আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আসাদুজ্জামান নূর: বাংলাদেশের ইতিহাসে এক বিরল ঘটনা আপনার এলাকায়

বিচ্যুত যৌবনে জোছনা আমায় করেছে উম্মাদ

নিউজ পেপারে একটা খবর পড়ে মোটামুটি আৎকে উঠেছি। ঘটনা সত্য হলে দেশ ও জাতির জন্য খুবই চিন্তার বিষয়। আমাদের জাতি সত্বা ও পরিচয় চিহ্নের সাথে সম্পর্কিত এটা একটি গুরুতর ব্যাপার। নীলফামারিতে আওয়ামীলীগ নেতা আসাদুজ্জামান নুরের বাহিনির সাথে ১৮ দলীয় জোট কর্মীদের সংঘর্ষের পর পুলিশী অভিযানের দরুন মসজিদে আজান ও নামাজ হচ্ছে না। বিষয়টা গুরুতর এই কারনে যে পুলিশ মসজিদ টার্গেট করে নিয়েছে কারন জামায়াত-শিবির নামাজ পড়ে এজন্য।

তাই সাধারন মুসল্লীরাও মসজিদে যাচ্ছেন না। কি ভয়ানক ব্যাপার। একটা দেশে পুলিশের ভয়ে সাধারন মানুষ নামাজে যাচ্ছেন না ৯০ শতাংশের উপরে মুসলিম অধ্যুষিত দেশে। সেই দেশের কোন কোন এলাকার মসজিদে আজান দিতে পারছেন না পুলিশের ভয়ে। কি সাংঘাতিক অবস্থা দেশের।

পুলিশ কি তবে সাক্ষাত শয়তানের ভুমিকায় অবতীর্ন হলো? প্রশ্ন হলো কে সেই দুষ্মন্ত যার আঙুলী হেলানে মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতার উপর এমন আঘাত আসলো। আসাদুজ্জামান নূর সেদিন কান্না করেছেন, টিভির সামনে সোনালী পর্দায় সেই সোনালী দিনগুলির মতো হয়তো অভিনয় নয় সত্যিই তার কর্মী বাহিনির জন্য কান্না করেছেন। কিন্তু আজ তারই নির্বাচনী এলাকার একটা অংশে কিছু সংখ্যক মানুষ মসজিদে যেতে পারছেন না, তারই লেলিয়ে দেয়া পুলিশ নামক এক অসুর বাহিনীর জন্য, আজান হচ্ছে না, নামাজ হচ্ছে না। এই ভীত সন্ত্রস্থ জনপদ উপহার কি নূর সাহেব নিজেই দিলেন তার সেকুলারিস্ট চরিত্র বজায় রাখতে গিয়ে। নাকি তিনি কোন কার্যকর ভূমিকা রাখবেন, খতিয়ে দেখবেন এই সব এলাকায় কেন আজান ও নামজ হচ্ছে না? কেন পুলিশের ভয়ে মানুষ তার ধর্মীয় স্বাধীনতা বজায়, ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালন করতে পারছেন না।

যাবেন কি নূর সাহেব তার নিজ নির্বাচনী এলাকায়? গিয়ে কি কোন মসজিদ ভিজিট করে সাধারন মানুষের সাথে নামাজ আদায় করে বলবেন মুসল্লীদের ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষায় তিনি ও তার সরকার বদ্ধপরিকর। যেমনটি আমাদের নেতা-নেত্রীরা করেন হিন্দু, বৌদ্ধ ও খৃষ্ঠানদের উপাসনালয়ে গিয়ে। মনে প্রানে চাচ্চি শীর্ষ নিউজের এই খবরটা হলুদআলু, হলুদকন্ঠ, ভারতকন্ঠ, ভারতনিউজ২৪ এর মতো মিথ্যা রিপোর্ট হিসেবে প্রমানিত হোক। নিলফামারীর দু ইউনিয়ন জনশুন্য: মসজিদে নামাজ হচ্ছেনা

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.