আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নাড়ীর টান ও বিনি সূতার বাঁধনে পি.এইচ.ডি পোলা [এক বিরাট গপ্প]-পর্ব ২

গুরু সিরাজ সাঁই
বকুল যখন খাচ্ছিল তখন ঐ কাবাবের দোকানে আরও দুই পোলা আসলো, ওকে দেখেই ঘানার ছেলেটি যে কিনা এই ইউনিতেই এম.এস.সি করছে সে শুধাইলো.. hi buddy whats up এই ছেলে ভাল র্যাপার আর একজন তুর্কমেনিস্হানের, ব্যাচেলর করছে সে জিগাইলো.. hey man how is life,এ ভাল সিঙ্গার. সম্ভাষণ জাননোর যে কত সিস্টেম ই আছে how is going on, how is everything, how do u do; দেশী /রুমমেট হলে সংক্ষেপে শুধু mate ডাকে. সম্বোধন করতে করতেই প্রথমে দুজনের মুষ্টিবদ্ধ হাতের আঙুল দিয়ে আলতো করে একখান ঘুষি, অতঃপর তালুতে তালুতে একবার তবলা বাজানো সবশেষে অর্ধেক বুকের কোলাকুলি. হ্যান্ডশেকের সিস্টেম উঠে যাচ্ছে, বকুল এক অভিনব হ্যান্ডশেকের সিস্টেম জানে. একজনের কাই আঙুল [ছোট নখটি] আর একজনের শাহাদত আঙুল [বুড়ো নখের পাশেরটা] হরিজনটালী স্পর্শ করে থাকবে, মাঝের দুটা তালুতে লাগানো থাকবে. বুড়ো নখটি vertically নিচের দিকে মুখ করে আর একজনেরটা স্পর্শ করে থাকবে. এরপর একটা ঘুরানি দিয়ে হ্যান্ডশেকের সময় শাহাদত আঙুল দিয়ে সুড়সুড়ি দেওয়া. যেসব মেয়ের সুড়সুড়ি সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে বেশ মজার দৃশ্য দেখা যায়, ছ্যাৎ করে শরীর ঝাঁকানো শুরু করে. আফ্রিকান ছেলেটির চাইনিজ নাম মাই-খ্... উচ্চারণ মাইক শব্দের মত, বকুলের এই নামটা শুনে মোশাররফ করিমের কেরাম নাটকের মাইক মজিদের কথা মনে পড়ে. চাইনিজরা যে কোন বিদেশীকে তাদের বাপ-মায়ের দেয়া নামে না ডেকে নিজেদের পছন্দমত উচ্চারণ করতে সুবিধা হয় এরকম একটা নাম দিয়ে দেয়. আমাদের বাংলাদেশীদেরও রাশিয়ান এবং নরডিক কান্ট্রির লোকজনের নাম উচ্চারণ করতে কষ্ট হয় কিন্তু তারপরও আমরা চেষ্টা করি বিদেশীদেরকে তাদের আসল নামে ডাকতে. আর এরা একটু চেষ্টাও করে না, টুক করে এমন একটা নাম দিয়ে দেয় যার সাথে আসল নামের উচ্চারনের কোন মিলই নাই যেমন- হিলারী ক্লিনটনকে বলে শি-লা-লি, কাউকে কাউকে এমন নাম দেয় যে ঐ বিদেশী নিজেই নিজের নাম উচ্চারন করতে পারে না!!! মানুষ কত অনুষ্ঠান কত আয়োজন করে নাম রাখে যেমন- মুসলিম সমাজে আকিকা করার মধ্য দিয়ে, হিন্দু ও খ্রিষ্টান সমাজেও একই অবস্হা আর এরা কিনা টুক করে সেটা চেঞ্চ করে ফেলে:p শুধু মানুষের নাম চেঞ্চ করেই ক্ষান্ত দেয় না, জায়গার নামও যেমন- বাংলাদেশকে বলে মং-চিয়া-লা এমনকি কোম্পানির নামও HP হুইপু, অ্যাপল কে ফিং-গুয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে 'মাইক' কে যে গানের সাথে সবচেয়ে বেশি র্যাপ ড্যান্স করতে দেখা যায় সেটা হইলো, i like to move it... move it; একবার এক অনুষ্ঠানে যেই স্টেজে গান গাইতে আসে সেই র্যাপ বিনে ভিন্ন কিছু গায় নাহ আয়োজকের দায়িত্বে যে শিক্ষক আছে সে এসে performer অনুরোধ করা শুরু করলো, প্লিজ নো মোর র্যাপ. তখন তুর্কমেনিস্হানের ছেলেটি এগিয়ে আসলো, সে গান ধরলো আর ফাঁকে ফাঁকে মাইকের র্যাপ. স্ট্রিট ড্যান্সের ক্ষেত্রে আগা-গোড়া পুরোটাই র্যাপ হলে কুনু সুমুস্যা নাইক্ক্যা যেটা step up মুভিতে দেখানো হইছে, ড্যান্সাররা নতুন নতুন কৌশল যোগ করে বলে দর্শকের মনোযোগ নাচের দিকে থাকে কিন্তু স্টেজে একটানা ৫ মিনিট র্যাপ সং গাইতে থাকলেই বিপত্তি ঘটে. বকুলের যেটা মনে হয় লাল মিয়া, uptown lokolz, bangla mentalz এর মত যেসব বাংলা র্যাপার আছে তারা যদি মেইন স্ট্রিমের গায়কদের সাথে যৌথভাবে গায় তাহলে জনপ্রিয়তা বাড়বে; Pitbull ও Marc Anthony'র rain over me গানের মত. র্যাপের মাঝে মাঝে হিয়া ছুঁয়ে যাওয়া বা রিপুতে ঝংকার তোলা কিছু কলি থাকবে. এই দুই পোলা বকুলরে ডক্টরেট বিষয়ে নানান কিছু জিগাইলো, কয়টা journal পেপার/ কনফারেন্স পাবলিকেশন লাগে. এক্ষেত্রে ইউনির বিশ্ব র্যাংকিং ও সাবজেক্ট যত ভালো হয় ততোই কড়াকড়ি. বকুলের ইউনিতে মেকানিক্যাল ও ইলেকট্রিক্যালের ক্ষেত্রে ২টা SCI পেপার এবং শিপ বিল্ডিং/ আনডার ওয়াটার হলে ৩টা SCI লাগে. যদি অষ্ট্রেলিয়ার ইউনি অফ অ্যাডিলেইড হত তাহলে আরো কড়াকড়ি, এমন journal এ পাবলিশ করা লাগে যেখানে কিনা ৮০% পেপারই রিজেক্ট হয়. এগুলি করতে যে কি ঠেলা সেটা ভুক্তভোগী ছাড়া অন্যরা বুঝতে পারবে না. দেশে অনেকেই মনে করে টাকা দিলেই ডক্টরেট ডিগ্রী হয়. কৌতুক আছে, ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ লন্ডনে গেল; টাকার থলে দিয়া ডক্টর সনদ হাতে নিয়ে ফেরার সময় চিন্তা করলো আমার ঘোড়ার জন্যও একটা পিএইচডি ডিগ্রী কিনি কথা সত্য পয়সায় সনদ মেলে তয় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে না, থিছিছ ঠিকঠাক মত করলেই কেবল ইহা কপালে মেলে. Harvard সহ নামকরা ইউনিতে ক্ষমতাবান পলিটিশিয়ান পয়সাওয়ালাদের পোলাপান এ্যাডমিশন নিতে পারে কিন্তু ইউনির সকল ক্রাইটেরিয়া পূরণ না করলে কুনু লাভ নাইক্ক্যা; এরকম অনেক পয়সাওয়ালা পোলাপান দুই একটা course করেই পড়াশোনার ভয়ে পালায়. স্কলারশীপ পাওয়া অনেক পিএইচডি স্টুডেন্টের কাছে মনে হয়, তারা আসলে বিদেশে কামলা খাটতেছে. এডভাইজর এতটাই প্রেসারে রাখে যে মাঝেমাঝে পাগল হওয়ার মত অবস্হা, থিছিছে যাই লিখে নিয়ে যায়.... সুপারভাইজরের উত্তর, i know... do something new. সকাল নাই, সন্ধ্যা নাই রসকস বিহীন মানুষদের লগে বা একা একা কাটাতে হয় ল্যাবে. কেউ কেউ অবশ্য ল্যাব না বলে অফিস বলে. বিদেশের সরকার এদের এমনি এমনি বৃত্তির টাকা দেয় না, কাজ করাইতে করাইতে শরীরের রক্ত পানি বানাইয়া দেয়. ঐ দুই পোলা খাবার প্যাকেটে নিয়ে চলে গেলো, parcel করে নিয়ে যাওয়াকে চৈনিক ভাষায় কয় 'তা-পাও'. বকুল খাওয়া শেষে বের হবে এমন সময় ঝুম বৃষ্টি শুরু হল. এই শহরের আবহাওয়া চেঞ্চের ব্যাপারটা নারীদের মনের মত, ক্ষণে ক্ষণে বদলায়. এমনও দিন দেখা যায়.. সকালে রোদ, দুপুরে বৃষ্টি, বিকেলে শৈত্যপ্রবাহ, সন্ধ্যায় snow-fall আর রাতে হাঁড় কাপানো শীত. ঠান্ডা কারে কয়! কত প্রকার কি কি উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দেও! শীতকালে দেখা যায়, দোকান থেকে পানির বোতল কিনে ডরমিটরীতে পৌঁছাতে ৮ মিনিট সময় লাগে, এই ৮ মিনিটের মধ্যে প্লাস্টিকের বোতলের ভিতরের স্বচ্ছ পানি শুধু ঠান্ডাই হয় নি, একদম জমে বরফ হয়ে গেছে, তখন তাপমাত্রা ছিল -২৯ ডিগ্রী। একদিন বকুল চিন্তা করলো আচ্ছা যদি মুতি তাহলে কি ঘটনা ঘটে, এটা দেখা দরকার! যেই চিন্তা সেই কাজ; তখন -২৭ ডিগ্রী, মুতলো ইট বিছানো পথের উপর। ওরে এ কি! উৎপন্ন করা গরম পানি একদম ঘড়ি ধরে কাঁটায় কাঁটায় ৪মিনিট পরে এই ধরা থেকে বিলুপ্ত হয়ে পুরাই বরফ, মনে হল যেন বরফকলে বানানো বরফ খন্ড। -২৭ এ প্যান্টের জিপার কোন রকম একটু খুলতেই কোটি টাকার চেয়েও দামি জিনিসখানা আর বাইরে আসে না, বরং গ্রাম এলাকায় মাঘ মাসে পুকুর কিংবা বিলে মাছ ধরার সময় যেমন ভিতরে ঢুকে যায় তেমনি এখানে আরও একটু বেশি যার চেয়ে বেশি আর ঢুকা সম্ভব নয়. এসময়টাতে সামনে কোন সেক্সি মডেল পোজ দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও কুনু লাভ নাইক্ক্যা; -৪০ ডিগ্রীতে তীব্র শৈত্যপ্রবাহে কোটি টাকার চেয়েও দামি জিনিসখানা কোন কথা বলবে না !!! শীতের সময় -৪০ডিগ্রী পর্যন্ত হয়. আর -২০ থেকে -৩০ যেন একটা স্বাভাবিক ব্যাপার. সবচেয়ে মরার উপর খাড়ার ঘা হল বাতাস বা শৈত্যপ্রবাহ, জীবন এক্কারে পাতা পাতা কইরা দেয়. বাতাস যখন মুখে লাগে দাঁতগুলো তখন কাঁপতে থাকে,গালের চামড়া কুঁচকে যেতে চায়, ঠোঁট শুকিয়ে চৈত্র মাসের ফসলের মাঠের মত ফেঁটে চৌচির হয়ে যায়, এখানকার বাতাসে পানি না থাকায় মানুষের শরীর থেকে যেন পানি চুষে নেয়। প্রিয়ার মত ঠোঁটের রস চুষে নেয়, শরীরের চামড়া ফেঁটে যায়. ঠোঁটটা একটু সেক্সি কোমল লাবণ্য রাখার জন্য লিপজেল ব্যবহার করবে কিন্তু সেখানে আর এক বিপদ, সুপারশপ Carrefour এ ২৭ ইউয়ানের [৩৫৬টাকা] নিচে লেমন ফ্লেভারের কোন লিপজেল নেই, চিন্তা করা যায় যেখানে ১৮ টাকা হলে কেয়া লিপজেল কেনা যায় সেখানে ৩৫৬টাকা ! প্রথম প্রথম সে যখন এই শহরে আসে তখন রুম থেকে জানালা দিয়ে বাইরে কটকটা রোদ দেখে ভাবতো বাইরে বোধ হয় শীত তেমন নেই তাই জ্যাকেট [বাংলাদেশের মত জ্যাকেট ] পরে বের হত, ওমা একি বাইরে গিয়ে পুরাই বোকাচোদা .......জম্মের শীত. আকাশে রোদ থাকুক আর নাই থাকুক শীতের ব্যাপারে কোন ছাড় নাই. তাই বাইরে বের হলে রীতিমত যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে বের হতে হয়, সাইবেরিয়ার লোকজন যেধরনের শীতের কাপড় পড়ে ওরকম. নাক টানা এই ব্যাপারটা কমন, আমাদের দেশে যারা নাকের পানি টেনে ভেতরে নেয় তাদের আমরা নোংরা বলি কিন্তু এখানে সবাই নাক টানার শব্দ করে। বিস্ময়কর ব্যাপার হল নাকের পানি বাইরে বের হতে পারে না, নাকের মাথায় আসার সাথে সাথেই বাতাস সেটা চুষে নেয়. আর একটা ব্যাপার, সবাই জামার হাতা টেনে টেনে বড় বানায় যেন আঙুলগুলো ভিতরে ঢুকে থাকে. দেশে যেটা হয় কারো জামার হাতা বড় হয়ে গেলে হয় কেটে হাফ হাতা বানায় অথবা আর পড়েই নাহ. দুনিয়াডা আসলেই বড় বিচিত্র! রুমের ভিতরে হিটার আছে বিধায় + ২২ কিংবা +২৫ তাপমাত্রা থাকে, আরামই বটে কিন্তু ব্যারাম হইলো খাবার দাবার. সকালে কিছু রান্না করে পাতিলে রেখে দিলে রাতে আর সেটা খুঁজে পাওয়া যায় না, রান্না করা ঝোল উধাও হয়ে যায়, সবজি শুকিয়ে চ্যাপ্টা হয়ে যায় তাই রান্নার পরপরই ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখতে হয়. আপেল, কমলা সব ধরনের ফলও রুমে রাখা যায় না,লাউ বেগুন সব ধরনের সবজি চুপসে /সোঠা হয়ে যায় ; তাই সব ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখতে হয়. শাক রান্না করে কড়াইয়ে রেখে দিলে ৫ঘন্টা পরেই মনে হয় যেন ৭দিন আগের বাসি শাক ক্ষেত থেকে তুলে এনে কড়াইয়ে রাখা হইছে তুষার ঝড়ের সময় রাস্তায় গাড়ি ঘোড়া কমে যায়, কন্ট্রোল রুম থেকে ওয়াকিটকির মাধ্যমে ট্যাক্সি ড্রাইভারদের নিরাপদ স্হানে চলে যেতে বলে. তুষারঝড়ের সময় গাড়ির চাকার উপর ড্রাইভারের কন্ট্রোল থাকে না. একদিন পাহাড়ে হাইকিং করার সময় সে তুষারঝড় দেখেছে এটা ঠিক মরুর বালুঝড়ের মত কুন্ডলি পাঁকিয়ে ঘুরতে থাকে. অনেক গাছপালা তীব্র শীতে মারা যায়, এরা একটা গাছের পেছনে অনেক শ্রম দেয়. ছোটো ছোটো গাছগুলো একধরনের পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখে ঠিক যেমনটি আমাদের দেশে গেরস্তরা তাদের গরুকে ছালা [চটের বস্তা] দিয়ে জড়িয়ে দেয়. এদের শহর মেইনটেইন্যান্স খরচ অনেক বেশি. শীতের সময় প্রত্যেকটা জিনিসের দাম বাড়ে বিশেষ করে খাদ্য সামগ্রী শুধুমাত্র অ্যালকোহল ছাড়া, এখানে বিয়ার আর পানির দাম সমান. বাংলাদেশে ১০টাকার পানির বোতলের সমান সাইজের পানির বোতলের দাম কোথাও ১ইউয়ান কোথাও ২ইউয়ান আর ১০টাকার পানির বোতলের দ্বিগুন সাইজের কাচের বোতলে বিয়ারের দাম 2.20 ইউয়ান বা ২৬টাকা. এই ঠান্ডার মধ্যেও লোকজন অনেক মজা করে; স্নো দিয়ে বল বানিয়ে বোমবাস্টিং খেলে, কত চমৎকার করে যে snow man বানায় লাইটিং করে snow-sculpture এ সে কি বাহারি খেলা. এক ধরনের লাটিম খেলে, লাটিম বরফের উপর ঘুরে আর ঘোড়ার চাবুকের মত রশিযুক্ত লাঠি দিয়ে তাতে বাড়ি দেয় তখন লাটিম ঘুরতে থাকে, . রাতে হালকা আলোতে তুষার-বৃষ্টি যেন অমাবস্যার রাতে আকাশে তারার অভাব পূরণ করে, এগুলো দেখে সামিনা চৌধুরীর একটা গান মনে পড়ে যায়: "কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে... রাতের নির্জনে, জোনাকির আলো নিভে আর জ্বলে.. শাল মহুয়ার বনে " বৃষ্টিতে ভেজা নিয়ে বকুলের কোন ভয় নেই, বৃষ্টিস্নান বড়ই উপভোগ্য. সে বের হওয়ার জন্য দরজায় পা বাড়াতেই দোকানের লাউ-পান মহিলাটি জিগাইলো, "তুমি বলছিলা, একদিন gf রে নিয়া আইবা.... পাস কইরা চইল্যা যাইতাছ, তাইলে আর কবে দেখাইবা ? তুমগোর দুজনরে একদিন ফ্রি খাওয়াইতে চাইছিলাম" প্রত্যেকটা মানুষের জীবনেই কখনও কখনও এমন সিচুয়েশন আসে যে সে হাবার মত প্রশ্নকর্তার দিকে তাকিয়ে থাকে, কি উত্তর দেয়া উচিত তা সে জানে না. বকুল ডরমের দিকে হাঁটা দিলো বিড়বিড় করতে করতে- “ওগো বৃষ্টি তুমি আমার ব্যাথা ভরা এই হৃদয়ে.. ছোঁয়া দাও দিয়ে যাও শুধু একটিবার, ওগো বৃষ্টি আমার এই ব্যাথার ভার তুমি নাও নিয়ে নাও” পর্ব ১
 

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.