আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঢাকায় দুই মার্কিন ফুটবল কোচ

২০০২ সালে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ আয়োজনের বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে খেলেছিলেন টনি সানে। আর ১৯৯১ সালে চীনে অনুষ্ঠিত প্রথম মহিলা বিশ্বকাপের শিরোপাজয়ী মার্কিন দলের সদস্য ছিলেন লিন্ডা হ্যামিল্টন।

মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ভবন সংলগ্ন সিনথেটিক টার্ফে খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ দেবেন তারা।

ছেলেদের ১৩ থেকে ১৬ এবং ১৭ থেকে ২১ বছরের দুটি দল এবং মেয়েদের একটি দল এই প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেবেন।

এরপর আগামী শুক্রবার এই খেলোয়াড়রা একটি প্রদর্শনী ম্যাচে অংশ নেবেন।

যেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনা।

মঙ্গলবার এ উপলক্ষে বাফুফে ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে টনি সানে বলেন, “এই প্রশিক্ষণ শিবির অল্প সময়ের জন্য। এতো অল্প সময়ে অনেক কিছু শেখানো সম্ভব নয়। মূলত আমার খেলোয়াড়ি জীবনের অভিজ্ঞতা তাদের সঙ্গে বিনিময় করবো। এর মাধ্যমে তারা অনেক কিছু শিখতে পারবে।



“একজন খেলোয়াড়ের জীবনযাত্রা কেমন হতে পারে, সে কীভাবে নিজেকে গড়ে তুলবে, কেমন হতে পারে তার খেলোয়াড়ি জীবনের পরিকল্পনা এ সব বিষয় নিয়ে আমরা তাদের সঙ্গে আলাপ করবো,” যোগ করেন ইংল্যান্ডের তারকা ফুটবলার ডেভিড বেকহামের ক্লাব এলএ গ্যালাক্সির হয়ে খেলা টনি সানে।

বাংলাদেশের ২০২২ বিশ্বকাপে খেলার লক্ষ্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “কাতার বিশ্বকাপে খেলতে হলে এখন থেকেই খেলোয়াড়দের প্রস্তুত করতে হবে। তাদের মানসিক এবং শারীরিকভাবে তৈরি করতে হবে। শুধু তাহলেই সম্ভব অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছা। ”

সংবাদ সম্মেলনে লিন্ডা হ্যামিল্টন বলেন, “খেলোয়াড় এবং কোচ হিসেবে আমি যেটুকু জানি, তা বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের সঙ্গে বিনিময় করতে পারায় খুবই ভালো লাগছে।

আশা করি এর মাধ্যমে তারা কিছুটা হলেও শিখতে পারবে। যা তাদের খেলোয়াড়ি জীবনে কাজে আসবে। ”

লিন্ডা হ্যামিল্টন বিশ্বকাপসহ বিভিন্ন টুর্নামেন্ট থেকে পাওয়া তার পদকগুলো সঙ্গে নিয়ে এসেছেন। তার বিশ্বাস, এ সব পদক দেখে খেলোয়াড়রা অনুপ্রাণিত হবেন।

মার্কিন দূতাবাসের সহায়তায় এ দুজন বাংলাদেশে এসেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের স্পোর্টস ইউনাইটেড কর্মসূচীর আওতায় এসেছেন তারা।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।