কেন চাদের মাটিতে একেক বস্তুর ছায়া একেক রকম যেখানে আলোর উৎস সূর্য কেবল 3. কেন তোলা ছবিতে চাঁদের আকাশে তারা দেখা যায় না 4. কেন অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা খুজে পাওয়া যায় না (নাসা স্বীকার করেছে হারিয়ে গেছে) 5. কেন বিভিন্ন সহানে তোলা ছবির ব্যাক গ্রাউন্ড দেখতে একই রকম (যেন সিনেমার সাজানো সেট) 6. কেন ক্যামেরার ক্রস হেয়ার ঢাকা পড়ে যায় বিভিন্ন বস্তু দিয়ে যা বাস্তবে কখনই সম্ভব না.. 7. কিভাবে নভোচারীরা ভ্যান হেলেন বেলট এর মারাত্বক রেডিয়েশন থেকে বেঁচে গেলেন যেখানে মরন নির্ঘাৎ? অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রীসাম এই ভাওতার গোমর ফাঁক করতে চাওয়ায় তাকে হত্যা করা হয় সুকৌশলে। আবার কেউ কেউ বলেন এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া 51 এর গোপন সুটিং স্পটে, যে কারনে ওখানে সাধারন মানুষের ঢুকবার অনুমতি নেই। এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।

চিন্তিত হলেন? নিচের লিংক গুলো দেখুন। আরও আশ্চর্য হবেন, সন্দেহ নেই.. চন্দ্রাভিযান ভাঁওতাবাজি নিয়ে ফক্স নেটওয়ার্কের বিখ্যাত ডকুমেন্টরী [ইটালিক]Conspiracy Theory: Did We Land On The Moon[/ইটালিক] দেখুন ইউটিউবে: [link|http://www.youtube.com/watch?v=ckr2w5XFJLw&mode=related&search=moon%20hoax|1g ce

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১২ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.