আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নটরডেমের স্মৃতি - এসি দাশ যেদিন ক্ষেপলেন!

সব অভিমান আকাশের চেনা চেনা..

[ইটালিক]হযবরল এর লেখা পড়ে কলেজ জীবনের স্মৃতিগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো। তাই লিখতে বসা। একটু সাবধানে পড়লে ভালো হয়... [/ইটালিক] কলেজে লেখাপড়া একদম করিনি। কম্পিউটার ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ছিলাম। ওই নিয়েই পড়ে থাকতাম।

তবে ক্লাস বাং মারতাম না। সেকেন্ড ইয়ারে কেমেস্ট্রি পড়াতেন এসি দাশ । কর্কশ গলা । বেশ রাশভারি। পড়াতেন ছাদের দিকে তাকিয়ে।

তো একদিন আয়রন ওর থেকে ধাতু আলাদা করার বিষয়ে আলোচনা করছেন, বোঝাচ্ছেন কিভাবে কনভেয়র বেলট এর উপরে গুড়ো করা আয়রন ওর চালিয়ে দিয়ে ইলেকট্রো ম্যাগনেট দিয়ে লোহার অংশ গুলো আলাদা করা হয়। বোর্ডে গিয়ে খুবি অনিচ্ছায় ছবি আকতে লাগলেন। মুস্কিল বাধালেন কনভেয়র আকতে গিয়ে। ছেলেগুলো কেবল বড় হচ্ছে, বৃত্ত দেখলে আর মাথা ঠিক থাকে না। তার উপরে নটরডেম এর "নারী" বিহীন কঠিন জীবন।

ছবি আকা শেষ হতেই গ্রুপ সেভেন জুরে হালকা গুঞ্জন! হঠাৎ একজন বলেই ফেলল, [ইটালিক]একটা ছোট কেন?[/ইটালিক] ব্যাস! গুঞ্জন আরও বেড়ে গেল। এসিদাশ মগ্ন ছিলেন আকায়। গুঞ্জনে ঘুরে তাকালেন। ঠিক ধরতে পারলেন না ঘটনা কি..। তারপর, আবার যখন ঘুরে ইলেকট্রোম্যাগনেট আঁকতে যাবেন তখন মহাশয়ের বোধগম্য হল ছেলেরা কেন উত্তেজিত।

রাগে ফুসে উঠলেন । কিন্তু মিনিট দশেক অস্পষ্ট গজগজানি ছাড়া ভদ্রলোকের কিছুই করার ছিল না..

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।