আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঘেটুপুত্র কমলা ও একজন শৌখিনদার মানুষ

গল্পের রাজত্বে বসবাস করছি আপাতত

একটি ছোটগল্প ও একটি চলচ্চিত্রের তুলনামূলক পাঠ [/sb আমরা জানি, চলচ্চিত্রের ক্যানভাসটি বিশাল। এর গল্প বলার ধরণ, চরিত্র নির্মাণ, আবহ, প্রেক্ষাপট সব কিছুই হতে হয় বিশাল। তাই সাধারণত উপন্যাসকে চলচ্চিত্রে রূপ দেয়ার উদাহরণের শেষ নেই। তলস্তয়, দস্তভয়স্কি, রবীন্দ্রনাথ, স্টিফেন মায়ার থেকে হুমায়ূন আহমেদ পর্যন্ত বহু উপন্যাসিকের নামকরা বহু উপন্যাসের চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে দেশে দেশে। কিন্তু ছোটগল্প নিয়ে পূর্ণদৈর্ঘ চলচ্চিত্র নির্মাণের উদাহরণটা খুব বেশি নেই।

যদিও এডগার এলান পো, স্টিফেন হকিংস, গ্রাহাম গ্রীন, আইজাক এসিমভের মতো বিশ্বসেরা গল্পকারদের কিছু কিছু ছোটগল্প নিয়ে পূর্ণদৈর্ঘ চলচ্চিত্র হয়েছে। বাংলাভাষায় রবীন্দ্রনাথের তিনটি ছোটগল্প নিয়ে সত্যজিৎ রায় নির্মাণ করেছেন তিন কন্যার মতো চলচ্চিত্র। কিন্তু সত্যিকার অর্থে ছোটগল্প অবলম্বনে পূর্ণাঙ্গ চলিচ্চত্র নির্মাণের নজির সমকালের বাংলাদেশে সে অর্থে নেই। হুমায়ূন আহমেদের সর্বশেষ চলচ্চিত্র ঘেটুপুত্র কমলা এ ক্ষেত্রে একটি আদর্শ উদাহরণ হয়ে থাকবে। নিজের লেখা ছোটগল্প একজন শৌখিনদার মানুষের কাহিনী অবলম্বনে তিনি এ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন।

এখানে উল্লেখ্য যে, হুমায়ূন আহমেদ নিজে কোথাও এ ছোটগল্পটির সঙ্গে ঘেটুপুত্র কমলা নির্মাণের সম্পর্ক নিয়ে কিছু লিখেছেন বলে চোখে পড়েনি। হতে পারে, তিনি এই সূত্রটিকে খুব বড় করে দেখেননি। কারণ মাত্র সোয়া চার পৃষ্ঠার একটি গল্প থেকে ৯৫ মিনিটের চলচ্চিত্র বানানো সোজা কথা নয়। চলচ্চিত্রের বিশাল ক্যানভাসে ধরতে গিয়ে গল্পটিকে তিনি বিস্তৃত করেছেন, ভিন্ন মাত্রাও দিয়েছেন। প্রসঙ্গক্রমেই মূল গল্পটির কথা জানা যাক।

১৯৯৬ সালে হুমায়ূন আহমেদের জলকন্যা ছোটগল্প গ্রন্থে ছাপা হয় ‘একজন শৌখিনদার মানুষ’। গল্পের মূল বিষয়বস্তু একজন একজন বিত্তবান মানুষের ঘেটু গানের বালকের প্রতি যৌন আকর্ষণ। একই বিষয় নিয়ে সালে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন তার সর্বশেষ চলচ্চিত্র ‘ঘেটুপুত্র কমলা। ’ বিষয়বস্তু এক হলেও চলচ্চিত্রটি অনেক বেশি বিস্তৃত এবং মূল গল্প থেকে কিছু পার্থক্য আছে। মূল গল্পে আমরা দেখি আসমানী তার ছেলে সুলায়মানকে দেখছেন, আদর করছে, কিন্তু সুলেমান বিরক্ত।

আসমানীর আরো চারটি ছেলেমেয়ে আছে, বড়টি নেত্রকোনায় চায়ের দোকানে কাজ করে, অন্য দুই ছেলে যমজ, তারা কিছুই করে না, বনে বাদাড়ে ঘুরে বেড়ায়, ছোট মেয়েটি লক্ষ্মী, তবে সে প্রায়শই অসুস্থ থাকে। আসমানীর অভাবের সংসার। এই অভাবের সংসারে সুলায়মানকে কাজ করতে হয় ঘেটু গানের দলে। ‘তিন মাসের চুক্তিতে সুলায়মান কাজ করতে যাচ্ছে অগ্রিম দু’হাজার টাকা দেয়া হয়েছে। তিন মাসের চুক্তি শেষ হলে বাকি তিন হাজার টাকা পাওয়া যাবে।

অনেকগলি টাকা। মাত্র বার বছর বয়সে এতগুলি টাকা রোজগার সহজ কথা নয়। ’ ছয় বালক নিয়ে গ্রামে ঘেটু গানের দল হয়েছে, এরমধ্যে তিনজন কিশোরী সেজে নৃত্যগীত করে। উল্লেখ্য, ঘেটু গান বাংলার পুরনো লোকজ আঙ্গিক। বালক বা কিশোররা মেয়ে সেজে এতে নানা অঙ্গভঙ্গি করে বলে এতে কিছুটা অশ্লীলতা থাকে।

গ্রামের বিত্তবান ব্যক্তি হাশেম মিয়া একজন শৌখিন মানুষ। তিনি প্রথম স্ত্রীর নামে ‘নিউ সালেহা বানু অপেরা পার্টি’ যাত্রার দল করেছিলেন। সে দল না টিকলে গ্রামের দরিদ্র শিল্পীদের তিনি সহায়তা করেন। শৌখিনদার এই মানুষটিই সুলায়মান ও তার দলকে ভাড়া করেছেন। হাশেম মিয়া সুলেমানকে দেখিই খুশি হন।

সুন্দর ছেলে। সুলেমান গান গায় Ñ ‘কোথায় তোমার ঘর বান্ধই কোথায় তুমি থাক? তোমার শাড়ি অঞ্চলে বান্ধই কারে গোপন রাখ? বলব না বলব না বান্ধই আমার গোপন কথা শাড়ি খুইল্যা দেখামু বান্ধই … (মুদ্রণ যোগ্য নয়)’’ এইভাবেই মুদ্রণের অযোগ্য গান আর ইংগিতে মুগ্ধ হতো শৌখিনদার মানুষরা। কিন্ত ব্যাপারটিতে সবাই খুশি হতে পারতো না। ‘হাশে মিয়ার স্ত্রী সন্ধ্যা থেকেই লুকিয়ে লুকিয়ে কাঁদছে। ঘেটু নাচের ছেলে বাড়িতে থাকতে এলে বাড়ির মেয়েরা চোখের জল ফেলে।

এই নিয়শ ঘেটু নাচের মতই প্রাচীন নিয়ম। হাশেম মিয়ার সুন্দরী স্ত্রী কেঁদে নিয়ম রক্ষা করে। কারণ শৌখিনদার মানুষরা ঘেঁটু নাচের বালকদের বড়ই পছন্দ করে। শৌখিনার মানুষ যখন রাতে স্ত্রীর সঙ্গে ঘুমুতে আসে তখন ঘেটু বালককেও সঙ্গে নিয়ে আসে। সেই বালক রাতে স্বামী স্ত্রীর মাঝখানে ঘুমায়।

’’ মূল ছোটগল্পটি এখানে শেষ হলেও চলচ্চিত্রটি আসলে শুরু হয় এখান থেকেই। চলচ্চিত্রে ঘেটু বালকের নাম জহির, তার একটি মাত্র ছোট বোন আছে। ঘেটুগানে জহিরের নাম কমলা। মা নয়, চলচ্চিত্রে জহিরের বাবা চরিত্রটি গুরুত্ব পেয়েছে। বাবা নিজেই দলের প্রধান, তিনি নিজেই ছেলেকে সাজিয়ে গুজিয়ে দেয়।

নেত্রকোণার প্রেক্ষাপটে ছোটগল্পটি রচিত হলেও ‘ঘেটুপুত্র কমলা চলচ্চিত্র’র কাহিনী গড়ে উঠেছে আরেক হাওর অঞ্চল হবিগঞ্জে। ‘একজন শৌখিনদার মানুষ ছোটগল্পে সময়কালের কোন ইংগিত না থাকলেও ‘ঘেটুপুত্র কমলা’র সময়কাল ব্রিটিশ আমল। জলসুখা গ্রামের জমিদার চৌধুরী সাহেবের আমন্ত্রণে ঘেটুর দল তার বাড়িতে ঠাই নেয়। তিনমাস পানি বন্দী থাকায় কোন কাজ নেই তার, এই সময়টা তিনি শৌখিনদার মানুষ হিসাবে একটু আমোদ করবেন। কিন্তু তার স্ত্রী এতে বঁাঁধ সাধে।

স্ত্রী বাপের বাড়ি যেতে চাইলে চৌধুরী সাহেব একেবারে তাকে চলে যেতে বলেন। স্ত্রী অবশ্য ব্যাপারটিকে সহজে মেনে নেন না। তিনি প্রধান দাসীকে দায়িত্ব দেন ঘেটুপুত্র ছাদ থেকে ফেলে দেয়ার। দাষী গয়না ও মূদ্রার লোভে এ কাজে রাজী হয়। আমরা দেখি জহির পুকুরের পার ধরে, কিংবা পুরুকের উপর হেলে পড়া কলা গাছ ধরে হাটতে পছন্দ করে, জমিদার বাড়িতে এসে সে জমিদারের ছাদের রেলিংয়ের উপর দিয়ে হাঁটে।

দাসী দুয়েকবার চেষ্টার পর একদিন হাটার সময় জহিরকে ধাক্কা দিয়ে ছাদ থেকে ফেলে দেয়। ব্যাপারটি জমিদারের ভাড়া করা চিত্রশিল্পী শাহ আলম দেখলেও সে ভয়ে কাউকে কিছু বলে না। জমিদার অবশ্য পুরো বিষয়টি বুঝতে পারে। সে জহিরের বাবাকে যথেষ্ট ক্ষতিপূরণ দিতে রাজী হয় আর দাসীকে বিদায় দিতে বলে। ইতোমধ্যেই পানিও নামতে শুরু করেছে, কাজেই চৌধুরী সাহেব আবার কাজে জড়িয়ে পড়েন।

যেই ঘেটুদলকে নাচগান করতে করতে চলচ্চিত্রের শুরুতে আসতে দেখি সেই দলই বিষাদ গীতি গাইতে গাইতে ফেরত যায়। চলচ্চিত্র বরাবরই একটি পূর্ণাঙ্গ যাত্রা। এখানে একটি গল্পের আদি মধ্য অন্ত থাকে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একটি চক্র সমাপ্ত করেই গল্প বলা চলচ্চিত্রের একটি বড় গুণ। ‘ঘেটুপুত্র কমলা’তে সে গুণ প্রকট।

অন্যদিকে ছোটগল্প বরাবরই ইঙ্গিতবাহী। একটি ঘটনা, বিষয় বা চরিত্রের ইঙ্গিত দিয়েই গল্পটি শেষ হয়। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় শেষ হয়েও শেষের রেশ রেখে যায় ছোটগল্প যা আমরা একজন ‘একজন শৌখিনদার মানুষ’ গল্পে দেখি। ছোটগল্প হিসাবে ‘একজন শৌখিনদার মানুষ’ হিসাবে যেমন স্বার্থক তেমনি চলচ্চিত্র হিসাবে ‘ঘেটুপুত্র কমলা’ স্বার্থক। এটুকু নিশ্চিত করেই বলা যায় হুমায়ূন আহমেদ জানেন কোন মাধ্যমে কিভাবে গল্প বলতে হয়।

একই বিষয় ও ঘটনা যে মাধ্যমের কারণে বদলে যায় হুমায়ূন আহমেদের আলোচ্য ছোটগল্প ও চলচ্চিত্র পাঠ আমাদেরকে তা বুঝতে সাহায্য করে। বড় শিল্পী বিন্দুর মধ্যেই সিন্ধুকে ধারণ করেন আবার সিন্ধুর মধ্যে থেকে বিন্দুকে তুলে ধরেন। এইক্ষেত্রেও তাই ঘটেছে। ‘একজন শৌখিনদার মানুষ’ গল্পে বালক সুলেমানকে তার মা গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিলে সে বিরক্ত হয়ে বলে, ‘শইল্যে হাত দিলে ভাল লাগে না। ’ ‘ঘেটুপুত্র কমলা’ চলচ্চিত্রেও দেখি প্রথমবার চৌধুরীর সাথে রাত কাটিয়ে ফেরার পর বালক জহির কাদতে থাকে, তখন ড্যান্স মাস্টার তার গায়ে হাত দিলে সে বিরক্ত হয়ে বলে, ‘শরীরে হাত দিয়েন না।

’ গল্প ও চলচ্চিত্র উভয়ক্ষেত্রেই আমরা এই ঘেটু বালককে দেখি শরীরে হাত দেয়ার প্রতি বিবমিষা সৃষ্টি হতে। ছোটগল্পে শরীরে হাত দিতে মানা করার মাধ্যমেই প্রসঙ্গটি শেষ হয়। কিন্তু চলচ্চিত্রে দেখি ড্যান্স মাস্টার এর জবাবে বলেন, ‘বাবারে আমিও একসময় তোর মতো ছিলাম আমি’। এই সংলাপের মাধ্যমে যুগ যুগ ধরে সুদর্শন বালকদের প্রতি কামুক ক্ষমতাশীলদের শারীরিক নির্যাতন ও লাঞ্চনার চিত্র পাওয়া যায়। যে জহির বিরক্ত হয়ে শরীরে হাত দিতে মানা করে সেই জহিরই এই সংলাপের পরে নিজেই ড্যান্স মাস্টারের হাতটি তার শরীরে বুলিয়ে নেয়।

মূল গল্পে ড্যান্স মাস্টারকে হাশেম আলী নিজের বাড়িতেই রেখেছে এবং সে শুধু মাসে হাজার টাকার সিগারেটই খায় Ñ এর বেশি এই চরিত্রের বিকাশ ছোটগল্পটিতে নেই। অন্যদিকে চলচ্চিত্রে ড্যান্স মাস্টার চরিত্রটি বিস্তৃত ও ব্যাপক। সে এ চলচ্চিত্রে অনেকটা লেখকের বিবেক হিসাবে কাজ করেছে। নিজের বাবার হাতে ছেলেকে ঘেটু বানানো নিয়ে সে একাধিক শ্লেষাত্মক ইংগিত করে। এমনকি জহিরের মৃত্যুর পর তার মৃতদেহ কোলে নিয়ে সে বলে, টাকা দিলে ছেলের বাবা সব ভুলে যাবে।

এ কথায় জহিরের বাবার হাতে সে চড় খায় আবার দুজন একত্রে কাঁদে। ড্যান্স মাস্টার যেমন বড় একটি ভূমিকা রেখেছে চলচ্চিত্রের কাহিনী বিকাশে, তেমনি বড় ভূমিকা রেখেছে জমিদারের স্ত্রী। বেগম সাহেবার নির্দেশেই ঘেটুপুত্রের মৃত্যু হয়। ছোটগল্প ‘একজন শৌখিনদার মানুষ’-এ হাশেম আলীর স্ত্রী নিরবে চোখের জল ফেলে, স্বামীর সাথে অন্য বালক নিয়ে শোয়াকে প্রথা হিসাবেই মেনে নেয়, চলচ্চিত্র ‘ঘেটুপুত্র কমলা’র বেগম সাহেবা তা কখনোই মেনে নেয় না। সে স্বামীর মনোরঞ্জনের জন্য কমলাকে সাজিয়ে দিয়ে তার মুখে থুতু ছিটিয়ে দেয় ঘৃণায়, এমনকি তাকে হত্যার আদেশ দিয়ে গল্পকে চূড়ান্ত পরিণতিতে টেনে নিয়ে যায়।

চলচ্চিত্রের বিস্তৃত প্রেক্ষাপটের কারণেই ছোটগল্পর চেয়ে এখানে আমরা চরিত্রের আধিক্য দেখি। চৌধুরী সাহেবে বিলাসী জীবন তুলে ধরতেই চলচ্চিত্রে একজন চিত্রশিল্পী, সহিস, মওলানা, দাস-দাসীদের দেখি। জহিরের সঙ্গে চিত্রশিল্পী শাহ আলম, মওলানা এবং চৌধুরী কন্যা ফুলরানীর মানবিক সম্পর্ক গড়ে ওঠার সুযোগ করে দেয় চলচ্চিত্রের বিস্তৃত ক্যানভাস। প্রতিটি মাধ্যমের বলার ভঙ্গি ও ভাষা ভিন্ন। ছোটগল্প ‘একজন শৌখিনদার মানুষ’-এর মাধ্যমে শিল্পের আড়ালে যৌনাচারে নোংরা দিকটি তুলে ধরে, অন্যদিকে চলচ্চিত্র ‘ঘেটুপুত্র কমলা’ অর্থ-শিল্প ও যৌনাচারের বলি হওয়া এক অসহায় বালকের করুণ পরিণতি তুলে ধরে।

আমার মনে হয়, ১৯৯৬ সালে ‘একজন শৌখিনদার মানুষ’ গল্পে হুমায়ূন আহমেদ যে বীজ ব্যপ্ত করেছিলেন ১৬ বছর পর সেই বীজই মহিরূহ হয়ে পত্রপল্লবে ‘ঘেটুপুত্র কমলা’ নামের চলচ্চিত্রের রূপ পেয়েছে। তবে আলোচ্য ছোটগল্প এবং চলচ্চিত্র এই দুটি ক্ষেত্রেই হুমায়ূন আহমেদকে আমরা পাই তার নিজস্ব ভঙ্গিমায়। গল্প বলার যে দরদী মানবিক মন তার রয়েছে তার প্রমাণ এখানে সুস্পষ্ট। ফরাসী মাস্টার চলচ্চিত্রকার ফ্রাঁসোয়া ত্রুফো একবার বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয় আগামীর চলচ্চিত্র একটি একক বা আত্মজীবনীমূলক উপন্যাসের চেয়েও বেশি ব্যক্তিগত, একটা স্বীকারোক্তি কিংবা দিনলিপির মতো হয়ে উঠবে। |(The film of tomorrow appears to me as even more personal than an individual and autobiographical novel, like a confession, or a diary.)’ সম্পূর্ণই ভিন্ন ধারার, এক অর্থে খুবই স্পর্শকাতর, সাহসী একটি গল্পকে হুমায়ূন কেমন করে একান্ত আপন করে ব্যক্তিগত করে পাঠক তথা দর্শক হৃদয়ে ভরে দেন তার বিস্ময়কর উদাহরণ হয়ে উঠবে ‘একজন শৌখিনদার মানুষ’ ও ‘ঘেটুপুত্র কমলা’।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.