আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশ পেরেছে, বাংলাদেশ পারবে?

তিন শর বেশি রান তাড়া করে জয়! বাংলাদেশ পারবে?
ইতিহাস বলছে, বাংলাদেশ এর আগে পেরেছে। উদাহরণ অবশ্য একটাই। ২০০৯ সালের আগস্টে জিম্বাবুয়ের বেঁধে দেওয়া ৩১৩ রান তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ। বৃথা গিয়েছিল চার্লস কভেন্ট্রির তখনকার বিশ্ব রেকর্ড ছোঁয়া ১৯৪ রানের ইনিংসটি। বাংলাদেশি ওপেনার তামিম ইকবালের ১৫৪ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস বাংলাদেশকে এনে দিয়েছিল ৪ উইকেটের জয়।



তামিম আজ নেই। তবে আরেক বাংলাদেশি ওপেনার তামিমের কাজটা অনেকখানিই করে দিয়েছেন। মাত্রই আগের ম্যাচে অভিষিক্ত শামসুর রহমান আজ ৯৬ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংসে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন দারুণ এক ভিত্তি। সেই ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়ে বাংলাদেশ গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে কিনা, সেটি এখন নির্ভর করছে বাকিদের ওপর।

এমনিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রান তাড়া করে জেতার রেকর্ডটা কিন্তু খুব ভালো নয়।

কিউইদের বিপক্ষে রান তাড়া করে দুটো ম্যাচেই জিতেছে বাংলাদেশ। দুটোই মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে। ২০০৮ সালে ২০১ রানে আটকে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। জুনায়েদ সিদ্দিকীর ৮৫ ও মোহাম্মদ আশরাফুলের অপরাজিত ৬০ রানের ইনিংসে ৭ উইকেটে জিতেছিল বাংলাদেশ। সর্বশেষ বাংলাওয়াশের সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ১৭৩ রানে অলআউট হয়েছিল নিউজিল্যান্ড।

দুই ওপেনার ইমরুল কায়েস ও শাহরিয়ার নাফীসের দুটো ফিফটির ইনিংসে বাংলাদেশ এবারও জিতেছিল ৭ উইকেটে।

তিন শর বেশি রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড একটিই হলেও গত বছর এশিয়া কাপে শচীন টেন্ডুলকারের শততম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরির রেকর্ড ম্লান করে দিয়ে বাংলাদেশ ৫ উইকেটে ম্যাচটি জিতেছিল। সেবার বাংলাদেশের লক্ষ্য ছিল ২৯০। তামিমের ৭০, জহুরুল ইসলামের ৫৩, নাসির হোসেনের ৫৪ রানের পর ৩১ বলে সাকিব আল হাসানের ৪৯ এবং ২৫ বলে মুশফিকুর রহিমের অপরাজিত ৪৬ ভারতের বিপক্ষে স্মরণীয় এক জয় এনে দিয়েছিল বাংলাদেশকে।  ২৫০ কিংবা এর বেশি রান তাড়া করে জেতার আর দুটো রেকর্ড আছে বাংলাদেশের।

২০০৯ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ২৭৫ তাড়া করে জিতেছিল বাংলাদেশ। ২০০৫ সালে কার্ডিফে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আছে ২৫০ করে জেতার সেই অবিস্মরণীয় কীর্তি।
আজ কি সেই তালিকায় যুক্ত হতে যাচ্ছে আরও একটি অধ্যায়?

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.